Ajker Patrika

পাঠকেরা ঝুঁকছে এআই চ্যাটবটে, চ্যালেঞ্জ বাড়ছে সংবাদপত্রের

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৮: ০৭
প্রচলিত ধারার সংবাদপত্রের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে এআই চ্যাটবট। ছবি: সংগৃহীত
প্রচলিত ধারার সংবাদপত্রের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে এআই চ্যাটবট। ছবি: সংগৃহীত

প্রচলিত ধারার সংবাদমাধ্যমগুলোকে অনেক আগেই চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে সোশ্যাল মিডিয়া। এখন নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে হাজির হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। কারণ, পাঠকেরা এখন চ্যাটজিপিটি বা জেমিনির মতো এআই চ্যাটবটের দিকে ঝুঁকছে। সংবাদ প্রাপ্তি ও পাঠের স্বাধীনতা এর পেছনে বড় ভূমিকা রাখছে। সেই সঙ্গে নির্ভুলতা, পক্ষপাত ও মূলধারার সাংবাদিকতার ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগও তৈরি করেছে এই প্রবণতা।

এই বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সারা বিশ্বেই অনেক সংবাদমাধ্যম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের উপায় খুঁজছে। এরই মধ্যে পাঠকের সঙ্গে যোগাযোগ ও তথ্য বিশ্লেষণের মতো কাজে এআই ব্যবহার করছে অনেক গণমাধ্যম। তবে এর মধ্যে একটি নীরব পরিবর্তন ঘটে যাচ্ছে—সংবাদ কীভাবে তৈরি হচ্ছে সেটি নয়, বরং কীভাবে এই সংবাদ পাঠকেরা গ্রহণ করছেন, সে ক্ষেত্রে ঘটছে এ পরিবর্তন।

এত দিন ধরে বেশির ভাগ বিতর্ক সংবাদমাধ্যমের অভ্যন্তরে এআইয়ের প্রভাবকেন্দ্রিক ছিল, যেখানে এআই মূলত সাংবাদিকদের নিবন্ধ বা প্রতিবেদনের খসড়া তৈরি, সম্পাদনা বা বিপুল ডেটা সংক্ষিপ্ত করতে সহায়তা করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

কিন্তু সংবাদ বা তথ্যের সংলাপমূলক উপস্থাপন চর্চার উত্থানের পাশাপাশি পাঠকেরা এখন চ্যাটবটকে ফলোআপ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন, চাহিদামতো সারসংক্ষেপের জন্য অনুরোধ করেন, এমনকি বিরোধপূর্ণ বিষয়ের ব্যাখ্যাও এআইয়ের কাছে চাওয়া হয়। ফলে পাঠকেরা সংবাদ পাঠে চিরাচরিত নিষ্ক্রিয় গ্রহীতা থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীতে রূপান্তরিত হচ্ছেন।

সম্প্রতি প্রকাশিত দ্য নিউইয়র্কারের একটি নিবন্ধ অনুসারে, ক্রমবর্ধমানসংখ্যক পাঠক সংবাদ ফিল্টার, সংক্ষিপ্তকরণ ও প্রাসঙ্গিক করার জন্য এআই ও চ্যাটবটের দিকে ঝুঁকছেন। এমনকি কখনো কখনো ঐতিহ্যবাহী সংবাদ প্ল্যাটফর্মগুলোকে তাঁরা সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করছেন।

ঐতিহ্যগত অর্থে সংবাদ পড়া একটা একমুখী অভিজ্ঞতা। একপক্ষ পরিবেশন করে, অপরপক্ষ সেটি পড়ে, দেখে বা শোনে। কিন্তু চ্যাটবটগুলো দ্বিমুখী মিথস্ক্রিয়া সম্ভব করে তুলেছে। যেখানে পাঠকেরা চাহিদামতো ব্যাখ্যা পেতে পারেন, তাঁদের প্রশ্ন যতই অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ বা আপাতদৃষ্টিতে ‘বোকা’ হোক না কেন, এআই চ্যাটবট মোটামুটি সন্তোষজনক উত্তর দিতে সক্ষম হয়ে উঠছে।

চ্যাটবটের সঙ্গে এই কথোপকথনমূলক বিনিময় পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধের ভূমিকা বদলে দিচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় একটি নিউজ কনটেন্ট নির্দিষ্ট, স্বতন্ত্র পণ্য হওয়ার পরিবর্তে আরও অনুসন্ধানের জন্য একটি সূচনা বিন্দুতে পরিণত হচ্ছে। সংবাদের সঙ্গে পাঠককে আরও বেশি সংযোগ তৈরির স্বাধীনতা দিচ্ছে এআই চ্যাটবট।

সংবাদ পড়ার এই নতুন ধারণা নতুন ধরনের পাঠকের উত্থানের ইঙ্গিতও দিচ্ছে। একজন পাঠক ইন্টারেক্টিভিটি (পারস্পরিক যোগাযোগ) ও চাহিদামতো সংবাদ পাওয়ার প্রত্যাশা করেন। সে ক্ষেত্রে এআই যুগে এসে সম্পাদকীয় কর্তৃত্ব ও সাংবাদিকদের গল্প বলার বা সংবাদ উপস্থাপনের একক অধিকারের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করছে, যেখানে এআই চ্যাটবটগুলো পাঠকের পৃথক প্রয়োজনের সঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে বর্ণনাকে মানিয়ে নিতে পারছে।

এআই ব্যবহারের সম্ভাব্যতা যাচাই করতে গিয়ে ইতালীয় সংবাদপত্র ইল ফোগলিও এক মাসব্যাপী পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালিয়েছিল। তারা সম্পূর্ণরূপে এআই দিয়ে বিশ্বের প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র তৈরির চেষ্টা করেছে। ফলাফল বেশ আকর্ষণীয়!

তারা একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে। সাক্ষাৎকারে এআই প্রশ্ন করেছে আর ব্যক্তি উত্তর দিয়েছে। যদিও এ প্রক্রিয়াতে সংবাদ তৈরিতে বেশি মনোযোগ দেওয়া হয়েছে, তবে পরীক্ষাটি এমন একটি বিশ্বকে প্রতিফলিত করে যেখানে এআই একই সঙ্গে সংবাদ তৈরি করে এবং মানুষ ও যন্ত্রের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে।

ওই পত্রিকাটির ক্ষেত্রে এআই নথিপত্র বা প্রতিবেদন সংক্ষিপ্ত করা, শৈলীর অনুকরণ করা ও দ্রুত খসড়া তৈরি করার মতো কাজগুলোতে দক্ষতা দেখিয়েছে। তবে মৌলিকতা, সূক্ষ্ম ব্যাখ্যা ও বাস্তব বিশ্বের প্রতিবেদন তৈরির ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েছে। তাই সংবাদমাধ্যমের মতো সৃষ্টিশীল কাজে মানুষের তদারকি যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সেটি এখনো প্রাসঙ্গিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

ইতালির ওই সংবাদপত্রটির অভিজ্ঞতা থেকে জানা যায়, চূড়ান্তভাবে প্রতিবেদনগুলো তৈরিতে সম্পাদকেরা প্রম্পট পরিমার্জন করেছেন, পক্ষপাত সংশোধন করেছেন এবং সম্পাদকীয় নীতির সামঞ্জস্য নিশ্চিত করেছেন। ব্রেকিং নিউজ তৈরি করা, স্বতন্ত্র অন্তর্দৃষ্টির বিকাশ এবং সৃজনশীল ও ব্যতিক্রম গল্প বলার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের ভূমিকা যে অপরিহার্য, সেটি এই পরীক্ষায় বোঝা গেছে।

তবে এই পরীক্ষা এখানেই শেষ হবে না। ইল ফোগলিও এখন এআইকে একটি সাপ্তাহিক আয়োজন হিসেবে চালু করার পরিকল্পনা করছে। মূলত এআই ব্যবহারে অভ্যস্ত এমন পাঠকদের লক্ষ্য করেই এই বিভাগটি চালু করার চিন্তা করছে পত্রিকাটি।

এই ঘটনা নতুন ধরনের পাঠকের ধারণাকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে, যে পাঠকদের সাংবাদিকতার সঙ্গে প্রথম যোগাযোগের মাধ্যম ঐতিহ্যবাহী মিডিয়া নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এই প্রবণতা বিশেষত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে লক্ষণীয়, যারা দ্রুত, ফিল্টার করা (বাছাইকৃত) ও ঝামেলামুক্ত সংবাদ অভিজ্ঞতা পেতে চায়।

