বরগুনা প্রতিনিধি

সাগরে মাছ আহরণে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ বুধবার রাত ১২টায়। গভীর সাগরে যাত্রার প্রস্তুতি শেষ করছেন বরগুনার জেলেরা। কেউ ট্রলার মেরামত করছেন, কেউ জাল সেলাই করছেন, কেউ আবার প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করছেন।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে সাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে আসছে। তবে জেলেদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবার ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়।
এই নিষেধাজ্ঞায় অনেক জেলে পরিবারে নেমে আসে সংকট। অনেকে ধারদেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন। তার পরও আশাবাদী জেলেরা—এবার সাগরে নামলেই মিলবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ।
বরগুনা সদর উপজেলার বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী বলেন, ‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’
এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
তিনি বলেন, ‘মোট ৬ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছি। কিন্তু বরফ ও অন্যান্য খরচ মিটিয়ে প্রায় দেড় লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। বরফকলের মালিকেরা ক্যানপ্রতি বরফের দাম ১৩০ টাকার জায়গায় ২০০ টাকা নিচ্ছেন। আর প্রশাসনের একটি চক্র ট্রলারপ্রতি ১৫-২০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছে।’
তবে পাথরঘাটা বরফকল মালিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মেহের কান্তি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘লোডশেডিংসহ বিভিন্ন কারণে বরফ উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। সে কারণে দাম কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।’
জেলে ইউসুফ মাঝির অভিযোগ, ‘নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের নামে আসলে লোক দেখানো অভিযান হয়েছে। প্রশাসনের একাংশ ‘ম্যানেজ’ করে বহু ট্রলার সাগরে গিয়ে মাছ ধরেছে।’
এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসীন বলেন, ‘আমি ঈদের ছুটিতেও পাথরঘাটায় অবস্থান করে কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করেছি। তার পরও বিশাল সাগর এলাকায় কিছু অসাধু জেলে সুযোগ নিয়েছেন। আমরা বরফের অতিরিক্ত উৎপাদন করায় কয়েকজন বরফকল মালিককে জরিমানাও করেছি।’

সাগরে মাছ আহরণে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ বুধবার রাত ১২টায়। গভীর সাগরে যাত্রার প্রস্তুতি শেষ করছেন বরগুনার জেলেরা। কেউ ট্রলার মেরামত করছেন, কেউ জাল সেলাই করছেন, কেউ আবার প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করছেন।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে সাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে আসছে। তবে জেলেদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবার ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়।
এই নিষেধাজ্ঞায় অনেক জেলে পরিবারে নেমে আসে সংকট। অনেকে ধারদেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন। তার পরও আশাবাদী জেলেরা—এবার সাগরে নামলেই মিলবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ।
বরগুনা সদর উপজেলার বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী বলেন, ‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’
এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
তিনি বলেন, ‘মোট ৬ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছি। কিন্তু বরফ ও অন্যান্য খরচ মিটিয়ে প্রায় দেড় লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। বরফকলের মালিকেরা ক্যানপ্রতি বরফের দাম ১৩০ টাকার জায়গায় ২০০ টাকা নিচ্ছেন। আর প্রশাসনের একটি চক্র ট্রলারপ্রতি ১৫-২০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছে।’
তবে পাথরঘাটা বরফকল মালিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মেহের কান্তি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘লোডশেডিংসহ বিভিন্ন কারণে বরফ উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। সে কারণে দাম কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।’
জেলে ইউসুফ মাঝির অভিযোগ, ‘নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের নামে আসলে লোক দেখানো অভিযান হয়েছে। প্রশাসনের একাংশ ‘ম্যানেজ’ করে বহু ট্রলার সাগরে গিয়ে মাছ ধরেছে।’
এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসীন বলেন, ‘আমি ঈদের ছুটিতেও পাথরঘাটায় অবস্থান করে কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করেছি। তার পরও বিশাল সাগর এলাকায় কিছু অসাধু জেলে সুযোগ নিয়েছেন। আমরা বরফের অতিরিক্ত উৎপাদন করায় কয়েকজন বরফকল মালিককে জরিমানাও করেছি।’
বরগুনা প্রতিনিধি

সাগরে মাছ আহরণে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ বুধবার রাত ১২টায়। গভীর সাগরে যাত্রার প্রস্তুতি শেষ করছেন বরগুনার জেলেরা। কেউ ট্রলার মেরামত করছেন, কেউ জাল সেলাই করছেন, কেউ আবার প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করছেন।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে সাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে আসছে। তবে জেলেদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবার ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়।
এই নিষেধাজ্ঞায় অনেক জেলে পরিবারে নেমে আসে সংকট। অনেকে ধারদেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন। তার পরও আশাবাদী জেলেরা—এবার সাগরে নামলেই মিলবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ।
বরগুনা সদর উপজেলার বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী বলেন, ‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’
এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
তিনি বলেন, ‘মোট ৬ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছি। কিন্তু বরফ ও অন্যান্য খরচ মিটিয়ে প্রায় দেড় লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। বরফকলের মালিকেরা ক্যানপ্রতি বরফের দাম ১৩০ টাকার জায়গায় ২০০ টাকা নিচ্ছেন। আর প্রশাসনের একটি চক্র ট্রলারপ্রতি ১৫-২০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছে।’
তবে পাথরঘাটা বরফকল মালিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মেহের কান্তি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘লোডশেডিংসহ বিভিন্ন কারণে বরফ উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। সে কারণে দাম কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।’
জেলে ইউসুফ মাঝির অভিযোগ, ‘নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের নামে আসলে লোক দেখানো অভিযান হয়েছে। প্রশাসনের একাংশ ‘ম্যানেজ’ করে বহু ট্রলার সাগরে গিয়ে মাছ ধরেছে।’
এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসীন বলেন, ‘আমি ঈদের ছুটিতেও পাথরঘাটায় অবস্থান করে কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করেছি। তার পরও বিশাল সাগর এলাকায় কিছু অসাধু জেলে সুযোগ নিয়েছেন। আমরা বরফের অতিরিক্ত উৎপাদন করায় কয়েকজন বরফকল মালিককে জরিমানাও করেছি।’

সাগরে মাছ আহরণে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ বুধবার রাত ১২টায়। গভীর সাগরে যাত্রার প্রস্তুতি শেষ করছেন বরগুনার জেলেরা। কেউ ট্রলার মেরামত করছেন, কেউ জাল সেলাই করছেন, কেউ আবার প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করছেন।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে সাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে আসছে। তবে জেলেদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবার ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়।
এই নিষেধাজ্ঞায় অনেক জেলে পরিবারে নেমে আসে সংকট। অনেকে ধারদেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন। তার পরও আশাবাদী জেলেরা—এবার সাগরে নামলেই মিলবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ।
বরগুনা সদর উপজেলার বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী বলেন, ‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’
এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
তিনি বলেন, ‘মোট ৬ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছি। কিন্তু বরফ ও অন্যান্য খরচ মিটিয়ে প্রায় দেড় লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। বরফকলের মালিকেরা ক্যানপ্রতি বরফের দাম ১৩০ টাকার জায়গায় ২০০ টাকা নিচ্ছেন। আর প্রশাসনের একটি চক্র ট্রলারপ্রতি ১৫-২০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছে।’
তবে পাথরঘাটা বরফকল মালিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মেহের কান্তি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘লোডশেডিংসহ বিভিন্ন কারণে বরফ উৎপাদনের খরচ বেড়েছে। সে কারণে দাম কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।’
জেলে ইউসুফ মাঝির অভিযোগ, ‘নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের নামে আসলে লোক দেখানো অভিযান হয়েছে। প্রশাসনের একাংশ ‘ম্যানেজ’ করে বহু ট্রলার সাগরে গিয়ে মাছ ধরেছে।’
এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসীন বলেন, ‘আমি ঈদের ছুটিতেও পাথরঘাটায় অবস্থান করে কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করেছি। তার পরও বিশাল সাগর এলাকায় কিছু অসাধু জেলে সুযোগ নিয়েছেন। আমরা বরফের অতিরিক্ত উৎপাদন করায় কয়েকজন বরফকল মালিককে জরিমানাও করেছি।’

চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টি বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরে হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা ডেকেছে।
৫৭০ জন শ্রমিক চাকরিচ্যুত করায় গত ২৯ অক্টোবর থেকে শ্রমিকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁরা চাকরি ফেরত চান। নগরের বগুড়া সড়কে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে শ্রমিকেরা শনিবার থেকে অবস্থান নেন। বাম গণতান্ত্রিক জোট ও মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সেখানে গিয়ে শ্রমিকদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ বিকেলে শ্রমিকেরা বগুড়া সড়ক থেকে মিছিল নিয়ে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অপসোনিন গ্রুপের প্রধান কারখানার সামনে যান। সেখানে অন্য কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
অপসো স্যালাইন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিব মিয়া জানান, কাল বুধবার শ্রম অধিদপ্তরের সভায় সমঝোতা না হলে সব কারখানায় কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধের মতো কঠিন কর্মসূচিতে যাবেন।
বাসদ নেত্রী ডা. মনিষা চক্রবর্তী বলেন, আগামীকাল শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের বরিশাল শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সভায় সমঝোতা না হলে শ্রমিকেরা কঠোর কর্মসূচিতে যাবেন।
ট্রেড ইউনিয়ন নেতা তুষার বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে মালিকের লোকজন। এ জন্য সতর্ক থাকতে হবে। বুধবার শ্রম অধিদপ্তরে ৫৭০ জন শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারণ হতে পারে।’ তিনি শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুজ্জামানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘আমরা চাই না মহাসড়ক অচল করে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে।’
অপসো স্যালাইন কারখানায় কর্মরত স্টুরিপ্যাক (সিরিঞ্জ ও স্যালাইন সেট প্রস্তুতকারক) শাখার ৫৭০ জন শ্রমিককে গত বুধবার চাকরিচ্যুতির চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষ।

চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা ডেকেছে।
৫৭০ জন শ্রমিক চাকরিচ্যুত করায় গত ২৯ অক্টোবর থেকে শ্রমিকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁরা চাকরি ফেরত চান। নগরের বগুড়া সড়কে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে শ্রমিকেরা শনিবার থেকে অবস্থান নেন। বাম গণতান্ত্রিক জোট ও মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সেখানে গিয়ে শ্রমিকদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ বিকেলে শ্রমিকেরা বগুড়া সড়ক থেকে মিছিল নিয়ে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অপসোনিন গ্রুপের প্রধান কারখানার সামনে যান। সেখানে অন্য কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
অপসো স্যালাইন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিব মিয়া জানান, কাল বুধবার শ্রম অধিদপ্তরের সভায় সমঝোতা না হলে সব কারখানায় কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধের মতো কঠিন কর্মসূচিতে যাবেন।
বাসদ নেত্রী ডা. মনিষা চক্রবর্তী বলেন, আগামীকাল শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের বরিশাল শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সভায় সমঝোতা না হলে শ্রমিকেরা কঠোর কর্মসূচিতে যাবেন।
ট্রেড ইউনিয়ন নেতা তুষার বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে মালিকের লোকজন। এ জন্য সতর্ক থাকতে হবে। বুধবার শ্রম অধিদপ্তরে ৫৭০ জন শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারণ হতে পারে।’ তিনি শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুজ্জামানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘আমরা চাই না মহাসড়ক অচল করে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে।’
অপসো স্যালাইন কারখানায় কর্মরত স্টুরিপ্যাক (সিরিঞ্জ ও স্যালাইন সেট প্রস্তুতকারক) শাখার ৫৭০ জন শ্রমিককে গত বুধবার চাকরিচ্যুতির চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষ।

এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
১১ জুন ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টি বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরে হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টা বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরের হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় এক রাজনৈতিক সভায় এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
সভায় জুলাই সনদ নিয়ে সারজিস বলেন, ‘প্রায় ৩০-৪০ বছর আগে একবার গণভোট হয়েছিল। আবার সামনে গণভোট হবে। যে নিয়ম-কানুনগুলোর কারণে শেখ হাসিনা ধীরে ধীরে একজন স্বৈরাচার হয়ে উঠেছে, সেই নিয়ম-কানুনগুলোর পরিবর্তন দরকার আছে না নাই? এই জুলাই সনদ হলো সেই সনদ, যেখানে লেখা আছে—কোন পরিবর্তনগুলো হলে জনগণের সঙ্গে সরকারের ক্ষমতার একটি ভারসাম্য তৈরি হবে। কোন পরিবর্তনগুলো হলে আগামীতে কোনো সরকার আর স্বৈরাচারের সরকার হয়ে উঠতে পারবে না। কোন পরিবর্তনগুলো হলে আগামীর নেতার পা খালি আকাশে বেরাবেনি, মাটিতেও পড়বে। আমরা যে দলেরই হই না কেন, এই বাংলাদেশের জনগণের আগে, দেশের আগে কিংবা নিজের জীবনের নাগরিক সুবিধার আগে, কিংবা এগুলোর ঊর্ধ্বে কখনো দল হতে পারে না। দেশের চেয়ে কখনো দল বড় হতে পারে না।’
সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এনসিপি নেতা বলেন, এই দেশে ১৮-২০ কোটি মানুষের অধিকারের চেয়ে কখনো একটা দল বড় হতে পারে না। তাই অনুরোধ, আমরা যে দলেরই হই না কেন, গণভোটের দিন ওই জুলাই সনদে আমরা যেন জুলাই সনদের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিই।
সভায় স্থানীয় এনসিপি নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা উপস্থিত ছিলেন।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টা বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরের হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় এক রাজনৈতিক সভায় এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
সভায় জুলাই সনদ নিয়ে সারজিস বলেন, ‘প্রায় ৩০-৪০ বছর আগে একবার গণভোট হয়েছিল। আবার সামনে গণভোট হবে। যে নিয়ম-কানুনগুলোর কারণে শেখ হাসিনা ধীরে ধীরে একজন স্বৈরাচার হয়ে উঠেছে, সেই নিয়ম-কানুনগুলোর পরিবর্তন দরকার আছে না নাই? এই জুলাই সনদ হলো সেই সনদ, যেখানে লেখা আছে—কোন পরিবর্তনগুলো হলে জনগণের সঙ্গে সরকারের ক্ষমতার একটি ভারসাম্য তৈরি হবে। কোন পরিবর্তনগুলো হলে আগামীতে কোনো সরকার আর স্বৈরাচারের সরকার হয়ে উঠতে পারবে না। কোন পরিবর্তনগুলো হলে আগামীর নেতার পা খালি আকাশে বেরাবেনি, মাটিতেও পড়বে। আমরা যে দলেরই হই না কেন, এই বাংলাদেশের জনগণের আগে, দেশের আগে কিংবা নিজের জীবনের নাগরিক সুবিধার আগে, কিংবা এগুলোর ঊর্ধ্বে কখনো দল হতে পারে না। দেশের চেয়ে কখনো দল বড় হতে পারে না।’
সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এনসিপি নেতা বলেন, এই দেশে ১৮-২০ কোটি মানুষের অধিকারের চেয়ে কখনো একটা দল বড় হতে পারে না। তাই অনুরোধ, আমরা যে দলেরই হই না কেন, গণভোটের দিন ওই জুলাই সনদে আমরা যেন জুলাই সনদের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিই।
সভায় স্থানীয় এনসিপি নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
১১ জুন ২০২৫
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনীষা আহমেদ সারগুলো জব্দ করেন। এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদুল হাসান আকন্দ, রাণীশিমুল ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান সুজাসহ স্থানীয় এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনীষা আহমেদ বলেন, অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা সার জব্দ করে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জিম্মায় রাখা হয়েছে। পরবর্তীকালে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনীষা আহমেদ সারগুলো জব্দ করেন। এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদুল হাসান আকন্দ, রাণীশিমুল ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান সুজাসহ স্থানীয় এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনীষা আহমেদ বলেন, অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা সার জব্দ করে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জিম্মায় রাখা হয়েছে। পরবর্তীকালে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
১১ জুন ২০২৫
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টি বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরে হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটি ২০০৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে এই চলচ্চিত্রকারের জন্মবার্ষিকী পালন করে আসছে। এবারের অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় সংগীত ও গণসংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে প্রদীপ প্রজ্বালন, ঋত্বিক ঘটকের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা এবং তাঁর কালজয়ী ছবি ‘মেঘে ঢাকা তারা’ নিয়ে নির্মিত জীবনীচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এর আগে এই চলচ্চিত্রকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি আহসান কবির লিটন বলেন, ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীতে কাটানো দিনগুলো তাঁর সৃজনী জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। পদ্মা নদী, শহরের পরিবেশ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তাঁর ভাবনা ও চলচ্চিত্রে বারবার প্রতিফলিত হয়েছে।’
মিয়াপাড়ার এ বাড়িতেই ঋত্বিক ঘটকের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। তিনি রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজে অধ্যয়ন করেন। এখান থেকেই সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্রের প্রতি তাঁর গভীর আগ্রহের সূচনা হয়। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে তাঁর পরিবার ভারতে পাড়ি জমায়।
নিজের নির্মাণ করা চলচ্চিত্রে দেশভাগের বেদনা, মানবিক দৃঢ়তা ও সমাজবাস্তবতাকে কাব্যিক গভীরতায় তুলে ধরেছেন ঋত্বিক ঘটক। তাঁর বিখ্যাত ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘কোমল গান্ধার’, ‘সুবর্ণরেখা’ ও ‘তিতাস একটি নদীর নাম’। শক্তিশালী গল্প ও আবেগঘন উপস্থাপনার জন্য তাঁর চলচ্চিত্র আজও দর্শক ও নির্মাতাদের অনুপ্রেরণার উৎস।
রাজশাহীর বাড়িটির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেয়। এরপর জায়গাটির উত্তরে গড়ে তোলা হয়েছে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের আধুনিক ভবন। এ ভবনের দক্ষিণ অংশে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতিবিজড়িত পুরোনো বাড়ির ঘরগুলো দাঁড়িয়ে ছিল। বাড়িটি অপসারণ করে সেখানে অন্য স্থাপনা করার চেষ্টা অনেক আগে থেকেই করছিল হোমিও কলেজ কর্তৃপক্ষ।
তবে সাংস্কৃতিক কর্মীদের বাধার মুখে বারবার তা বন্ধ হয়েছে। দাবির মুখে বাড়িটি সংরক্ষণেরও উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। এর মধ্যেই গত বছর অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে ৬ ও ৭ আগস্ট গোপনে বাড়িটি ভেঙে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়। এখন সেখানে ভাঙা বাড়ির ইটগুলো স্তূপাকারে রয়েছে। ঋত্বিকের আর তেমন কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই।

বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রভাবশালী নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে রাজশাহীর ভেঙে ফেলা বাড়ির ধ্বংসস্তূপেই। মঙ্গলবার বিকেলে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটি ২০০৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে এই চলচ্চিত্রকারের জন্মবার্ষিকী পালন করে আসছে। এবারের অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় সংগীত ও গণসংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে প্রদীপ প্রজ্বালন, ঋত্বিক ঘটকের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা এবং তাঁর কালজয়ী ছবি ‘মেঘে ঢাকা তারা’ নিয়ে নির্মিত জীবনীচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এর আগে এই চলচ্চিত্রকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি আহসান কবির লিটন বলেন, ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীতে কাটানো দিনগুলো তাঁর সৃজনী জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। পদ্মা নদী, শহরের পরিবেশ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তাঁর ভাবনা ও চলচ্চিত্রে বারবার প্রতিফলিত হয়েছে।’
মিয়াপাড়ার এ বাড়িতেই ঋত্বিক ঘটকের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। তিনি রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজে অধ্যয়ন করেন। এখান থেকেই সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্রের প্রতি তাঁর গভীর আগ্রহের সূচনা হয়। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে তাঁর পরিবার ভারতে পাড়ি জমায়।
নিজের নির্মাণ করা চলচ্চিত্রে দেশভাগের বেদনা, মানবিক দৃঢ়তা ও সমাজবাস্তবতাকে কাব্যিক গভীরতায় তুলে ধরেছেন ঋত্বিক ঘটক। তাঁর বিখ্যাত ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘কোমল গান্ধার’, ‘সুবর্ণরেখা’ ও ‘তিতাস একটি নদীর নাম’। শক্তিশালী গল্প ও আবেগঘন উপস্থাপনার জন্য তাঁর চলচ্চিত্র আজও দর্শক ও নির্মাতাদের অনুপ্রেরণার উৎস।
রাজশাহীর বাড়িটির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেয়। এরপর জায়গাটির উত্তরে গড়ে তোলা হয়েছে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের আধুনিক ভবন। এ ভবনের দক্ষিণ অংশে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতিবিজড়িত পুরোনো বাড়ির ঘরগুলো দাঁড়িয়ে ছিল। বাড়িটি অপসারণ করে সেখানে অন্য স্থাপনা করার চেষ্টা অনেক আগে থেকেই করছিল হোমিও কলেজ কর্তৃপক্ষ।
তবে সাংস্কৃতিক কর্মীদের বাধার মুখে বারবার তা বন্ধ হয়েছে। দাবির মুখে বাড়িটি সংরক্ষণেরও উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। এর মধ্যেই গত বছর অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে ৬ ও ৭ আগস্ট গোপনে বাড়িটি ভেঙে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়। এখন সেখানে ভাঙা বাড়ির ইটগুলো স্তূপাকারে রয়েছে। ঋত্বিকের আর তেমন কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই।

এদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
১১ জুন ২০২৫
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনার ভূমিমন্ত্রীর ৩৬০টি বাড়ি কানাডায়। একটা মানুষের শরীরে হাড় হইল ২০৬টা। মরার পর হাড়গুলো আলাদা করে যদি একটা বাড়িতে একটা কবর হিসাবে রাখে, তাও ১০০টা বাড়ি পড়ে থাকবে। এ রকম করেই জনগণের টাকার লুটপাট করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে মজুতকৃত ১০৬ বস্তা ডিএপি ও এমওপি সার জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার রাণীশংকৈল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামে মোশারফ হোসেন বাবু নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে