জাপানের একটি বন্দরের জল হয়ে ওঠে রক্তলাল। আর এটা দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে পড়ে যখন ঘটনার কারণ জানা যায় তখন দূর হয় তাঁদের দুশ্চিন্তা। একটি বিয়ার কারখানায় শীতলীকরণ বা কুলিং সিস্টেমের ছিদ্র চুঁইয়ে রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়াই এ ঘটনার জন্য দায়ী।
ওরিয়ন ব্রিউয়ারিজ নামের কারখানাটির সূত্রে জানা যায়, খাদ্যদ্রব্য বর্ণিল করতে ব্যবহৃত একটি রঞ্জক ছিদ্র গলে চুঁইয়ে নদীতে পড়ায় এমন লাল রঙা হয়ে ওঠে পানি। তবে তাঁরা নিশ্চিত করেছে এতে কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।
ঘটনাটি ঘটে জাপানের ওকিনাওয়ার নাগো সিটিতে। তবে সেখানকার বাসিন্দাদের এমন একটা সমস্যা ও দুশ্চিন্তায় ফেলার জন্য প্রতিষ্ঠানটি ক্ষমা চেয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই রক্তলাল পানিকে উল্লেখ করেছেন, ‘ভয়াবহ হিসেবে’, কেউ আবার লিখেছেন একে দেখে ‘বিষাক্ত’ মনে হচ্ছিল।
এদিকে যে রঞ্জকটি এর জন্য দায়ী সেটির নাম প্রোপিলিন গ্লাইকল। ইউএস হ্যালথ অথরিটি জানিয়েছে, প্রোপিলিন গ্লাইকল খাবারে ব্যবহারের জন্য সাধারণত নিরাপদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সে ক্ষেত্রে নাগো সিটির বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তার আর তেমন কোনো কারণ আছে বলে মনে হয় না।
জাপানি সংবাদমাধ্যমের সূত্রে জানা যায় কারখানার কোনো একটি শীতলীকরণ বা কুলিং সিস্টেমে ছিদ্রটি হয় গত মঙ্গলবার। তারপর বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জায়গা দিয়ে বের হয়ে এটি নদীর জলে গিয়ে মিশে।
ওরিয়ন ব্রিউয়ারিজের প্রেসিডেন্ট হাজিমি মুরানো জাপানি সংবাদমাধ্যমকে জানান, ছিদ্রটি কীভাবে হয়েছে তদন্ত করে দেখছেন তাঁরা। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে সে বিষয়েও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, মাছের জন্য বিখ্যাত নাগোর নাম আছে আনারস খামারের জন্যও। এদিকে অরিয়ন এমন এক ধরনের বিয়ার তৈরি করে যেটি বেশ হালকা। এ ধরনের বিয়ার উষ্ণমণ্ডলীয় ওকিনাওয়া অঞ্চলের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য, যা জাপানের মূলভূমির থেকে আলাদা।
জাপানের একটি বন্দরের জল হয়ে ওঠে রক্তলাল। আর এটা দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে পড়ে যখন ঘটনার কারণ জানা যায় তখন দূর হয় তাঁদের দুশ্চিন্তা। একটি বিয়ার কারখানায় শীতলীকরণ বা কুলিং সিস্টেমের ছিদ্র চুঁইয়ে রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়াই এ ঘটনার জন্য দায়ী।
ওরিয়ন ব্রিউয়ারিজ নামের কারখানাটির সূত্রে জানা যায়, খাদ্যদ্রব্য বর্ণিল করতে ব্যবহৃত একটি রঞ্জক ছিদ্র গলে চুঁইয়ে নদীতে পড়ায় এমন লাল রঙা হয়ে ওঠে পানি। তবে তাঁরা নিশ্চিত করেছে এতে কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।
ঘটনাটি ঘটে জাপানের ওকিনাওয়ার নাগো সিটিতে। তবে সেখানকার বাসিন্দাদের এমন একটা সমস্যা ও দুশ্চিন্তায় ফেলার জন্য প্রতিষ্ঠানটি ক্ষমা চেয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই রক্তলাল পানিকে উল্লেখ করেছেন, ‘ভয়াবহ হিসেবে’, কেউ আবার লিখেছেন একে দেখে ‘বিষাক্ত’ মনে হচ্ছিল।
এদিকে যে রঞ্জকটি এর জন্য দায়ী সেটির নাম প্রোপিলিন গ্লাইকল। ইউএস হ্যালথ অথরিটি জানিয়েছে, প্রোপিলিন গ্লাইকল খাবারে ব্যবহারের জন্য সাধারণত নিরাপদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সে ক্ষেত্রে নাগো সিটির বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তার আর তেমন কোনো কারণ আছে বলে মনে হয় না।
জাপানি সংবাদমাধ্যমের সূত্রে জানা যায় কারখানার কোনো একটি শীতলীকরণ বা কুলিং সিস্টেমে ছিদ্রটি হয় গত মঙ্গলবার। তারপর বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জায়গা দিয়ে বের হয়ে এটি নদীর জলে গিয়ে মিশে।
ওরিয়ন ব্রিউয়ারিজের প্রেসিডেন্ট হাজিমি মুরানো জাপানি সংবাদমাধ্যমকে জানান, ছিদ্রটি কীভাবে হয়েছে তদন্ত করে দেখছেন তাঁরা। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে সে বিষয়েও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, মাছের জন্য বিখ্যাত নাগোর নাম আছে আনারস খামারের জন্যও। এদিকে অরিয়ন এমন এক ধরনের বিয়ার তৈরি করে যেটি বেশ হালকা। এ ধরনের বিয়ার উষ্ণমণ্ডলীয় ওকিনাওয়া অঞ্চলের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য, যা জাপানের মূলভূমির থেকে আলাদা।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
২ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৩ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৪ দিন আগে