সাংবাদিকতা ও জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির সংযোগস্থলে উদীয়মান এই নতুন দর্শক/পাঠক হয়তো কখনোই নিয়মিত পুরো নিবন্ধ পড়বেন না বা পত্রিকার হোমপেজে যাবেন না। পরিবর্তে তাঁরা এআই দিয়ে তৈরি সারসংক্ষেপ বা চ্যাট-স্টাইল ডাইজেস্টের মাধ্যমে সংবাদ পড়বেন। এই প্রবণতা সংবাদমাধ্যমকে ভাবতে বাধ্য করবে যে তারা এখন কী ধরনের সাংবাদিকতা করবে।

এই প্রবণতার পেছনে আরও কিছু কারণ হলো

চ্যাটজিপিটি বা অন্যান্য এআই চ্যাটবটগুলো ব্যবহারকারীর প্রশ্নের তাৎক্ষণিক ও স্বাভাবিক কথোপকথনের মতো উত্তর দেয়। ফলে একাধিক নিউজ সাইট বা অ্যাপে না গিয়েই চলতি খবরের সারাংশ বা প্রশ্নের জবাব এখন সহজেই এসব চ্যাটবটে পাওয়া যায়।

চ্যাটবটগুলো ব্যবহারকারীর পছন্দ অনুযায়ী উত্তর তৈরি করতে পারে, যা সংবাদকে আরও আকর্ষণীয় বা প্রাসঙ্গিক করে তোলে।

ঐতিহ্যবাহী সংবাদমাধ্যমের প্রকাশনার সময়সূচির বিপরীতে, চ্যাটবটগুলো সব সময় হাতের নাগালে, যা রিয়েলটাইম উত্তর বা আপডেট দেয় (যখন লাইভ ডেটা সোর্সের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে)।

অনেকে মূলধারার মিডিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট বা এজেন্ডা–চালিত মনে করেন। এআই চ্যাটবটগুলো, যেগুলোকে সাধারণত ‘নিরপেক্ষ’ ভাবা হয়, সেগুলো পাঠকের কাছে অধিকতর ভালো বিকল্প মনে হচ্ছে। যদিও ট্রেনিং ডেটা বা ডিজাইনের কারণে এআই পক্ষপাতদুষ্ট ফলাফল দিতে পারে।

চ্যাটবটগুলো ব্যবহারকারীদের ফলোআপ প্রশ্ন করতে বা কোনো গল্পের নির্দিষ্ট দিক গভীরভাবে জানার সুযোগ দেয়। এটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধ বা ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে সম্প্রচারের তুলনায় আরও আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা দেয়।

চ্যাটবটগুলো ওয়েব সার্চ, নিউজ আর্টিকেল বা এক্সের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে কনটেন্ট সংগ্রহ বা সারাংশ করতে পারে, জটিল গল্পগুলোকে সহজে বোধগম্য করে উপস্থাপন করে।

কিছু চ্যাটবট লাইভ ডেটা বা এক্সের মতো প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে একীভূত হয়ে ব্রেকিং নিউজ বা ট্রেন্ডিং বিষয় সরবরাহ করে।

ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট বিষয় বা দৃষ্টিভঙ্গিতে সংবাদ চাইতে পারেন (যেমন ইউরোপে জলবায়ু নীতির সর্বশেষ খবর কী?)। চ্যাটবটগুলো এসব চাহিদার সরাসরি ও তাৎক্ষণিক জবাব দেওয়ার চেষ্টা করে।

তবে কিছু চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি রয়েছে

নির্ভুলতা ও ভ্রান্তি: এআই চ্যাটবটগুলো বিশ্বাসযোগ্য শোনালেও ভুল তথ্য (এআইয়ের হ্যালুসিনেশন বলে) তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে, যদি এরা ডেটা ভুল বোঝে বা নির্ভরযোগ্য সূত্রের অভাব থাকে। উদাহরণস্বরূপ, কোনো চ্যাটবট ব্রেকিং নিউজ সম্পর্কে পুরোনো বা মিথ্যা তথ্য দিতে পারে।

উত্তরে পক্ষপাত: চ্যাটবটগুলো নিরপেক্ষ মনে হলেও এদের জবাব ট্রেনিং ডেটা, অ্যালগরিদম ও এর নির্মাতাদের পক্ষপাত দ্বারা গঠিত হয়। যদি কোনো চ্যাটবটের ডেটা নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ঝুঁকে থাকে, তবে তা সংবাদ উপস্থাপনের ধরনে প্রভাব ফেলতে পারে।

সম্পাদকীয় তদারকির অভাব: ঐতিহ্যবাহী বার্তাকক্ষে সাংবাদিক ও সম্পাদক তথ্য যাচাই ও নৈতিকতার মানদণ্ড রক্ষা করে প্রতিবেদন তৈরি করেন। চ্যাটবটগুলোতে এই মানবিক বিচারের অভাব থাকে, যা ভুল তথ্য বা অযাচাইকৃত দাবি ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

সূত্রের স্বচ্ছতা: চ্যাটবটগুলো সূত্র উল্লেখ নাও করতে পারে বা বিশ্বাসযোগ্য সূত্রকে অগ্রাধিকার নাও দিতে পারে। এতে ব্যবহারকারীদের তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা মূল্যায়ন করা কঠিন হয়ে পড়ে। উদাহরণস্বরূপ, কোনো চ্যাটবট একটি ব্লগ পোস্ট বা অযাচাইকৃত এক্স পোস্ট থেকে তথ্য নিতে পারে।

সাংবাদিকতার ক্ষয়: দর্শক–পাঠকেরা চ্যাটবটের দিকে ঝুঁকলে ঐতিহ্যবাহী সংবাদমাধ্যম ট্রাফিক ও রাজস্ব হারাতে পারে। এতে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও মানসম্পন্ন প্রতিবেদনে বিনিয়োগ কমতে পারে।

ক্লিকবেইট শিরোনামের এই যুগে অনুমানযোগ্য ধরন অনুসরণ করে সহজেই এআই দিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা যায়। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রচলিত সংবাদমাধ্যমকে কম গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে পারে বা এমনকি সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপিতও হতে পারে। ‘এআই, আজ বিশ্বে কী ঘটছে?’ —এই একটি সাধারণ প্রশ্ন তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট কার্যকর হয়ে উঠতে পারে।

এখন প্রশ্ন হলো, সাংবাদিকদের কি এআই মিথস্ক্রিয়া মাথায় রেখে তাঁদের লেখার ধরন পরিবর্তন করা উচিত? অথবা সাংবাদিকতার ধরন এমন করে তুলতে হবে যেখানে পাঠকেরা রিয়েল টাইমে ‘জিজ্ঞাসাবাদ’–এর মাধ্যমে সংবাদ পাবেন? নাকি এমন সাংবাদিকতা তৈরি করা উচিত, যা মূলত চ্যাটবটকে তথ্য সরবরাহ করবে, যার ভিত্তিতে এআই পাঠককে তাঁর চাহিদামতো ব্যাখ্যা দিতে পারবে। এটি সত্য যে, এআই চ্যাটবট সম্ভবত সংবাদ উৎপাদনের একটি নতুন ধারার দিকে গণমাধ্যমকে পরিচালিত করবে।

আর সেখানে পক্ষপাত ও ভুল ব্যাখ্যার ঝুঁকির বিষয়ে সচেতনতা তৈরিও একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। যেখানে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের জাখ সেওয়ার্ড বলেছেন, সংবাদমাধ্যম দায়িত্বশীলভাবে এআইকে গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এখন অনেক পিছিয়ে। যতটুকু হচ্ছে সেটি ‘হিমশৈলের চূড়া মাত্র’!

লেখক: জাহাঙ্গীর আলম, জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা

তথ্যসূত্র: ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে পরিচালিত একটি গবেষণা

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এবার সরানো হলো জ্বালানি উপদেষ্টার পিএসকে

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

উদ্দীপনের ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক সচিব মিহির কান্তির বিরুদ্ধে ৬ মামলা

ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি: প্রথম আলো সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

মন্ত্রণালয়ের মতামত ছাড়াই ইশরাককে মেয়র ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত