আজ ‘ইগো সচেতনতা দিবস’। ইগো সচেতনতা দিবস হলো আত্মবিশ্লেষণের একটি বিশেষ দিন, যা আমাদের অহম বা ‘ইগো’ নিয়ে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে। দিবসটি মানুষকে তার আচরণ, সম্পর্ক ও সিদ্ধান্তে ইগোর প্রভাব বুঝতে সাহায্য করে।
একটি পরিবারকে আগলে রাখার ক্ষেত্রে একজন মায়ের ভূমিকা আলাদা করে বলার কিছু নেই। সন্তানের দেখাশোনা, ভবিষ্যৎ ভাবনা তো বটেই, পুরো সংসার ও পরিবারকে সামলাতে গিয়ে মায়েদের মানসিক চাপ একটু বেশিই। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীরে স্থায়ীভাবে নানান সমস্যার উদ্রেক ঘটায়। অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি ও মানসিক চাপের কারণ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে অনেকেই মানসিক কষ্টে ভোগেন ও দৈনন্দিন জীবনে বিঘ্ন হয়। এই ধরনের ব্যক্তিরা ভুয়া সংবাদে বেশি বিশ্বাস করে এবং সেগুলো ছড়িয়ে দেয়ার প্রবণতাও তাদের মধ্যে বেশি। এমনই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির (এমএসইউ) এক নতুন গবেষণায়।
যেকোনো বিষয় সম্পর্কে মাত্রাতিরিক্ত চিন্তা একসময় অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায় এবং মানসিক স্বাস্থ্যে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই এ ধরনের অবস্থা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারেন কিছু উপায় মেনে চলে।
মা-বাবা বা লালন-পালনকারীর প্রতিক্রিয়া দেখে শিশুদের ভয় বা নিরাপত্তাবোধ গড়ে ওঠে। কোনো ব্যক্তি যদি সাপ দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়, তাহলে শিশু সেই ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া দেখেই বস্তুটিকে ভীতিকর কিছু হিসেবে শনাক্ত করতে শেখে। তবে পাশের কেউ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া না দেখালে শিশুরা সাধারণত সাপকে কৌতূহলসহকারে পর্যবেক্ষ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সহিংস ও চরম আপত্তিকর কনটেন্ট মুছে ফেলতে গিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছেন কনটেন্ট মডারেটররা। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আফ্রিকার দেশ ঘানায় আবারও আইনি জটিলতায় জড়াচ্ছে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। এ জন্য মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন
আপনার কি চোখের পাতায় কাঁপুনির সমস্যা আছে? কিংবা সোজা বাংলায় চোখ পিটপিট করে বা চোখের পাতা বারবার জড়িয়ে আসে? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি কোনো রোগের লক্ষণ নয়। সাধারণত উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি, ঘুমের ঘাটতি বা মানসিক চাপে এমন হতে পারে।
আধুনিক যুগে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, এক্স (সাবেক টুইটার) এবং টিকটকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম কিশোর-কিশোরীদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এই মাধ্যমগুলোর সম্ভাব্য ক্ষতির দিক নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার বহুমাত্রিক প্রভাবকে সামনে এনেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান...
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ’ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসির একটি হাসপাতালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথমবারের মতো বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান ট্রাম্প। রোববার এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত
সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
অফিসের ইনক্রিমেন্ট হচ্ছে না, বাড়ছে বাড়িভাড়া, সন্তানের স্কুল খরচ। প্রতি রাতে দুশ্চিন্তায় ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় বেসরকারি চাকরিজীবী শারমিন আহমেদের। সকালে সারা দিনের রান্না শেষে স্বামী-সন্তানসহ তৈরি হয়ে বের হওয়ার এক কর্মযজ্ঞ চলে। ঠিকমতো আয়নায় নিজেকে দেখার সুযোগ মেলে না।
সহায়তা নিতে আসা শিশুদের কেউ কেউ এতই ট্রমাটাইজড যে তারা তাদের কষ্টের কথা বলতেও পারে না। তখন তাদের ছবি আঁকতে বলা হয়। তাদের আঁকা ছবি থেকেই ধারণা করতে পারা যায়, কতটা কষ্ট-আতঙ্ক আছে তাদের মনে!
মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যার কারণে গত ১২ মাসে যুক্তরাজ্যের এক-চতুর্থাংশ তরুণ কর্মী তাঁদের কাজ ছাড়ার কথা চিন্তা করছেন। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান পিডব্লিউসির নতুন জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জরিপে আরও বলা হয়ে, ১০ শতাংশ কর্মী দীর্ঘ সময় ধরে কাজ ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে চিন্তা করেছেন।
ধর্ষণের শিকার অধিকাংশ ভুক্তভোগী মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও সহায়তা নেয় না; যার ফলে তারা পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার, সামাজিক ভয়, আত্মহত্যার প্রবণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যায় ভোগে। আজ রোববার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ‘ধর্ষণ: শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ওপর সরাসরি ও পরোক্ষ প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ
ডিজিটাল যুগে আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে স্মার্টফোন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আপডেট, মেসেজ, ইমেইলের—প্রতিটি নোটিফিকেশনের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন অনেকেই। প্রথমে মনে হয়—এটা হয়তো এক ধরনের স্বাভাবিক অভ্যাস। তবে প্রতিটি নোটিফিকেশনের শব্দ বা ভাইব্রেশন আসলে মনের গভীরে থাকা কিছু অজানা উদ্বেগকে বাড়ি
নারীদের দুটি সন্তান থাকলে তা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।