বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
আড্ডা
আশা আছে
সাংবাদিকদের সঙ্গে কবীর সুমনের বিরোধ বহু আগে থেকেই। মাঝে মাঝেই সাংবাদিকদের লেখা পড়ে চটে ওঠেন। তিনি নিশ্চিত হয়ে একবার বলেছিলেন, ‘মনে হয় ঠিক লোকেরা সাংবাদিকতা করছে না।’ কেন তাঁর এমন মনে হয়? কবীর সুমন গুছিয়ে বললেন...
রাসকেল
সুচিত্রা-উত্তমের ‘সপ্তপদী’ সিনেমাটা খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। খ্রিষ্টান মেয়ে রিনা ব্রাউনের চরিত্রে অভিনয় করে সুচিত্রা কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন চলচ্চিত্রপাড়া। অজয় কর পরিচালিত ছবিটি তৈরি হয়েছিল তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাহিনি অবলম্বনে...
সবুজ আপেল
সে সময় হঠাৎ করেই সরকারি দোকানগুলোয় কমতে শুরু করল পণ্য। দোকানের বিভিন্ন শেলফ হয়ে গেল শূন্য। যেহেতু তখনো সরকারি দোকানে সরকারি দামে জিনিসপত্র কিনতে পাওয়া যেত, সেহেতু পেনশনে চলে যারা কিংবা যাদের আয় একেবারেই জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে সংগতি রেখে চলতে পারছে না, তাঁরা তীর্থের কাকের মতো তাকিয়ে থাকত সরকারি দোকা
দোজখের ওম
ঢাকা থেকে কিছু দূরের এক শহরে গেছেন সৈয়দ শামসুল হক। শখে পড়ে একটি প্রাচীন বাড়ি দেখতে গিয়েছিলেন তিনি। জেলা পরিষদের ডাকবাংলোয় উঠেছেন। খুব ঠান্ডা পড়েছে। চৌকিদারকে অনেক ডাকাডাকি করে এক পেয়ালা চা আনালেন...
ইলা মিত্রকে নিয়ে কবিতা
ইলা মিত্রকে শামসুর রাহমান প্রথম দেখেন কলকাতার এক অতিসাধারণ আটপৌরে ফ্ল্যাটে। রমেন মিত্র আর তিনি থাকতেন সেখানে। পাশেই থাকতেন লেখক, সাংবাদিক রণেশ দাশগুপ্ত—লেনিন স্কুলের এক কোণে ছোট্ট একটি ঘরে। সে ঘরটিকে দেখে...
নায়িকা দেখতে ঢাকায় এসে জায়গার নাম নিয়ে বিব্রত
সুভাষ দত্তের সুতরাংসহ বিভিন্ন ছায়াছবির নায়িকা মিষ্টি মেয়ে কবরী তখন ভালো লাগার তালিকার শীর্ষে। যাকে বলে রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়ার মতো ব্যাপার। আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার নাম করে কবরী দর্শনে ঢাকা পর্যন্ত ছুটেছিলাম। কত কাণ্ড করেই না তখন ঢাকা আসতে হতো। আমিও বাস-ট্রেন-স্টিমার ইত্যাদি যানে চড়ে প্রায় দিন পার
খাসি তার সঙ্গে ঘুমাবে
পুরো বাড়িতে মাংস-মাংস গন্ধ থাকত। কয়েক দিন টানা মাংস খেতাম। আগে সাত দিন পর্যন্ত যেন ঈদ-ঈদ একটা আবেশ থাকত। এখন নেই।পুরো বাড়িতে মাংস-মাংস গন্ধ থাকত। কয়েক দিন টানা মাংস খেতাম। আগে সাত দিন পর্যন্ত যেন ঈদ-ঈদ একটা আবেশ থাকত। এখন নেই।
ছোট ভয় ,বড় ভয়
বয়স বাড়ে। কোনো মেয়ে আমাকে ভালোবাসে না। কেউ কেউ বরং আমাকে দেখে হাসাহাসি করত আর বলত, তুই কি মেয়ে নাকি রে! আমাকে দেখতে নাকি তখন মেয়ে মেয়ে লাগত! এতে আমার মেয়েভীতি আরও বেড়ে গেল। ছোট ক্লাসে থাকতেই একদিন এক মেয়ে বর-বউ খেলার প্রস্তাব দেওয়ায় আমি নাকি দৌড়ে পালিয়েছিলাম। তবে আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাম, তখন একদ
এইচএমভিতে
পিয়ানো কিংবা হারমোনিয়াম পেলেই বাজাতে বসে যেতেন লাকী আখান্দ্। পাকিস্তানের এইচএমভিতে গেলে বয়স্ক গীতিকারেরা তাঁকে বসতে দিতেন না। বলতেন, ‘স্কুলের কবিতার বই থেকে শুরু করো।’ খুব মন খারাপ হতো লাকীর...
নাজকির শব্দের বিলাপ
কাশ্মীরে মৌসুমের সেই জৌলুশ আর নেই। খড়কুটোর মতো করে মানুষকে যেখানে বিতস্তা তথা ঝিলমের জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়, সেখানে কোনো কিছুই আর ঠিকমতো চলতে পারে না। ঠিকমতো বৃষ্টি নামে না। তুষারঝড় ও শিলাবৃষ্টির পিঠে ভর করে ধেয়ে আসে দানবেরা। নাজকির দিনকাল ভালো যায় না। হতাশা জেঁকে বসে তাঁর ভেতর। গুলরিজ শহরের পুরোনো প্র
শিক্ষক লাঞ্ছনার শেষ কোথায়?
২৭ তারিখ ছিল আজকের পত্রিকার প্রথম বর্ষপূর্তি। আমাদের মনে আনন্দের জোয়ার। পুরো অফিসে হইচই-রইরই ব্যাপার। সহকর্মীদের সঙ্গে খোশগল্প, ফটোসেশন এবং কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখ বোলাচ্ছিলাম আজকের পত্রিকার অনলাইনে। খবরটা পাওয়ার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। মুহূর্তেই যেন আমাদের আনন্দমুখর আঙিনায় কালো মেঘ নেমে এল।
আগুনের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক অসহায় কবি
কাশ্মীরে বিরাজমান এই আগুন-আগুন খেলার সামনে নিদারুণ অসহায় নাজকি। দরজার ফাঁক গলে বাতাসের ডানায় ভর করে বসতঘরের ভেতরে ঢুকে পড়ছে সংঘাত-অস্থিরতা। ইট দিয়ে সেই দরজা এঁটে দিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না। বরং অনেক মানুষের মতো কবি নাজকিও দরজা-বাতাসের ইঁদুর-বিড়াল খেলার এই উপদ্রব থেকে বাঁচতে ভিন্ন পথে ঘরে প্রবেশ করছেন।
খুশবু কিংবা অ্যাসিডের কবিতা
কবিতার কাফনে জড়ানো কম্পিত দেহ, অন্ধকার সড়কে মাথা ঘষতে থাকা সন্ধ্যা, নির্জন-নৈঃশব্দ্যের ভয়কাতর চাঁদ, বিভ্রান্ত উত্তাল নির্বাক শহর কিংবা বৃক্ষে ঝোলানো ক্রুশের ছায়ার সুনির্দিষ্ট একটি সময় আছে। নতুন শহর এবং সমাজের চিত্র শব্দের আঁচড়ে মূর্ত হয়ে উঠেছে সময়ের এই দাগে। যেখানে ভয় আছে, দৃশ্যের বিবরণ আছে, জীবন আছ
নীল সন্ধ্যার গজল
গজল উর্দু সাহিত্যের জনপ্রিয় ধারা। দিল্লির মুসলিম সালতানাতের সময় রহস্যবাদী সুফি কবিদের প্রভাবে এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে গজল। তবে মুঘল আমলে এই ধারা ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়। মির তকি মির, মির্জা গালিব ও ওয়ালি মুহাম্মদ ওয়ালি উর্দু গজল রচনার স্বর্ণযুগের কবি। মুঘল আমলের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরও গজল রচনা করেছেন..
ভূস্বর্গের কবি ফারুক নাজকি
সুকান্তের সেই ‘নন্দন-কানন’ এখন আর আগের মতো নেই। স্বতন্ত্র জাতীয়তাবাদ ও ভূখণ্ডের অধিকারী কাশ্মীর এখন তিন টুকরো। কাশ্মীরের সব সৌন্দর্য গিলে নিয়েছে এশিয়ার তিন অজগর—পাকিস্তান, ভারত ও চীন। স্বর্গীয় কাশ্মীর পরিণত হয়েছে জ্বলন্ত নরকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যেতে থাকে কাশ্মীরি জাতিসত্তা
জুতা চুরি
১৯৮০ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বিকেলে আবু জাফর শামসুদ্দীন ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের মস্কোতে। সেদিন তিনি রুশ গল্পকার আন্তন চেখভের বাসভবন দেখতে গিয়েছিলেন। যেকোনো খ্যাতনামা লেখক, কবি, সাহিত্যিক, চিত্রকরের বাড়ি সোভিয়েত ইউনিয়নে...
ঝিলমতীরের এক দুরন্ত বালক
ভূস্বর্গ কাশ্মীরের বরেণ্য সাহিত্যসাধক ফারুক নাজকি। ১৯৪০ সালে জন্ম নেওয়া কাশ্মীরি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ফারুক একাধারে কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, নাট্যকার, গীতিকার ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। কাশ্মীরের রাজনীতির দুই পরিচিতমুখ মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ ও ওমর আবদুল্লাহর দীর্ঘদিনের গণমাধ্যম উপদেষ্টা