সানজিদা সামরিন, ঢাকা
সম্প্রতি সুনিধি নায়েকের ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেয়েছে নতুন একটি মিউজিক ভিডিও। ‘পালাবে কোথায়’ শিরোনামে গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন অদিত রহমান ও সুনিধি নায়েক। সুনিধির ‘পালাবে কোথায়’ গানের মিউজিক ভিডিওটি তৈরি করেছেন পরিচালক আদনান আল রাজীব।
এই মিউজিক ভিডিওতে সুনিধিকে দেখা গেছে ভিন্নরূপে। মেকআপ, গেটআপ সম্পূর্ণই আগের সবকিছু থেকে আলাদা। এ গানটিতে ওয়েস্টার্ন ইডিএম মিউজিকের সঙ্গে বাঙালি সুর ও কম্পোজিশনের মিশ্রণ তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানান সুনিধি। এক কথায়, ভক্তদের জন্য ফিউশনধর্মী একটি মিউজিক ভিডিও উপহার দিয়েছেন সুনিধি। মিউজিক ভিডিওতে ববকাট কার্লি চুল, কালো স্লিভলেস ক্রপটপ, ডিসট্রেস ব্যাগি ডেনিম প্যান্ট আর স্মোকি আই লুকে দেখা গেছে সুনিধিকে। গলায় তাঁর রূপালি চোকার। তবে চোখেমুখে বিষণ্নতার ছাপ।
রহস্যময় আলোতে নেচে বেড়ানো মেয়েটি কখনো ডুবে যাচ্ছে কালো আঁধারে। দিগ্বিদিক হয়ে ছুটে বেড়াচ্ছে এ গলি থেকে সে গলিতে। সে কিছু একটা খুঁজছে। কাকে? রহস্যময় সে পুরুষটিকে? কে সেই রহস্যময় পুরুষ? মৃদু হাস্যরত পুরুষটি আর কেউ নয় নায়ক শরিফুল রাজ। যতবারই সে সেই পুরুষটিকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করে, সে পালিয়ে যায়। সে হারিয়ে যায় বারবার। কিন্তু সুনিধি তাঁর অনুভূতি এড়াতে পারছে না। তার আবেশ কি তাকে গ্রাস করবে?
এক দেখায় অনেকেরই ফিউশনধর্মী এ মিউজিক ভিডিওটি ভালো লাগবে। অনেকই আবার ধন্দে পড়ে যাবেন। তাঁদের জন্য সুনিধির ভাষ্য, ‘আমরা একটি ফিউশন তৈরি করার চেষ্টা করেছি— দেশীয় বাদ্যযন্ত্র ও ভাষার সঙ্গে ইলেকট্রনিক উপাদান যোগ করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘‘পালাবে কোথায়’ গানটি কেবল সৃজনশীল ইচ্ছা থেকে উদ্ভূত হয়নি। এটি ব্যক্তিগত মানসিক যন্ত্রণা এবং তা থেকে বারবার উঠে আসার চেষ্টা থেকে তৈরি হয়েছে।’
সুনিধি জানান, গানটি অনেকটা মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক। অতীতে তাঁর নিজস্ব হতাশা ও উদ্বেগের সঙ্গে লড়াইয়ের গল্প ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে এ গানের সঙ্গে।
তিনি বলেন, ‘এই গানটি আমার খুব কাছের। প্রায় ছয় বছর আগে, আমি হতাশা ও উদ্বেগের সঙ্গে লড়াই করেছি। নিরাময় ও পুনরুদ্ধারের জন্য আমি কঠোর পরিশ্রম করেছি। মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণেই আমি এমন একটি গান তৈরি করতে চেয়েছিলাম যা মানসিক পীড়াদায়ক সম্পর্ক বা যেকোনো ধরণের আসক্তি সম্পর্কে কথা বলবে।’
‘গানের মাধ্যমে আমরা এটাই বলতে চেয়েছি যে, মাদক মানেই কেবল আসক্তি নয়। বরং কারও ওপর মানসিক নির্ভরতাও একসময় বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে। আর এই গানটি হলো জীবনকে ছেড়ে দিতে শেখা এবং নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনার আকুতি।’
সুনিধির ভাষ্য, ‘আমাদের ভেতরেই কিছু দানব বাস করে। যারা আমাদের একটা চক্রে ঘোরাতে থাকে। যাদের কাছ থেকে পালানোটা মুশকিল হয়ে পড়ে। যন্ত্রণাগুলোকে তারা বিন্দু থেকে সিন্ধুতে নিয়ে যায়। এখান থেকে বাঁচার একটাই উপায় আত্মনিয়ন্ত্রণ। আর পালাবে কোথায় গানটির মাধ্যমে সে কথাই বলতে চেয়েছি।’
সম্প্রতি সুনিধি নায়েকের ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেয়েছে নতুন একটি মিউজিক ভিডিও। ‘পালাবে কোথায়’ শিরোনামে গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন অদিত রহমান ও সুনিধি নায়েক। সুনিধির ‘পালাবে কোথায়’ গানের মিউজিক ভিডিওটি তৈরি করেছেন পরিচালক আদনান আল রাজীব।
এই মিউজিক ভিডিওতে সুনিধিকে দেখা গেছে ভিন্নরূপে। মেকআপ, গেটআপ সম্পূর্ণই আগের সবকিছু থেকে আলাদা। এ গানটিতে ওয়েস্টার্ন ইডিএম মিউজিকের সঙ্গে বাঙালি সুর ও কম্পোজিশনের মিশ্রণ তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানান সুনিধি। এক কথায়, ভক্তদের জন্য ফিউশনধর্মী একটি মিউজিক ভিডিও উপহার দিয়েছেন সুনিধি। মিউজিক ভিডিওতে ববকাট কার্লি চুল, কালো স্লিভলেস ক্রপটপ, ডিসট্রেস ব্যাগি ডেনিম প্যান্ট আর স্মোকি আই লুকে দেখা গেছে সুনিধিকে। গলায় তাঁর রূপালি চোকার। তবে চোখেমুখে বিষণ্নতার ছাপ।
রহস্যময় আলোতে নেচে বেড়ানো মেয়েটি কখনো ডুবে যাচ্ছে কালো আঁধারে। দিগ্বিদিক হয়ে ছুটে বেড়াচ্ছে এ গলি থেকে সে গলিতে। সে কিছু একটা খুঁজছে। কাকে? রহস্যময় সে পুরুষটিকে? কে সেই রহস্যময় পুরুষ? মৃদু হাস্যরত পুরুষটি আর কেউ নয় নায়ক শরিফুল রাজ। যতবারই সে সেই পুরুষটিকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করে, সে পালিয়ে যায়। সে হারিয়ে যায় বারবার। কিন্তু সুনিধি তাঁর অনুভূতি এড়াতে পারছে না। তার আবেশ কি তাকে গ্রাস করবে?
এক দেখায় অনেকেরই ফিউশনধর্মী এ মিউজিক ভিডিওটি ভালো লাগবে। অনেকই আবার ধন্দে পড়ে যাবেন। তাঁদের জন্য সুনিধির ভাষ্য, ‘আমরা একটি ফিউশন তৈরি করার চেষ্টা করেছি— দেশীয় বাদ্যযন্ত্র ও ভাষার সঙ্গে ইলেকট্রনিক উপাদান যোগ করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘‘পালাবে কোথায়’ গানটি কেবল সৃজনশীল ইচ্ছা থেকে উদ্ভূত হয়নি। এটি ব্যক্তিগত মানসিক যন্ত্রণা এবং তা থেকে বারবার উঠে আসার চেষ্টা থেকে তৈরি হয়েছে।’
সুনিধি জানান, গানটি অনেকটা মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক। অতীতে তাঁর নিজস্ব হতাশা ও উদ্বেগের সঙ্গে লড়াইয়ের গল্প ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে এ গানের সঙ্গে।
তিনি বলেন, ‘এই গানটি আমার খুব কাছের। প্রায় ছয় বছর আগে, আমি হতাশা ও উদ্বেগের সঙ্গে লড়াই করেছি। নিরাময় ও পুনরুদ্ধারের জন্য আমি কঠোর পরিশ্রম করেছি। মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণেই আমি এমন একটি গান তৈরি করতে চেয়েছিলাম যা মানসিক পীড়াদায়ক সম্পর্ক বা যেকোনো ধরণের আসক্তি সম্পর্কে কথা বলবে।’
‘গানের মাধ্যমে আমরা এটাই বলতে চেয়েছি যে, মাদক মানেই কেবল আসক্তি নয়। বরং কারও ওপর মানসিক নির্ভরতাও একসময় বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে। আর এই গানটি হলো জীবনকে ছেড়ে দিতে শেখা এবং নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনার আকুতি।’
সুনিধির ভাষ্য, ‘আমাদের ভেতরেই কিছু দানব বাস করে। যারা আমাদের একটা চক্রে ঘোরাতে থাকে। যাদের কাছ থেকে পালানোটা মুশকিল হয়ে পড়ে। যন্ত্রণাগুলোকে তারা বিন্দু থেকে সিন্ধুতে নিয়ে যায়। এখান থেকে বাঁচার একটাই উপায় আত্মনিয়ন্ত্রণ। আর পালাবে কোথায় গানটির মাধ্যমে সে কথাই বলতে চেয়েছি।’
নীল রং নিয়ে আমাদের আদিখ্যেতার শেষ নেই। কত যে উপমা তৈরি করা হয়েছে এই রং নিয়ে, তার হিসাব নেই। কিন্তু জানেন তো, এটি কষ্টেরও রং! শুধু মানসিক কষ্ট নয়, ত্বকবিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার ব্যবহার করা মোবাইল ফোন, কম্পিউটারসহ যেকোনো ডিভাইস থেকে বের হওয়া নীল আলো বা ব্লু লাইট ত্বকেরও কষ্টের কারণ!
১৯ মিনিট আগেস্বভাবে অলস, অথচ গাছপ্রেমী; এমন মানুষদের অফিসের ডেস্কে, ড্রয়িংরুমে কিংবা বেড সাইড টেবিলে যে উদ্ভিদ শোভা পায়, তার নাম লাকি ব্যাম্বু। সহজে মাটি অথবা পানিতে বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ আমাদের দেশেও ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গত ১০ বছরে।
১ ঘণ্টা আগেবাড়িতে লোকসংখ্যা যত, ব্যাগও কি তত? হিসাব করলে দেখা যাবে, ব্যাগের সংখ্যা বাসার মানুষের চেয়ে বেশি।
২ ঘণ্টা আগেআমার বয়স ৩৫ বছর। পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করছি। ইদানীং চুল খুব বেশি পড়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া চুল পেকে যাচ্ছে। কী করলে সমস্যা থেকে আমি মুক্তি পেতে পারি?
৩ ঘণ্টা আগে