আজকের পত্রিকা ডেস্ক
একদিকে মার্কিন কর্মকর্তাদের কড়া সমালোচনা, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বন্ধুত্বের আহ্বান। এর মধ্যে শুরু থেকে ‘থোড়াই কেয়ার’ ভাব দেখালেও এখন নরম সুর নরেন্দ্র মোদির কণ্ঠে।
গতকাল শুক্রবার, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি ‘বিশেষ সম্পর্ক’ রয়েছে এবং মাঝে মাঝে সামান্য কিছু ‘সমস্যা’ হলেও চিন্তার কিছু নেই। তিনি আরও বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ‘সব সময় বন্ধু’ থাকবেন।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যটি বিশেষভাবে লক্ষণীয়, কারণ এর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই তিনি তাঁর মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছিলেন, মনে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ‘ভারত এবং রাশিয়াকে গভীর, অন্ধকার চীনের কাছে’ হারিয়ে ফেলেছে!
ভারতের প্রেস ট্রাস্টের বরাতে জানা গেছে, ট্রাম্প শুক্রবার ওভাল অফিসে বলেন, ‘আমি মোদির সঙ্গে সব সময় বন্ধু থাকব...তিনি একজন মহান প্রধানমন্ত্রী। তিনি অসাধারণ। তবে এই মুহূর্তে তিনি যা করছেন তা আমার পছন্দ নয়। কিন্তু ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বিশেষ সম্পর্ক আছে। চিন্তার কিছু নেই। আমাদের মাঝে মাঝে কিছু সমস্যা হয়।’
ট্রাম্পের মন্তব্যের জবাবে আজ শনিবার নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে ইতিবাচক মূল্যায়নকে গভীরভাবে প্রশংসা করেন। মোদি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অনুভূতি এবং আমাদের সম্পর্ক সম্পর্কে তার ইতিবাচক মূল্যায়নকে আমি গভীরভাবে প্রশংসা করি এবং সম্পূর্ণরূপে তাঁর সঙ্গে একমত। ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি খুব ইতিবাচক এবং ভবিষ্যৎমুখী ব্যাপক ও বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারত্ব রয়েছে।’
যদিও ট্রাম্প এর আগেও মোদিকে বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেছেন, তবে এই সম্পর্কের দাবি ট্রাম্পের প্রশাসনকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা থেকে বিরত রাখেনি। এই পদক্ষেপ ভারতের বাণিজ্য স্বার্থের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে এসেছে। ট্রাম্প বলেন, ‘আমি খুবই হতাশ যে ভারত রাশিয়া থেকে এত বেশি তেল কিনছে এবং আমি তাদের তা জানিয়েছি। আমরা ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছি, যা একটি খুবই উচ্চ শুল্ক।’
শুক্রবার ট্রাম্পের মন্তব্যের পর, মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুতনিক ব্লুমবার্গকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি আশা করেন ভারত ‘দুঃখ প্রকাশ’ করবে এবং এক বা দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা পুনরায় শুরু করবে। তিনি আরও বলেন, ভারতকে ‘সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কোন পক্ষে থাকতে চায়।’
রাশিয়া থেকে ভারতের জ্বালানি তেল কেনার আরেকজন সমালোচক হলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য ও উৎপাদন বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পিটার নাভারো। তিনি গত দুই সপ্তাহে বারবার অভিযোগ করেছেন, ভারত ‘ক্রেমলিনের লন্ড্রোম্যাট’ হিসেবে কাজ করছে এবং এমনকি ইউক্রেন যুদ্ধকে ‘মোদির যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেছেন।
এ ছাড়া, মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এর আগে ভারতকে ‘রুশ যুদ্ধযন্ত্রকে ইন্ধন জোগানোর’ জন্য অভিযুক্ত করেছিলেন।
আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল পোস্ট নিয়ে ‘কোনো মন্তব্য করবে না’ বলে জানিয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে তারা জানায়, হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারোর ‘ভুল’ এবং ‘বিভ্রান্তিকর’ মন্তব্যগুলো নয়াদিল্লি প্রত্যাখ্যান করে।
শনিবার মোদির পোস্টের পর, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি স্পষ্টতই আমাদের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারত্বকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। যেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যাপার, তিনি (মোদি) সব সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে একটি খুব ভালো ব্যক্তিগত সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। কিন্তু মূল বিষয় হলো আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি এবং এই মুহূর্তে এর বেশি কিছু বলতে পারব না। কিন্তু এটাই আমি বলতে চাই।’
এদিকে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ব্রিকস ভার্চ্যুয়াল কনফারেন্সে নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত থাকছেন না বলে জানা গেছে। ওই সম্মেলনে আলোচনায় মার্কিন শুল্ক বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর এই অনুপস্থিতির কোনো সরকারি কারণ জানানো হয়নি। তবে সূত্র অনুযায়ী, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন শীর্ষ সম্মেলনে তাঁর অংশগ্রহণের পরে এটি নয়াদিল্লির একটি কৌশলগত ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা।
একদিকে মার্কিন কর্মকর্তাদের কড়া সমালোচনা, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বন্ধুত্বের আহ্বান। এর মধ্যে শুরু থেকে ‘থোড়াই কেয়ার’ ভাব দেখালেও এখন নরম সুর নরেন্দ্র মোদির কণ্ঠে।
গতকাল শুক্রবার, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি ‘বিশেষ সম্পর্ক’ রয়েছে এবং মাঝে মাঝে সামান্য কিছু ‘সমস্যা’ হলেও চিন্তার কিছু নেই। তিনি আরও বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ‘সব সময় বন্ধু’ থাকবেন।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যটি বিশেষভাবে লক্ষণীয়, কারণ এর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই তিনি তাঁর মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছিলেন, মনে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ‘ভারত এবং রাশিয়াকে গভীর, অন্ধকার চীনের কাছে’ হারিয়ে ফেলেছে!
ভারতের প্রেস ট্রাস্টের বরাতে জানা গেছে, ট্রাম্প শুক্রবার ওভাল অফিসে বলেন, ‘আমি মোদির সঙ্গে সব সময় বন্ধু থাকব...তিনি একজন মহান প্রধানমন্ত্রী। তিনি অসাধারণ। তবে এই মুহূর্তে তিনি যা করছেন তা আমার পছন্দ নয়। কিন্তু ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বিশেষ সম্পর্ক আছে। চিন্তার কিছু নেই। আমাদের মাঝে মাঝে কিছু সমস্যা হয়।’
ট্রাম্পের মন্তব্যের জবাবে আজ শনিবার নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে ইতিবাচক মূল্যায়নকে গভীরভাবে প্রশংসা করেন। মোদি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অনুভূতি এবং আমাদের সম্পর্ক সম্পর্কে তার ইতিবাচক মূল্যায়নকে আমি গভীরভাবে প্রশংসা করি এবং সম্পূর্ণরূপে তাঁর সঙ্গে একমত। ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি খুব ইতিবাচক এবং ভবিষ্যৎমুখী ব্যাপক ও বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারত্ব রয়েছে।’
যদিও ট্রাম্প এর আগেও মোদিকে বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেছেন, তবে এই সম্পর্কের দাবি ট্রাম্পের প্রশাসনকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা থেকে বিরত রাখেনি। এই পদক্ষেপ ভারতের বাণিজ্য স্বার্থের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে এসেছে। ট্রাম্প বলেন, ‘আমি খুবই হতাশ যে ভারত রাশিয়া থেকে এত বেশি তেল কিনছে এবং আমি তাদের তা জানিয়েছি। আমরা ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছি, যা একটি খুবই উচ্চ শুল্ক।’
শুক্রবার ট্রাম্পের মন্তব্যের পর, মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুতনিক ব্লুমবার্গকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি আশা করেন ভারত ‘দুঃখ প্রকাশ’ করবে এবং এক বা দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা পুনরায় শুরু করবে। তিনি আরও বলেন, ভারতকে ‘সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কোন পক্ষে থাকতে চায়।’
