ট্রাফিক পুলিশকে পথের মোড়ে গম্ভীরমুখে দাঁড়িয়ে থেকে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করতে দেখতেই অভ্যস্ত সাধারণ মানুষ। সেই অভ্যস্ত দৃশ্যে এবার রং চড়িয়েছেন ভারতের ইন্দোরের এক পুলিশ কর্মকর্তা। তাঁর নাম রঞ্জিত সিং। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রঞ্জিত সিং নেচে গেয়ে অভিনব উপায়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন।
রঞ্জিত সিং ইন্দোরের ট্রাফিক কনস্টেবল। তিনি শহরের রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের সময় বিখ্যাত পপ গায়ক মাইকেল জ্যাকসনের আদলে নাচানাচি করেন। তাঁর এই দুর্দান্ত নাচের মুদ্রা এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের অনন্য কৌশল সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
ট্রাফিক কনস্টেবল রঞ্জিতের নেচে নেচে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনি এই প্রচণ্ড রোদ ও গরমের মধ্যে দুটি দরিদ্র শিশুকে রাস্তা পার হতে সাহায্য করছেন। এমন দৃশ্য দেখে অসংখ্য মানুষ রঞ্জিতের প্রশংসা করেছেন।
ওই শিশুদের একজন জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে তারা ইন্দোরের ব্যস্ততম সড়ক হাইকোর্ট ক্রসিং পার হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু অসংখ্য গাড়ির কারণে তারা রাস্তা পার হতে পারছিল না। প্রচণ্ড রোদের মধ্যে খালি পায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে তাদের পা জ্বলতে শুরু করেছিল। তখন তারা অদূরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাফিক কনস্টেবল রঞ্জিতের কাছে গিয়ে বলে, ‘স্যার, আমাদের পা জ্বলছে। আমরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারছি না।’
পরে রঞ্জিত সিং শিশু দুটিকে নিরাপদে রাস্তা পার করে দেন। ওই দিনের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে তিনি লেখেন, শিশু দুটি যখন আমার সামনে খালি পায়ে দাঁড়াল, আমার মনে হলো যেন ঈশ্বর এসে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাদের জন্য স্যান্ডেল এনেছিলাম। ওই দিনের স্মৃতি আমার হৃদয়ে চিরতরে খোদাই করা থাকবে।
ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন রঞ্জিত সিং। তাঁর নেচে নেচে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। আকর্ষণীয় উপায়ে দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছেন। অসংখ্য মানুষ এখন তাঁর সঙ্গে একটি সেলফি বা ছবি তোলার জন্য আসেন।
অভিনব ও মজার উপায়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার স্বীকৃতি হিসেবে বেশ কয়েকটি পুরস্কারও পেয়েছেন রঞ্জিত। শুরুর দিকে তাঁর কাজকর্মকে বাঁকা চোখে দেখতেন যেসব সহকর্মী, তাঁদের এখন প্রশিক্ষণ দেন তিনি।
ট্রাফিক পুলিশকে পথের মোড়ে গম্ভীরমুখে দাঁড়িয়ে থেকে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করতে দেখতেই অভ্যস্ত সাধারণ মানুষ। সেই অভ্যস্ত দৃশ্যে এবার রং চড়িয়েছেন ভারতের ইন্দোরের এক পুলিশ কর্মকর্তা। তাঁর নাম রঞ্জিত সিং। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রঞ্জিত সিং নেচে গেয়ে অভিনব উপায়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন।
রঞ্জিত সিং ইন্দোরের ট্রাফিক কনস্টেবল। তিনি শহরের রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের সময় বিখ্যাত পপ গায়ক মাইকেল জ্যাকসনের আদলে নাচানাচি করেন। তাঁর এই দুর্দান্ত নাচের মুদ্রা এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের অনন্য কৌশল সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
ট্রাফিক কনস্টেবল রঞ্জিতের নেচে নেচে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনি এই প্রচণ্ড রোদ ও গরমের মধ্যে দুটি দরিদ্র শিশুকে রাস্তা পার হতে সাহায্য করছেন। এমন দৃশ্য দেখে অসংখ্য মানুষ রঞ্জিতের প্রশংসা করেছেন।
ওই শিশুদের একজন জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে তারা ইন্দোরের ব্যস্ততম সড়ক হাইকোর্ট ক্রসিং পার হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু অসংখ্য গাড়ির কারণে তারা রাস্তা পার হতে পারছিল না। প্রচণ্ড রোদের মধ্যে খালি পায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে তাদের পা জ্বলতে শুরু করেছিল। তখন তারা অদূরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাফিক কনস্টেবল রঞ্জিতের কাছে গিয়ে বলে, ‘স্যার, আমাদের পা জ্বলছে। আমরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারছি না।’
পরে রঞ্জিত সিং শিশু দুটিকে নিরাপদে রাস্তা পার করে দেন। ওই দিনের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে তিনি লেখেন, শিশু দুটি যখন আমার সামনে খালি পায়ে দাঁড়াল, আমার মনে হলো যেন ঈশ্বর এসে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাদের জন্য স্যান্ডেল এনেছিলাম। ওই দিনের স্মৃতি আমার হৃদয়ে চিরতরে খোদাই করা থাকবে।
ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন রঞ্জিত সিং। তাঁর নেচে নেচে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। আকর্ষণীয় উপায়ে দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছেন। অসংখ্য মানুষ এখন তাঁর সঙ্গে একটি সেলফি বা ছবি তোলার জন্য আসেন।
অভিনব ও মজার উপায়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার স্বীকৃতি হিসেবে বেশ কয়েকটি পুরস্কারও পেয়েছেন রঞ্জিত। শুরুর দিকে তাঁর কাজকর্মকে বাঁকা চোখে দেখতেন যেসব সহকর্মী, তাঁদের এখন প্রশিক্ষণ দেন তিনি।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে