অনলাইন ডেস্ক
কোভিড-১৯ মহামারির সময় বিশ্বের সবগুলো দেশই কমবেশি অর্থনৈতিক ধাক্কা খেয়েছে। ব্যতিক্রম ছিল না বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশগুলো। তবে বাংলাদেশ সেই ধাক্কা ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠেছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) হিসাব অনুসারে, বর্তমানে বাংলাদেশ এশিয়ার নবম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এই তালিকায় চীন-ভারতের মতো দেশকে রাখা হলেও জাপানকে রাখা হয়নি।
মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারের ভিত্তিতে এ হিসাব করা হয়েছে। বাংলাদেশের জিডিপির আকার এখন ৪৫০ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪৫ হাজার ৫০ কোটি ডলার। এটি ২০২৪ সালের হিসাবের ভিত্তিতে করা। জাপানকে এই তালিকায় রাখা হলে বাংলাদেশের অবস্থান অবশ্য একধাপ নিচে নেমে আসবে।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ‘২০২৫ বেসিক স্ট্যাটিস্টিকস’ প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশের আগে থাকা দেশগুলো যথাক্রমে—চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন। এ ছাড়া, এশিয়ার বাদবাকি দেশগুলোর জিডিপি খুব সামান্যই। পাকিস্তানের তুলনায় বাংলাদেশের জিডিপি বেশ এগিয়ে। এমনকি বাংলাদেশের জিডিপি এশিয়ার অন্যতম উন্নয়নশীল দেশ মালয়েশিয়ার চেয়েও অনেক বেশি।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং এটি এশিয়ার শীর্ষ ১০ অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আবার মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এশিয়ার এই ৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় তলানির দিকে। কেবল ভারতের চেয়ে আমাদের মাথাপিছু আয় বেশি। ভারতের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৪০ ডলার এবং বাংলাদেশের ২ হাজার ৮৮০ ডলার।
দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিপুল পরিমাণ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। এডিবির প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। মজার ব্যাপার হলো, এশিয়ার শীর্ষ অর্থনীতির দুই দেশ চীন ও ভারত এই দারিদ্র্যসীমার বিষয়ে কোনো তথ্যই প্রকাশ করেনি।
গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের জিডিপি বাংলাদেশের চেয়ে সামান্য বেশি, ৪৭৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। দেশটির মুল্যস্ফীতির হার ৩ দশমিক ৬ শতাংশ এবং দেশটির মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ জাতীয় দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। ২০২৪ সালে দেশটির প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭ দশমিক ১, যেখানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ২। কেবল তা-ই নয়, এই শীর্ষ ৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম।
এডিপির প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সালের বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৭১ দশমিক ১৯৫ বিলিয়ন ডলার, মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিএনআই-২০২৩) ১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আরও খবর পড়ুন:
কোভিড-১৯ মহামারির সময় বিশ্বের সবগুলো দেশই কমবেশি অর্থনৈতিক ধাক্কা খেয়েছে। ব্যতিক্রম ছিল না বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশগুলো। তবে বাংলাদেশ সেই ধাক্কা ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠেছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) হিসাব অনুসারে, বর্তমানে বাংলাদেশ এশিয়ার নবম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এই তালিকায় চীন-ভারতের মতো দেশকে রাখা হলেও জাপানকে রাখা হয়নি।
মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারের ভিত্তিতে এ হিসাব করা হয়েছে। বাংলাদেশের জিডিপির আকার এখন ৪৫০ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪৫ হাজার ৫০ কোটি ডলার। এটি ২০২৪ সালের হিসাবের ভিত্তিতে করা। জাপানকে এই তালিকায় রাখা হলে বাংলাদেশের অবস্থান অবশ্য একধাপ নিচে নেমে আসবে।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ‘২০২৫ বেসিক স্ট্যাটিস্টিকস’ প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশের আগে থাকা দেশগুলো যথাক্রমে—চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন। এ ছাড়া, এশিয়ার বাদবাকি দেশগুলোর জিডিপি খুব সামান্যই। পাকিস্তানের তুলনায় বাংলাদেশের জিডিপি বেশ এগিয়ে। এমনকি বাংলাদেশের জিডিপি এশিয়ার অন্যতম উন্নয়নশীল দেশ মালয়েশিয়ার চেয়েও অনেক বেশি।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং এটি এশিয়ার শীর্ষ ১০ অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আবার মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এশিয়ার এই ৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় তলানির দিকে। কেবল ভারতের চেয়ে আমাদের মাথাপিছু আয় বেশি। ভারতের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৪০ ডলার এবং বাংলাদেশের ২ হাজার ৮৮০ ডলার।
দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিপুল পরিমাণ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। এডিবির প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। মজার ব্যাপার হলো, এশিয়ার শীর্ষ অর্থনীতির দুই দেশ চীন ও ভারত এই দারিদ্র্যসীমার বিষয়ে কোনো তথ্যই প্রকাশ করেনি।
গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের জিডিপি বাংলাদেশের চেয়ে সামান্য বেশি, ৪৭৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। দেশটির মুল্যস্ফীতির হার ৩ দশমিক ৬ শতাংশ এবং দেশটির মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ জাতীয় দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। ২০২৪ সালে দেশটির প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭ দশমিক ১, যেখানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ২। কেবল তা-ই নয়, এই শীর্ষ ৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম।
এডিপির প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সালের বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৭১ দশমিক ১৯৫ বিলিয়ন ডলার, মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিএনআই-২০২৩) ১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে