রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহীতে জমে উঠেছে কোরবানির পশুহাট। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় পশুহাট রাজশাহীর সিটিহাট এখন প্রতিদিনই বসছে। এই হাটে বিপুলসংখ্যক গরু উঠছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ছোট গরুর দাম বেশি। সেই তুলনায় অনেক কম দাম বড় গরুর। এ কারণে হতাশা প্রকাশ করছেন বড় গরুর খামারিরা।
গতকাল শনিবার সকালে সিটিহাট হাটে গিয়ে দেখা যায়, দেশি গরুতে ঠাসা এই হাট। গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষ কোরবানি দেওয়ার জন্য গরু কিনতে এসেছেন। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, সিলেটসহ দেশের নানা প্রান্তের ব্যাপারীরাও এসেছেন। ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে মুখর সিটিহাট। গিজ গিজ করা মানুষ দেখে বোঝার উপায় নেই যে দেশে এখন করোনা মহামারি চলছে।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা থেকে দুটি মাঝারি আকারের গরু নিয়ে এসেছেন বাবর আলী। তিনি বলেন, আড়াই থেকে তিন মণ মাংস হবে তাঁর প্রতিটি গরুর। প্রতিটির দাম চাচ্ছেন ৭৫ হাজার টাকা। ক্রেতারা ৬০ হাজারের বেশি দিতে চাচ্ছেন না। তাই তিনি গরুর রশি ধরে দাঁড়িয়ে আছেন।
পবার বড়গাছি থেকে তিনটি গরু নিয়ে এসেছেন আনিসুর রহমান। তাঁর গরুগুলো আকারে বেশ বড়। আনিসুর প্রতিটি গরুর দাম চাচ্ছেন ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। কিন্তু ক্রেতারা ১ লাখ ৩০ হাজার পর্যন্ত বলেছেন। কিছুক্ষণ পর আনিসুরের কাছে গিয়ে দেখা যায়, একটি গরু বিক্রি হয়েছে। তিনি দাম পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। অন্য দুটি তখনও বিক্রি হয়নি।
আনিসুর রহমান বলেন, বড় গরু পুষতে খরচ বেশি হয়েছে। এক হাজার খড়ের আঁটির দাম তিন হাজার টাকা। বাজারে ভুসির দামও বেশি। কিন্তু বাজারে বড় গরুর দাম নেই। সেই তুলনায় যাঁরা ছোট গরু এনেছেন, তাঁদেরই লাভ বেশি হচ্ছে।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা থেকে আসা ব্যাপারী শরিফ উল্লা বলেন, হাটে ছোট গরু ছুঁয়ে দেখা যাচ্ছে না। বড় গরুর দাম তুলনামূলক কম। তাঁরা কয়েকজন ব্যাপারী এক সঙ্গে এসেছেন। দাম কম বলে সবাই বড় গরু কিনছেন। এসব গরু চট্টগ্রামের হাটে তুলবেন। সেখানে কেমন দাম হবে তা বুঝতে পারছেন না।
রাজশাহীতে জমে উঠেছে কোরবানির পশুহাট। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় পশুহাট রাজশাহীর সিটিহাট এখন প্রতিদিনই বসছে। এই হাটে বিপুলসংখ্যক গরু উঠছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ছোট গরুর দাম বেশি। সেই তুলনায় অনেক কম দাম বড় গরুর। এ কারণে হতাশা প্রকাশ করছেন বড় গরুর খামারিরা।
গতকাল শনিবার সকালে সিটিহাট হাটে গিয়ে দেখা যায়, দেশি গরুতে ঠাসা এই হাট। গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষ কোরবানি দেওয়ার জন্য গরু কিনতে এসেছেন। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, সিলেটসহ দেশের নানা প্রান্তের ব্যাপারীরাও এসেছেন। ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে মুখর সিটিহাট। গিজ গিজ করা মানুষ দেখে বোঝার উপায় নেই যে দেশে এখন করোনা মহামারি চলছে।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা থেকে দুটি মাঝারি আকারের গরু নিয়ে এসেছেন বাবর আলী। তিনি বলেন, আড়াই থেকে তিন মণ মাংস হবে তাঁর প্রতিটি গরুর। প্রতিটির দাম চাচ্ছেন ৭৫ হাজার টাকা। ক্রেতারা ৬০ হাজারের বেশি দিতে চাচ্ছেন না। তাই তিনি গরুর রশি ধরে দাঁড়িয়ে আছেন।
পবার বড়গাছি থেকে তিনটি গরু নিয়ে এসেছেন আনিসুর রহমান। তাঁর গরুগুলো আকারে বেশ বড়। আনিসুর প্রতিটি গরুর দাম চাচ্ছেন ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। কিন্তু ক্রেতারা ১ লাখ ৩০ হাজার পর্যন্ত বলেছেন। কিছুক্ষণ পর আনিসুরের কাছে গিয়ে দেখা যায়, একটি গরু বিক্রি হয়েছে। তিনি দাম পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। অন্য দুটি তখনও বিক্রি হয়নি।
আনিসুর রহমান বলেন, বড় গরু পুষতে খরচ বেশি হয়েছে। এক হাজার খড়ের আঁটির দাম তিন হাজার টাকা। বাজারে ভুসির দামও বেশি। কিন্তু বাজারে বড় গরুর দাম নেই। সেই তুলনায় যাঁরা ছোট গরু এনেছেন, তাঁদেরই লাভ বেশি হচ্ছে।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা থেকে আসা ব্যাপারী শরিফ উল্লা বলেন, হাটে ছোট গরু ছুঁয়ে দেখা যাচ্ছে না। বড় গরুর দাম তুলনামূলক কম। তাঁরা কয়েকজন ব্যাপারী এক সঙ্গে এসেছেন। দাম কম বলে সবাই বড় গরু কিনছেন। এসব গরু চট্টগ্রামের হাটে তুলবেন। সেখানে কেমন দাম হবে তা বুঝতে পারছেন না।
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৬ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৯ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে