নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লেখক, শিক্ষক ও সমাজসেবক সুফিয়া খাতুন গত শনিবার (৭ জানুয়ারি) মারা যান। তাঁর বয়স ১০০ পেরিয়েছিল। ২০০৫ সালে প্রকাশিত আত্মজীবনীমূলক বই ‘জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে’র জন্য তিনি ২০২১ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পান। ১৯৫০ সাল থেকে শুরু করে পরের ২৩ বছর তিনি সিদ্ধেশ্বরী গার্লস স্কুল, ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট মডার্ন স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন জায়গায় কেটেছে তাঁর জীবনের অনেক সময়।
শিক্ষকতা ও লেখালেখি ছাড়াও সমাজ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডেও জড়িত ছিলেন সুফিয়া খাতুন। নিজের উদ্যোগে গড়ে তুলেছিলেন প্রাতর্ভ্রমণকারী সঙ্গিনীদের নিয়ে ‘ঊষা মৈত্রী’ সংগঠন। যুক্ত ছিলেন ‘হেমন্তিকা’ নামের সংগঠনের সঙ্গে।
সুফিয়া খাতুন ১৯২২ সালের মে মাসে ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে শিশু-কিশোরদের জন্য তিনি লিখেছিলেন ‘সোনা ঝরা দিন’ নামে একটি বই। এ ছাড়া ‘আপনভূবন’ নামে তাঁর একটি কবিতার বইও প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর দীর্ঘ প্রবাসজীবন নিয়ে লেখা বইয়ের নাম ‘প্রবাসের প্রাপ্তি’, এটি ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয়। ‘নারীর চোখে জল’ শিরোনামে ২০১৮ সালে তাঁর একটি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছিল।
লেখক, শিক্ষক ও সমাজসেবক সুফিয়া খাতুন গত শনিবার (৭ জানুয়ারি) মারা যান। তাঁর বয়স ১০০ পেরিয়েছিল। ২০০৫ সালে প্রকাশিত আত্মজীবনীমূলক বই ‘জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে’র জন্য তিনি ২০২১ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পান। ১৯৫০ সাল থেকে শুরু করে পরের ২৩ বছর তিনি সিদ্ধেশ্বরী গার্লস স্কুল, ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট মডার্ন স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন জায়গায় কেটেছে তাঁর জীবনের অনেক সময়।
শিক্ষকতা ও লেখালেখি ছাড়াও সমাজ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডেও জড়িত ছিলেন সুফিয়া খাতুন। নিজের উদ্যোগে গড়ে তুলেছিলেন প্রাতর্ভ্রমণকারী সঙ্গিনীদের নিয়ে ‘ঊষা মৈত্রী’ সংগঠন। যুক্ত ছিলেন ‘হেমন্তিকা’ নামের সংগঠনের সঙ্গে।
সুফিয়া খাতুন ১৯২২ সালের মে মাসে ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে শিশু-কিশোরদের জন্য তিনি লিখেছিলেন ‘সোনা ঝরা দিন’ নামে একটি বই। এ ছাড়া ‘আপনভূবন’ নামে তাঁর একটি কবিতার বইও প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর দীর্ঘ প্রবাসজীবন নিয়ে লেখা বইয়ের নাম ‘প্রবাসের প্রাপ্তি’, এটি ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয়। ‘নারীর চোখে জল’ শিরোনামে ২০১৮ সালে তাঁর একটি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছিল।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
৪ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৬ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৬ দিন আগে