গত অক্টোবরে মালদ্বীপে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন মোহামেদ মুইজ্জু। তাঁর নেতৃত্বাধীন পিপলস প্রগ্রেসিভ পার্টি জোট প্রায় ৫৪ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করেছে। মুইজ্জুর এই বিজয় ভারতের জন্য বিপদের একটি ঘণ্টা বাজিয়েছে। কারণ বিশ্বাস করা হয়—নতুন রাষ্ট্রপতি চীনপন্থী এবং তিনি তাঁর দেশে ভারতের স্থানে চীনকে রাখতে চাইবেন।
মালদ্বীপে মুইজ্জুর আগের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলিহ ছিলেন ভারতের মিত্র। তাই তাঁর পরাজয় ভারতের জন্য চিন্তার কারণ হয়েছে। কারণ মালদ্বীপে ভারতের সেনা উপস্থিতি রয়েছে। এই সেনাদের আবারও ভারতে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০২০ সালের অক্টোবরে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছিলেন নতুন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর বিদেশি শক্তিগুলোকে মালদ্বীপ থেকে সরিয়ে দেওয়ার আওয়াজ দ্বিগুণ করেন মুইজ্জু। বিজয়ের পরই মালদ্বীপে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের কাছে তিনি সামরিক কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে—‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব’ মালদ্বীপের উপকূল থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ফিরিয়ে দেবেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এটা সহজেই বোধগম্য যে—মালদ্বীপে মুইজ্জুর ক্ষমতায় আরোহণ ভারতের জন্য একটি বড় ধাক্কা। কারণ সোহিলের শাসনামলে দেশটিতে চীনা প্রভাবের বিরুদ্ধে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিল ভারত।
ভারত ও মালদ্বীপের বিগত বছরগুলো
ঐতিহ্যগতভাবে ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে ঘনিষ্ঠ, সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং বহুমাত্রিক সম্পর্ক রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ—১৯৬৫ সালে স্বাধীনতার পর মালদ্বীপের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম দেশ হয়ে উঠেছিল ভারত।
বিগত বছরগুলোতে এই দুটি দেশ একটি শক্তিশালী প্রতিরক্ষা সম্পর্কও গড়ে তুলেছিল। তাদের সশস্ত্র বাহিনী প্রায়ই যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নিয়েছে এবং মালদ্বীপকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ দিয়েও সহযোগিতা করে ভারত। এমন সৌহার্দ্যের সবচেয়ে সাম্প্রতিক উদাহরণ হলো—ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের মালদ্বীপ সফর এবং দেশটিকে ভারতের পক্ষ থেকে ‘দেশে তৈরি’ দুটি সামরিক জাহাজ উপহার।
ভূ-কৌশলগত দিক দিয়েও মালদ্বীপ ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দেশটি পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে প্রধান শিপিং রুটে ভারত থেকে ২ হাজার কিলোমিটারেরও কম দূরে অবস্থিত। নানা দিক বিবেচনায় ভারত মালদ্বীপকে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন সহায়তা দিয়ে এসেছে।
দুই দেশের মধ্যে এমন জোরালো অর্থনৈতিক, প্রতিরক্ষা এবং উন্নয়নমূলক দ্বিপক্ষীয় কাঠামো সত্ত্বেও মালদ্বীপ ধীরে ধীরে ভারতের প্রতিপক্ষ চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করছে। মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিনের শাসনামলে পরিস্থিতির এই পরিবর্তন শুরু হয়েছিল। ইয়ামিন মুইজ্জুর ঘনিষ্ঠ মিত্র। ইয়ামিনের অধীনে মালদ্বীপ ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগে যোগ দিয়েছিল এবং তাঁর আমলেই মালদ্বীপে চীনের তহবিল প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল।
এ ছাড়া ইয়ামিনের আমলে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক অনেকটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। সে সময় ভিন্নমতের বিরুদ্ধে ইয়ামিনের দমন-পীড়নের সমালোচনা করেছে ভারত ও আন্তর্জাতিক মহল। এ অবস্থায় মালদ্বীপে নিযুক্ত ভারতীয় সামরিক কর্মীদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনেন ইয়ামিন এবং ভারতকে তিনি মালদ্বীপের ভূখণ্ড থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে মালদ্বীপের জনগণ কীভাবে দেখে
ভারত-বিরোধী প্রচারণা চালিয়ে মুইজ্জুর বিজয় অর্জন মালদ্বীপের সাধারণ মানুষের মনোভাবের স্পষ্ট প্রতিফলন। তারা দেশের ভেতরে বিদেশি সামরিক উপস্থিতির বিরুদ্ধে। দেশটিতে ভারতের সামরিক উপস্থিতির মধ্যে রয়েছে—সেনা কর্মী, সরঞ্জাম এবং গোয়েন্দা এজেন্ট। মালদ্বীপের সাধারণ মানুষ সম্ভবত এসব উপস্থিতিকে দেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হিসাবে দেখে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্যই হয়তো তারা আগের প্রেসিডেন্ট সোলিহ সরকারের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে।
জনসাধারণের ভারত-বিরোধী মনোভাবকেই কাজে লাগিয়েছেন মুইজ্জু। ভারতের সামরিক উপস্থিতিকে সরিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে ‘ভারত-বিদায়’ প্রচারণা শুরু করেছিলেন তিনি।
মালদ্বীপে রাজনীতির এমন ইউ-টার্ন ভারতের ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য শুভ নয়। এর মানে হলো—নয়া দিল্লিকে মালের প্রতি তার পররাষ্ট্রনীতি এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যা মালদ্বীপের জনগণ ইতিবাচকভাবে দেখে। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি খুব কঠিনই মনে হচ্ছে।
স্টেটক্র্যাফট অবলম্বনে
গত অক্টোবরে মালদ্বীপে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন মোহামেদ মুইজ্জু। তাঁর নেতৃত্বাধীন পিপলস প্রগ্রেসিভ পার্টি জোট প্রায় ৫৪ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করেছে। মুইজ্জুর এই বিজয় ভারতের জন্য বিপদের একটি ঘণ্টা বাজিয়েছে। কারণ বিশ্বাস করা হয়—নতুন রাষ্ট্রপতি চীনপন্থী এবং তিনি তাঁর দেশে ভারতের স্থানে চীনকে রাখতে চাইবেন।
মালদ্বীপে মুইজ্জুর আগের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলিহ ছিলেন ভারতের মিত্র। তাই তাঁর পরাজয় ভারতের জন্য চিন্তার কারণ হয়েছে। কারণ মালদ্বীপে ভারতের সেনা উপস্থিতি রয়েছে। এই সেনাদের আবারও ভারতে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০২০ সালের অক্টোবরে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছিলেন নতুন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর বিদেশি শক্তিগুলোকে মালদ্বীপ থেকে সরিয়ে দেওয়ার আওয়াজ দ্বিগুণ করেন মুইজ্জু। বিজয়ের পরই মালদ্বীপে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের কাছে তিনি সামরিক কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে—‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব’ মালদ্বীপের উপকূল থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ফিরিয়ে দেবেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এটা সহজেই বোধগম্য যে—মালদ্বীপে মুইজ্জুর ক্ষমতায় আরোহণ ভারতের জন্য একটি বড় ধাক্কা। কারণ সোহিলের শাসনামলে দেশটিতে চীনা প্রভাবের বিরুদ্ধে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিল ভারত।
ভারত ও মালদ্বীপের বিগত বছরগুলো
ঐতিহ্যগতভাবে ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে ঘনিষ্ঠ, সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং বহুমাত্রিক সম্পর্ক রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ—১৯৬৫ সালে স্বাধীনতার পর মালদ্বীপের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম দেশ হয়ে উঠেছিল ভারত।
বিগত বছরগুলোতে এই দুটি দেশ একটি শক্তিশালী প্রতিরক্ষা সম্পর্কও গড়ে তুলেছিল। তাদের সশস্ত্র বাহিনী প্রায়ই যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নিয়েছে এবং মালদ্বীপকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ দিয়েও সহযোগিতা করে ভারত। এমন সৌহার্দ্যের সবচেয়ে সাম্প্রতিক উদাহরণ হলো—ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের মালদ্বীপ সফর এবং দেশটিকে ভারতের পক্ষ থেকে ‘দেশে তৈরি’ দুটি সামরিক জাহাজ উপহার।
ভূ-কৌশলগত দিক দিয়েও মালদ্বীপ ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দেশটি পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে প্রধান শিপিং রুটে ভারত থেকে ২ হাজার কিলোমিটারেরও কম দূরে অবস্থিত। নানা দিক বিবেচনায় ভারত মালদ্বীপকে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন সহায়তা দিয়ে এসেছে।