রাশিয়া থেকে ভারতের জ্বালানি তেল কেনার আরেকজন সমালোচক হলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য ও উৎপাদন বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পিটার নাভারো। তিনি গত দুই সপ্তাহে বারবার অভিযোগ করেছেন, ভারত ‘ক্রেমলিনের লন্ড্রোম্যাট’ হিসেবে কাজ করছে এবং এমনকি ইউক্রেন যুদ্ধকে ‘মোদির যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেছেন।
এ ছাড়া, মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এর আগে ভারতকে ‘রুশ যুদ্ধযন্ত্রকে ইন্ধন জোগানোর’ জন্য অভিযুক্ত করেছিলেন।
আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল পোস্ট নিয়ে ‘কোনো মন্তব্য করবে না’ বলে জানিয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে তারা জানায়, হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারোর ‘ভুল’ এবং ‘বিভ্রান্তিকর’ মন্তব্যগুলো নয়াদিল্লি প্রত্যাখ্যান করে।
শনিবার মোদির পোস্টের পর, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি স্পষ্টতই আমাদের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারত্বকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। যেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যাপার, তিনি (মোদি) সব সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে একটি খুব ভালো ব্যক্তিগত সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। কিন্তু মূল বিষয় হলো আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি এবং এই মুহূর্তে এর বেশি কিছু বলতে পারব না। কিন্তু এটাই আমি বলতে চাই।’
এদিকে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ব্রিকস ভার্চ্যুয়াল কনফারেন্সে নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত থাকছেন না বলে জানা গেছে। ওই সম্মেলনে আলোচনায় মার্কিন শুল্ক বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর এই অনুপস্থিতির কোনো সরকারি কারণ জানানো হয়নি। তবে সূত্র অনুযায়ী, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন শীর্ষ সম্মেলনে তাঁর অংশগ্রহণের পরে এটি নয়াদিল্লির একটি কৌশলগত ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা।
জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দাগ হ্যামারশোল্ড এই কৌশলের সবচেয়ে দক্ষ ব্যবহারকারী ছিলেন। ১৯৬১ সালে কঙ্গোতে শান্তি মিশনের সময় এক রহস্যময় বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। কিন্তু তাঁর ভাষণগুলো বিশ্ববাসীর মনোযোগ কাড়ত। তিনি একবার বলেছিলেন, ‘জাতিসংঘের লক্ষ্য মানবজাতিকে স্বর্গে পৌঁছে দেওয়া নয়, বরং নরক থেকে বাঁচান
৪ ঘণ্টা আগেচীনের ওপর টিকটক বিক্রির বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র—বেইজিংয়ের এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বেইজিং বহু বছর ধরে বলেছে, এর মাধ্যমে ওয়াশিংটন ‘ডাকতের মতো যুক্তি’ দাঁড় করাচ্ছে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। চীনই শর্ত নির্ধারণ করে দিচ্ছে—কীভাবে ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির মালিকানা চীনা
৭ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিসের অধ্যাপক মোহাম্মাদ ইলমাসরি আল-জাজিরাকে বলেন এ ধরনের পদক্ষেপ মূলত প্রদর্শনমূলক। তিনি বলেন, ‘আমার ধারণা আন্তর্জাতিক মহল তো বটেই দেশগুলোর ভেতরেও চাপ ছিল ফিলিস্তিন ইস্যুতে কিছু করার। বলা যায় এ কারণেই এ ধরনের পদক্ষেপ নিতে এক প্রকার বাধ্যই হয়েছে তারা।’
১ দিন আগেশ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং সর্বশেষ নেপালে গণবিক্ষোভের মুখে সরকার পতন হয়েছে। মালয়েশিয়ায় বিক্ষোভ চলছে। এশিয়ার অন্যান্য দেশেও অস্থিরতার লক্ষণ দিন দিন স্পষ্ট হচ্ছে। এসব জন অসন্তোষের পেছনে মূল কারণ ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি। দেখা যাচ্ছে, এই দুর্নীতির অর্থের বেশির ভাগই স্থানান্তর করা হয়েছে যুক্তরাজ্যে।
১ দিন আগে