আজকের দিনটি বিশেষ করে অভিযাত্রী ও রোমাঞ্চপ্রেমিক মানুষের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ? ১৯১১ সালের এই দিনে, মানে ১৪ ডিসেম্বর প্রথম মানুষ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান নরওয়ের অভিযাত্রী রোয়াল্ড অ্যামুন্ডসেন ও তাঁর দল।
ক্যাপ্টেন রবার্ট ফ্যালকন স্কটের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ অভিযাত্রী দলও ওই সময় দক্ষিণ মেরু জয়ের অভিযানে নামে। তবে তাদের এক মাসের বেশি সময় আগেই দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছে ইতিহাসের পাতায় নিজেদের নাম লিখিয়ে নেন অ্যামুন্ডসেন ও তাঁর দল।
অ্যামুন্ডসেনের সঙ্গে ছিলেন অসকার উইস্তিং, স্লেভের হসসিল ও হেলমার হেলসেন। ৫২টি কুকুর ও চারটি স্লেজের সহায়তায় দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান তাঁরা।
তবে অ্যামুন্ডসেনের এই সাফল্যের খবর ইউরোপে পৌঁছাতে কয়েক মাস লেগে যায়। অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ার হোবার্টের বন্দরে যখন ১৯১২ সালের মার্চের গোড়ার দিকে অ্যামুন্ডসেনদের জাহাজ দ্য ফার্ম পৌঁছায়, তখনই ঐতিহাসিক এ ঘটনা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়।
১০ মার্চ ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান নরওয়েজিয়ানকে অভিনন্দন জানালেও তাদের লেখায় এই অভিযান নিয়ে অস্বস্তিই প্রকাশ পায়, ‘আমরা অ্যামুন্ডসেনের এই বিশাল সাফল্যে সন্দেহ প্রকাশ করব না। প্রচণ্ড সাহসিকতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা ছাড়া কারও পক্ষে এমন একটি অর্জন সম্ভব নয়। তবে আমরা গভীর প্রত্যাশার সঙ্গে তাঁর সাফল্য নিয়ে যে প্রশ্নগুলো উত্থাপিত হয়েছে, এর সমাধান আশা করছি।’
পরের দিন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম অবজারভার মেরুযাত্রার বিষয়ে অ্যামুন্ডসেনের নিজস্ব সরল বিবরণ পুনরায় মুদ্রণ করে। ১৯১২ সালের নভেম্বরে অ্যামুন্ডসেন ব্রিটেনে পৌঁছান অভিযান নিয়ে তাঁর বই দ্য সাউথ পোলের প্রচার চালাতে। দ্য গার্ডিয়ান ও দ্য অবজারভার অভিযাত্রীর সাফল্যকে স্বীকার করে তাঁর এই অর্জন নিয়ে বেশ কয়েকটি কলাম ছাপে।
এদিকে ক্যাপ্টেন স্কট দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান ১৯১২ সালের ১৭ জানুয়ারি। সেখান থেকে ফেরার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ধারণা করা হয় তারিখটি ২৯ মার্চ। পরের বছর ১১ ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যুর সংবাদ জানতে পারে বিশ্ববাসী।
সূত্র: গার্ডিয়ান, এনবিসি নিউজ, উইকিপিডিয়া
আজকের দিনটি বিশেষ করে অভিযাত্রী ও রোমাঞ্চপ্রেমিক মানুষের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ? ১৯১১ সালের এই দিনে, মানে ১৪ ডিসেম্বর প্রথম মানুষ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান নরওয়ের অভিযাত্রী রোয়াল্ড অ্যামুন্ডসেন ও তাঁর দল।
ক্যাপ্টেন রবার্ট ফ্যালকন স্কটের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ অভিযাত্রী দলও ওই সময় দক্ষিণ মেরু জয়ের অভিযানে নামে। তবে তাদের এক মাসের বেশি সময় আগেই দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছে ইতিহাসের পাতায় নিজেদের নাম লিখিয়ে নেন অ্যামুন্ডসেন ও তাঁর দল।
অ্যামুন্ডসেনের সঙ্গে ছিলেন অসকার উইস্তিং, স্লেভের হসসিল ও হেলমার হেলসেন। ৫২টি কুকুর ও চারটি স্লেজের সহায়তায় দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান তাঁরা।
তবে অ্যামুন্ডসেনের এই সাফল্যের খবর ইউরোপে পৌঁছাতে কয়েক মাস লেগে যায়। অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ার হোবার্টের বন্দরে যখন ১৯১২ সালের মার্চের গোড়ার দিকে অ্যামুন্ডসেনদের জাহাজ দ্য ফার্ম পৌঁছায়, তখনই ঐতিহাসিক এ ঘটনা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়।
১০ মার্চ ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান নরওয়েজিয়ানকে অভিনন্দন জানালেও তাদের লেখায় এই অভিযান নিয়ে অস্বস্তিই প্রকাশ পায়, ‘আমরা অ্যামুন্ডসেনের এই বিশাল সাফল্যে সন্দেহ প্রকাশ করব না। প্রচণ্ড সাহসিকতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা ছাড়া কারও পক্ষে এমন একটি অর্জন সম্ভব নয়। তবে আমরা গভীর প্রত্যাশার সঙ্গে তাঁর সাফল্য নিয়ে যে প্রশ্নগুলো উত্থাপিত হয়েছে, এর সমাধান আশা করছি।’
পরের দিন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম অবজারভার মেরুযাত্রার বিষয়ে অ্যামুন্ডসেনের নিজস্ব সরল বিবরণ পুনরায় মুদ্রণ করে। ১৯১২ সালের নভেম্বরে অ্যামুন্ডসেন ব্রিটেনে পৌঁছান অভিযান নিয়ে তাঁর বই দ্য সাউথ পোলের প্রচার চালাতে। দ্য গার্ডিয়ান ও দ্য অবজারভার অভিযাত্রীর সাফল্যকে স্বীকার করে তাঁর এই অর্জন নিয়ে বেশ কয়েকটি কলাম ছাপে।
এদিকে ক্যাপ্টেন স্কট দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান ১৯১২ সালের ১৭ জানুয়ারি। সেখান থেকে ফেরার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ধারণা করা হয় তারিখটি ২৯ মার্চ। পরের বছর ১১ ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যুর সংবাদ জানতে পারে বিশ্ববাসী।
সূত্র: গার্ডিয়ান, এনবিসি নিউজ, উইকিপিডিয়া
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১৪ ঘণ্টা আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
২ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৩ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৪ দিন আগে