দুই দেশের মধ্যে এমন জোরালো অর্থনৈতিক, প্রতিরক্ষা এবং উন্নয়নমূলক দ্বিপক্ষীয় কাঠামো সত্ত্বেও মালদ্বীপ ধীরে ধীরে ভারতের প্রতিপক্ষ চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করছে। মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিনের শাসনামলে পরিস্থিতির এই পরিবর্তন শুরু হয়েছিল। ইয়ামিন মুইজ্জুর ঘনিষ্ঠ মিত্র। ইয়ামিনের অধীনে মালদ্বীপ ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগে যোগ দিয়েছিল এবং তাঁর আমলেই মালদ্বীপে চীনের তহবিল প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল।
এ ছাড়া ইয়ামিনের আমলে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক অনেকটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। সে সময় ভিন্নমতের বিরুদ্ধে ইয়ামিনের দমন-পীড়নের সমালোচনা করেছে ভারত ও আন্তর্জাতিক মহল। এ অবস্থায় মালদ্বীপে নিযুক্ত ভারতীয় সামরিক কর্মীদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনেন ইয়ামিন এবং ভারতকে তিনি মালদ্বীপের ভূখণ্ড থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে মালদ্বীপের জনগণ কীভাবে দেখে
ভারত-বিরোধী প্রচারণা চালিয়ে মুইজ্জুর বিজয় অর্জন মালদ্বীপের সাধারণ মানুষের মনোভাবের স্পষ্ট প্রতিফলন। তারা দেশের ভেতরে বিদেশি সামরিক উপস্থিতির বিরুদ্ধে। দেশটিতে ভারতের সামরিক উপস্থিতির মধ্যে রয়েছে—সেনা কর্মী, সরঞ্জাম এবং গোয়েন্দা এজেন্ট। মালদ্বীপের সাধারণ মানুষ সম্ভবত এসব উপস্থিতিকে দেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হিসাবে দেখে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্যই হয়তো তারা আগের প্রেসিডেন্ট সোলিহ সরকারের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে।
জনসাধারণের ভারত-বিরোধী মনোভাবকেই কাজে লাগিয়েছেন মুইজ্জু। ভারতের সামরিক উপস্থিতিকে সরিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে ‘ভারত-বিদায়’ প্রচারণা শুরু করেছিলেন তিনি।
মালদ্বীপে রাজনীতির এমন ইউ-টার্ন ভারতের ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য শুভ নয়। এর মানে হলো—নয়া দিল্লিকে মালের প্রতি তার পররাষ্ট্রনীতি এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যা মালদ্বীপের জনগণ ইতিবাচকভাবে দেখে। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি খুব কঠিনই মনে হচ্ছে।
স্টেটক্র্যাফট অবলম্বনে
চীনের ওপর টিকটক বিক্রির বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র—বেইজিংয়ের এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বেইজিং বহু বছর ধরে বলেছে, এর মাধ্যমে ওয়াশিংটন ‘ডাকতের মতো যুক্তি’ দাঁড় করাচ্ছে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। চীনই শর্ত নির্ধারণ করে দিচ্ছে—কীভাবে ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির মালিকানা চীনা
৩ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিসের অধ্যাপক মোহাম্মাদ ইলমাসরি আল-জাজিরাকে বলেন এ ধরনের পদক্ষেপ মূলত প্রদর্শনমূলক। তিনি বলেন, ‘আমার ধারণা আন্তর্জাতিক মহল তো বটেই দেশগুলোর ভেতরেও চাপ ছিল ফিলিস্তিন ইস্যুতে কিছু করার। বলা যায় এ কারণেই এ ধরনের পদক্ষেপ নিতে এক প্রকার বাধ্যই হয়েছে তারা।’
১ দিন আগেশ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং সর্বশেষ নেপালে গণবিক্ষোভের মুখে সরকার পতন হয়েছে। মালয়েশিয়ায় বিক্ষোভ চলছে। এশিয়ার অন্যান্য দেশেও অস্থিরতার লক্ষণ দিন দিন স্পষ্ট হচ্ছে। এসব জন অসন্তোষের পেছনে মূল কারণ ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি। দেখা যাচ্ছে, এই দুর্নীতির অর্থের বেশির ভাগই স্থানান্তর করা হয়েছে যুক্তরাজ্যে।
১ দিন আগেতবে এখানে জটিল কিছু প্রশ্ন রয়ে গেছে—ফিলিস্তিন আসলে কী এবং এমন কোনো রাষ্ট্র আদৌ আছে কি, যাকে স্বীকৃতি দেওয়া যায়? কোনো রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য ১৯৩৩ সালের উরুগুয়ের মন্টেভিডিও কনভেনশনে চারটি মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে দুটি শর্ত পূরণের দাবি তুলতে পারে ফিলিস্তিন।
১ দিন আগে