অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে ইউটিউবের ক্রিয়েটিভ ইকোসিস্টেম। ২০২৪ সালে এই প্ল্যাটফর্মটি দেশটির জিডিপিতে ৫৫ বিলিয়ন ডলার অবদান রেখেছে এবং ৪ লাখ ৯০ হাজার পূর্ণকালীন চাকরি সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে।
গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ইউটিউব। এই গবেষণা পরিচালনা করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অক্সফোর্ড ইকোনমিকস।
ইউটিউবের ‘ক্রিয়েটিভ ইকোসিস্টেম’ বলতে শুধু কনটেন্ট নির্মাতাদের বোঝানো হয় না। এর আওতায় পড়ে ভিডিও এডিটর, সহকারী, প্রচারণা ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশাজীবী এবং প্যাট্রিয়ন, স্পটার, লিংকট্রির মতো সৃজনশীল কোম্পানির কর্মীরাও।
গবেষণা বলছে, ২০২২ সালে এই খাতে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান হয়েছিল ৩ লাখ ৯০ হাজার এবং অর্থনীতিতে অবদান ছিল ৩৫ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আরও ১ লাখ নতুন চাকরি এবং অতিরিক্ত ২০ বিলিয়ন ডলার অর্থনৈতিক অবদান রাখে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের তুলনায় ইউটিউব এখনো সবচেয়ে লাভজনক ও নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে টিকে আছে। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দিলে নির্মাতারা বিজ্ঞাপন আয়ের ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত লাভ করতে পারেন। এতে মধ্যম মানের নির্মাতারাও মাসে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
তবে, টিকটক কিংবা ইউটিউব শর্টসের মতো স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও প্ল্যাটফর্মগুলো এখনো বিজ্ঞাপন আয় থেকে নির্মাতাদের জন্য স্থায়ী ও নির্ভরযোগ্য আয়ের ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেনি।
এদিকে সৃজনশীল এই শিল্প এখনো অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত। আয় নিয়মিত ও উল্লেখযোগ্য হলেও ব্যবসায়িক ঋণ কিংবা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েন অনেক ক্রিয়েটররা।
মার্কিন কংগ্রেসেও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। গত সপ্তাহে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ইভেট ক্লার্ক (ডেমোক্র্যাট, নিউইয়র্ক) এবং বেথ ভ্যান ডাইন (রিপাবলিকান, টেক্সাস) যৌথভাবে ‘কংগ্রেসনাল ক্রিয়েটরস ককাস’ উদ্যোগ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, যার লক্ষ্য হচ্ছে এই শিল্পের সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়া ও সাহায্য করা।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে ইউটিউবের ক্রিয়েটিভ ইকোসিস্টেম। ২০২৪ সালে এই প্ল্যাটফর্মটি দেশটির জিডিপিতে ৫৫ বিলিয়ন ডলার অবদান রেখেছে এবং ৪ লাখ ৯০ হাজার পূর্ণকালীন চাকরি সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে।
গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ইউটিউব। এই গবেষণা পরিচালনা করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অক্সফোর্ড ইকোনমিকস।
ইউটিউবের ‘ক্রিয়েটিভ ইকোসিস্টেম’ বলতে শুধু কনটেন্ট নির্মাতাদের বোঝানো হয় না। এর আওতায় পড়ে ভিডিও এডিটর, সহকারী, প্রচারণা ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশাজীবী এবং প্যাট্রিয়ন, স্পটার, লিংকট্রির মতো সৃজনশীল কোম্পানির কর্মীরাও।
গবেষণা বলছে, ২০২২ সালে এই খাতে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান হয়েছিল ৩ লাখ ৯০ হাজার এবং অর্থনীতিতে অবদান ছিল ৩৫ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আরও ১ লাখ নতুন চাকরি এবং অতিরিক্ত ২০ বিলিয়ন ডলার অর্থনৈতিক অবদান রাখে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের তুলনায় ইউটিউব এখনো সবচেয়ে লাভজনক ও নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে টিকে আছে। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দিলে নির্মাতারা বিজ্ঞাপন আয়ের ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত লাভ করতে পারেন। এতে মধ্যম মানের নির্মাতারাও মাসে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
তবে, টিকটক কিংবা ইউটিউব শর্টসের মতো স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও প্ল্যাটফর্মগুলো এখনো বিজ্ঞাপন আয় থেকে নির্মাতাদের জন্য স্থায়ী ও নির্ভরযোগ্য আয়ের ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেনি।
এদিকে সৃজনশীল এই শিল্প এখনো অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত। আয় নিয়মিত ও উল্লেখযোগ্য হলেও ব্যবসায়িক ঋণ কিংবা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েন অনেক ক্রিয়েটররা।
মার্কিন কংগ্রেসেও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। গত সপ্তাহে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ইভেট ক্লার্ক (ডেমোক্র্যাট, নিউইয়র্ক) এবং বেথ ভ্যান ডাইন (রিপাবলিকান, টেক্সাস) যৌথভাবে ‘কংগ্রেসনাল ক্রিয়েটরস ককাস’ উদ্যোগ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, যার লক্ষ্য হচ্ছে এই শিল্পের সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়া ও সাহায্য করা।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি মানুষের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)-এর বিজ্ঞানীরা। প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতনামা মিডিয়া ল্যাব পরিচালিত এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা লেখালেখির কাজে...
১৪ ঘণ্টা আগে