মৃত্তিকা পণ্ডিত
ঢাকা: মাগাওয়া, একটি দৈত্যকার ইঁদুর। কিন্তু দায়িত্ব অনেক। পাঁচ বছরের ক্যারিয়ারে সে ৭১টি স্থলমাইন শনাক্ত করে অসংখ্য মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। চাকরি জীবনে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে গড়েছে স্বর্ণপদক পাওয়ার রেকর্ড। কম্বোডিয়ার মাটিতে পুঁতে রাখা মাইন শনাক্ত করে অনেকের চোখে সে সম্মানিত হয়ে উঠেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছরে ৭১টি মাইন এবং বহু বিস্ফোরক দ্রব্য শনাক্ত করেছে মাগাওয়া। তবে এবার ক্যারিয়ারের ইতি টানছে সাত বছর বয়সী মেগাওয়া। মাগাওয়ার তত্ত্বাবধায়ক মেলান বিবিসিকে জানান, বার্ধক্যজনিত কারণে তাকে অবসরে পাঠানো হচ্ছে। কাজের গতি কিছুটা কমে আসায় মাগাওয়ার চাহিদাকে সম্মান জানাতেই তাকে অবসরে পাঠানো হবে। তার জায়গায় নিয়োগ হবে অপেক্ষাকৃত কম বয়সী ইঁদুর।
মাগাওয়ার প্রকৃত আবাস আফ্রিকায় হলেও কর্মস্থল ছিল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ায়। মাটিতে পুঁতে রাখা মাইন শনাক্তের কাজে বিশেষ পারদর্শী এই প্রাণীটি। ২০১৪ সালে মাগাওয়ার জন্ম। জন্মের পর আপোপো নামের একটি দাতব্য সংস্থা তাকে বিস্ফোরক শনাক্তের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়। এরপর তাকে পাঠানো হয় কম্বোডিয়ায়। সেখানে পাঁচ বছরের ক্যারিয়ারে রাখে সাফল্যের স্বাক্ষর।
বোমা শনাক্তে ইঁদুরটি মেটাল কিংবা মানুষের চেয়ে দ্রুত কাজ করতে পারে। শরীরের ওজন কম হওয়ায় মাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে গেলেও সেটি বিস্ফোরণ হয় না বলে খুব সহজেই সে কাজ সম্পন্ন করতে পারে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে মাগাওয়াই প্রথম কোনো ইঁদুর যাকে স্বর্ণপদকে ভূষিত করা হয়েছে।
৭০ এর দশকে গৃহযুদ্ধের সময় কম্বোডিয়া জুড়ে ৬০ লাখের বেশি মাইন পুঁতে রাখা হয়। বিভিন্ন সময়ে সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে প্রাণ গেছে প্রায় ১৯ হাজারের বেশি মানুষের। এসব মাইন শনাক্তে অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন প্রশিক্ষিত ইঁদুরদের ব্যবহার করা হচ্ছে। মাগাওয়া তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
ঢাকা: মাগাওয়া, একটি দৈত্যকার ইঁদুর। কিন্তু দায়িত্ব অনেক। পাঁচ বছরের ক্যারিয়ারে সে ৭১টি স্থলমাইন শনাক্ত করে অসংখ্য মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। চাকরি জীবনে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে গড়েছে স্বর্ণপদক পাওয়ার রেকর্ড। কম্বোডিয়ার মাটিতে পুঁতে রাখা মাইন শনাক্ত করে অনেকের চোখে সে সম্মানিত হয়ে উঠেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছরে ৭১টি মাইন এবং বহু বিস্ফোরক দ্রব্য শনাক্ত করেছে মাগাওয়া। তবে এবার ক্যারিয়ারের ইতি টানছে সাত বছর বয়সী মেগাওয়া। মাগাওয়ার তত্ত্বাবধায়ক মেলান বিবিসিকে জানান, বার্ধক্যজনিত কারণে তাকে অবসরে পাঠানো হচ্ছে। কাজের গতি কিছুটা কমে আসায় মাগাওয়ার চাহিদাকে সম্মান জানাতেই তাকে অবসরে পাঠানো হবে। তার জায়গায় নিয়োগ হবে অপেক্ষাকৃত কম বয়সী ইঁদুর।
মাগাওয়ার প্রকৃত আবাস আফ্রিকায় হলেও কর্মস্থল ছিল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ায়। মাটিতে পুঁতে রাখা মাইন শনাক্তের কাজে বিশেষ পারদর্শী এই প্রাণীটি। ২০১৪ সালে মাগাওয়ার জন্ম। জন্মের পর আপোপো নামের একটি দাতব্য সংস্থা তাকে বিস্ফোরক শনাক্তের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়। এরপর তাকে পাঠানো হয় কম্বোডিয়ায়। সেখানে পাঁচ বছরের ক্যারিয়ারে রাখে সাফল্যের স্বাক্ষর।
বোমা শনাক্তে ইঁদুরটি মেটাল কিংবা মানুষের চেয়ে দ্রুত কাজ করতে পারে। শরীরের ওজন কম হওয়ায় মাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে গেলেও সেটি বিস্ফোরণ হয় না বলে খুব সহজেই সে কাজ সম্পন্ন করতে পারে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে মাগাওয়াই প্রথম কোনো ইঁদুর যাকে স্বর্ণপদকে ভূষিত করা হয়েছে।
৭০ এর দশকে গৃহযুদ্ধের সময় কম্বোডিয়া জুড়ে ৬০ লাখের বেশি মাইন পুঁতে রাখা হয়। বিভিন্ন সময়ে সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে প্রাণ গেছে প্রায় ১৯ হাজারের বেশি মানুষের। এসব মাইন শনাক্তে অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন প্রশিক্ষিত ইঁদুরদের ব্যবহার করা হচ্ছে। মাগাওয়া তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১১ ঘণ্টা আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
২ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৩ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৪ দিন আগে