মা-বাবার দেওয়া নাম ছিল দেলোয়ার হোসেন। চলচ্চিত্রে এসে হয়ে যান দিলদার। বদলে যাওয়া এই নামেই ঠাঁই করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। চার দশকের কম সময়ে দিলদার দেখা দিয়েছেন ৫০০-র বেশি সিনেমায়। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে রাজত্ব করতে হয়। কীভাবে কমেডিয়ানের গণ্ডি ডিঙিয়ে হয়ে উঠতে হয় একচ্ছত্র নায়ক। তাঁর মৃত্যুর পর বাংলা
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলার একটি সড়কের নাম রোমেনা আফাজ সড়ক। কে এই রোমেনা আফাজ? এ যুগের মানুষ তাঁকে খুব একটা না চিনলেও ষাটের দশকের মাঝামাঝি থেকে আশির দশকে যাঁরা বড় হয়েছেন এবং যাঁদের ‘আউট বই’ পড়ার অভ্যাস ছিল, তাঁরা ঠিকই চেনেন তাঁকে।
কথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী জাহানারা ইমাম। ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় তাঁর নেতৃত্বে। জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে।