শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
আড্ডা
কমলা না খেলনা
আবু সয়ীদ আইয়ুব মূলত ছিলেন উর্দুভাষী। তিন পুরুষ ধরে তাঁদের পরিবারের কলকাতায় বসবাস। উর্দু কাহকুশান পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলি পড়েন তিনি ষোলো বছর বয়সে। রবীন্দ্রনাথ পড়ার জন্য তিনি বাংলা শিখেছিলেন। বাংলায় তাঁর লেখা বইগুলো প্রবন্ধ সাহিত্যের বড় সম্পদ।
‘ওরে একে চা দে’
সুরেশচন্দ্র মজুমদারকে অনেকেই চেনেন। জাতীয়তাবাদী পত্রিকা প্রকাশের উদ্দেশ্যে আবাল্য বন্ধু প্রফুল্লকুমার সরকারের সাহায্য ও সম্পাদনায় ১৯২২ সালের ১৩ মার্চ তিনি আনন্দবাজার পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাঁরই উদ্যোগে দেশ এবং দ্য স্টেটসম্যানের প্রতিপক্ষ হিসেবে হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত হয়।
কাঁকড়ার ঝোল
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মেছিলেন ১২ সেপ্টেম্বর। ছিলেন খাদ্যরসিক। এমনকি ছোট ভাইয়ের বিয়ে দেওয়ার সময়ও তিনি শর্ত বেঁধে দিয়েছিলেন, পাত্রীকে অবশ্যই ভালো রাঁধুনি হতে হবে। বাংলার প্রতিটি জেলার শহরে, গ্রামে পরিচিত মানুষদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন পাত্রী খোঁজার জন্য।
ধৃতজ্যোৎস্নার দেশে ভ্যান গঘ
এক বাতুল রোগীর আনচান দেহ-মন। সেন্টরেমির বাতুলাশ্রমে গৃহান্তরীণ। তাঁর মন-চোখ চোরাগতির! তিনি শিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ। উন্মাদাশ্রমের কামরায় তাঁর অনভিপ্রেত বাস। স্নায়ুর চাপ নিয়ন্ত্রণে শিল্পকর্ম রচনার আয়াস। একদিন এই আবাসের খিড়কির অতটুকু ফাঁক গলে দৃশ্য-চক্ষু উন্মীলিত হলো, নাকি আচমকা দৈব সাক্ষাৎ তারাভরা..
মা
গল্পটি নেপোলিয়ান বোনাপার্টের। তিনি একসময় ইংল্যান্ড আক্রমণ করবেন বলে ঠিক করেছিলেন। সে উদ্যোগ যখন চলছিল, তখন একদিন ফরাসি সৈন্যরা একটি ইংরেজ ছেলেকে সমুদ্রপথে ধরে এনে ফরাসি দেশের সমুদ্রতটে ছেড়ে দেয়। দেশের জন্য প্রাণ কাঁদত সেই ছেলের। সমুদ্র পার হলেই ইংল্যান্ড, কিন্তু কিছুতেই ফেরা যাচ্ছে না দেশে।
সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ড
১৯৫০ সালের ২৪ এপ্রিল রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের খাপড়া ওয়ার্ডে গুলি চলেছিল। শহীদ হয়েছিলেন সাতজন কমিউনিস্ট বিপ্লবী। পাকিস্তান হওয়ার পর কমিউনিস্টদের ওপর যে নির্যাতন চলছিল, তারই বড় এক প্রকাশ ছিল এই খাপড়া ওয়ার্ডের হত্যাকাণ্ড।
বৃষ্টি বৃষ্টি
১৯৫৬ সালে স্কুলের ছাত্র থাকাকালে শহীদ কাদরীর প্রথম কবিতা ছাপা হয়েছিল। কবিতা ছেপেছেন বুদ্ধদেব বসু। সেকালে বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকায় কারও কবিতা ছাপা হওয়া ছিল অনেক বড় ব্যাপার। কিন্তু সেই কবিতা ছাপা হওয়ার পর দুই বছর শহীদ কাদরী আর কোনো কবিতা লেখেননি।
জাতীয় কবির মৃত্যুদিনে
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম মারা গিয়েছিলেন ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট। ১০টা ১০ মিনিটে তিনি যখন মারা যান, তখন তাঁর শয্যাপাশে ছিলেন ড. রফিকুল ইসলাম। সময়টা জানা হয়ে গেল এ কারণে যে, ডা. নুরুল ইসলাম কবির ইন্তেকালের সময়টি লিপিবদ্ধ করে রাখতে বলেছিলেন রফিকুল ইসলামকে।
নেহায়েত বাচ্চা হে!
আর একটু হলেই শেষ হয়ে যেত সুফিয়া কামালের পড়াশোনা! শায়েস্তাবাদের জুবিলি স্কুলে প্যারিলাল মাস্টার সবাইকে পড়াতেন। ভাইদের সঙ্গে আচকান পায়জামা পরে সুফিয়াও যেতেন পড়তে। কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা শেষ হওয়ার পর ভাইয়েরা তো চলে গেল বরিশাল জিলা স্কুলের বোর্ডিংয়ে। দমলেন না মা।
রবীন্দ্রনাথের ফরসা কাপড়
মৈত্রেয়ী দেবীর আমন্ত্রণে মংপুতে এসে মন ভরে গিয়েছিল রবীন্দ্রনাথের। তিনি মৈত্রেয়ীকে ডাকতেন ‘অমৃতা’ নামে। অমৃতার সুন্দর সংসার জীবনযাপনে খুশি হয়ে কবি বলেছিলেন, ‘জানো অমৃতা, তোমরা খুব সুন্দর করে সংসার করছ—আমি জানতুম তুমি পারবে।’
কাননের গান
কানন দেবী সম্পর্কে সব তথ্যই তো এরই মধ্যে জানা হয়ে গেছে তাঁর লেখা ‘সবারে আমি নমি’ বইটি পড়া থাকলে। বহু গুণের অধিকারী এই অভিনয় ও কণ্ঠশিল্পী একসময় দখল করেছিলেন কলকাতা ও বাংলা ছবির দর্শকদের হৃদয়।
এলেম দ্বারা চোর ধরা!
এমএ পরীক্ষা ঘনিয়ে আসছে। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পরীক্ষা দেবেন না। বন্ধু মোহন রায়হান রুদ্রকে নিয়ে এলেন নিজের ঘরে। বললেন, যে করে হোক পরীক্ষা দিতে হবে। কবি মোশতাক দাউদীও ছিলেন মোহন রায়হানের সঙ্গে। কিন্তু পড়াশোনা না করে কি পরীক্ষা দেওয়া যায়? তখন ভাবা হলো, ভালো নোট জোগাড় করতে হবে। সেই
চশমা পরে মঞ্চে
কখনো কখনো মহড়া করার সময় খুবই মেজাজ খারাপ হয়ে যেত শম্ভু মিত্রের। সে সময় যে সামনে পড়ত, সে-ই তাঁর বকুনি খেত। মেয়ে শাঁওলী মিত্র তখন পর্যন্ত বাবার বকুনি খাননি। মজার ব্যাপার, মা তৃপ্তি মিত্রের সঙ্গে এই বকাবকির ব্যাপারে কথা বলার সময় তৃপ্তি মিত্র শাঁওলীকে বললেন, ‘তুই এখনো খাসনি, না?’
তলস্তয়ের বিড়ম্বনা
নিজের লেখা নাটক দেখতে ঢুকছেন লিয়েফ তলস্তয়, কিন্তু তাঁকে থামিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রবেশদ্বারে। ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছে সামনের পথটা, যার অর্থ: এটা ভাই আপনার জায়গা নয়! কেন এ রকম কাণ্ড ঘটল? খুব সহজ এর উত্তর। জীবনের প্রতি তত দিনে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে গেছে লেখকের, সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে
মানুষের কাছাকাছি
নিউ থিয়েটার স্টুডিওতে শচীন দেববর্মনের একটা মিউজিক রুম ছিল। সেখানে বসেই তিনি গানের সুর করতেন। মুম্বাইয়ে স্টুডিওর মিউজিক রুমে একদিন অসময়ে ঢুকেছিলেন শচীন কত্তা। সে সময় যে তিনি আসবেন, সেটা একেবারেই ভাবতে পারেনি স্টুডিওর কাজের ছেলেটি। সে তখন আপন মনে গাইছিল নৌসাদের গান। শচীন কত্তাকে সামনে দেখে লজ্জায় লাল
যৌবনের বিদায়
কবি গিওম অ্যাপলিনের ছিলেন পাবলো পিকাসোর খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাঁদের প্রথম দেখা হয়েছিল ১৯০৫ সালে। পিকাসো বন্ধুর বইয়ের প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন। দুজন মিলে একটি চিঠি পড়ছেন, এ রকম একটি ছবিও এঁকেছেন পিকাসো। এ ছবিটি তিনি এঁকেছিলেন অ্যাপলিনের মৃত্যু্র পর ১৯২১ সালে। অ্যাপলিনেরের মৃত্যু হয় ১৯১৮ সালে।
প্রথম হারমোনিয়াম
বাবাই এক দিন তাঁর বন্ধু শান্তি বসুকে দিয়ে ছেলে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়কে পাঠালেন এইচএমভির নামকরা সুরকার শৈলেশ দত্তগুপ্তের কাছে। অনেকেই তখন তাঁর সুরে রেকর্ড করছে। শান্তি বসু অনুরোধ করলেন শৈলেশকে, ‘শৈলেশবাবু, দেখুন তো ছেলেটাকে টেস্ট করে। গায় ভালো।’