সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
সাহিত্য
ইয়ের ছড়া
ইয়ের সাথে ইয়ের বিয়ে, বিয়ের অনুষ্ঠানে চলে এলাম পেটটা ভরে ইয়ে খাওয়ার টানে। জায়গাটা তো বিশাল ইয়ে! আয়োজনও ইয়ে! শয়ে শয়ে ঢুকছে ইয়ে তিন-চার গেট দিয়ে।
ক্যালিফোর্নিয়ায় বিশ্ব বাংলা সাহিত্য সমাবেশ
দেড় শতাধিক অংশগ্রহণকারী দুই-দিনব্যাপী সমাবেশে নিবন্ধিত হয়েছেন, এছাড়াও আরও দর্শনার্থীরা যোগ দেবেন বলে আয়োজকেরা জানাচ্ছেন। যুক্তরাজ্য ও কানাডা থেকে অংশগ্রহণকারীরা ইতিমধ্যে পৌঁছে গিয়েছেন
দালাল
চণ্ডীপুর বাজারের এই হাফিজ স্টোরে সিয়ামের বয়সী একটি ছেলেও কাজ করে। ওর নাম জাকির। বাজারের প্রায় সব দোকানেই এ রকম একটি করে ছেলে আছে। সিয়ামের সঙ্গে জাকিরের তেমন ভাব নেই। জাকিরের আদবকেতা সিয়ামের পছন্দ না। জাকির কোনো খদ্দেরকে স্যার ডাকে না। গত ঈদের ছুটিতে নাটোরে মামার বাড়িতে গিয়ে সিয়াম দেখে এসেছে, কেউ জিন
বসফরাসের পাড়ে দাঁড়িয়ে
দুই পাড়ের ভাঙন রোধ করতে সুয়েজ খালে জাহাজের সর্বোচ্চ গতিসীমা কমবেশি ঘণ্টায় ১৩ কিলোমিটার। সৈয়দ মুজতবা আলীর ভাষ্যমতে, এখানে জাহাজ চলে গরুর গাড়ির গতিতে। তাই যেকালে মানুষ জাহাজে করে বিলাত যেত, তখন তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন সুয়েজ বন্দরে নেমে ট্রেনে করে কায়রো গিয়ে, সেখানে এক দিন কাটিয়ে আবার পোর্ট সৈয়দ থেকে জ
দ্য আদার পার্ট
নাজিম সাহেব আয়েশ করে কফিতে চুমুক দিচ্ছেন, পাশে বডিগার্ড জয়নাল তাঁর জন্য টাওয়েল আর পাইপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি কফিটা শেষ করেই পাইপ নেবেন, গুনে গুনে ৬টা টান দেবেন, তারপর টাওয়েল নিয়ে বাথরুমের
তসলিমা নাসরিনের দেশে ফেরার বাধা কোথায়?
কবি ও কথাসাহিত্যিক তসলিমা নাসরিন কতটা জনপ্রিয় ও আলোচিত, তাঁকে নিয়ে প্রচলিত একটি গল্পে এর কিছুটা নমুনা পাওয়া যায়। একসময় বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটা সাপ্তাহিক ছিল ‘বিচিন্তা’।
নাহিদ ধ্রুবর একগুচ্ছ কবিতা
পাখিদের মনে যেন জমে আছে মেঘ, দিনে দিনে বেড়ে যায় হাওয়ার উদ্বেগ, অলৌকিক ছায়া কাঁপে ফুলেরাও জানে,প্রাণহীন পাতা ওড়ে দিন অবসানে...
গুলতির মালা
নানা কিছুর মালা হয় পৃথিবীতে। ফুলের মালা, পুঁতির মালা থেকে বিয়েবাড়িতে কনের গলায় সোনার হার—কী না? শিখা গুলতির মালা বানানো প্রথম শেখে হরিদাসী পাগলির কাছ থেকে। হরিদাসী বুড়িকে সবাই ‘পাগলি ‘ডাকে কেন কে জানে! মোটেই সে পাগলি নয়।
নজরুল-বিষয়ক কিছু বই
কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সাহিত্য নিয়ে কিছুটা সংশয়ে ছিলেন, তবে তাঁর সংগীত সাধনা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। বিভিন্ন জায়গায় নিজেই বলেছিলেন, ‘সাহিত্যে আমি কী দিয়েছি, জানি না,
শেষ বিকেলের আলো
মেয়েটি অনেক কাজ নিয়ে, ক্রমে দূরে সরে যাচ্ছিল লোকটি তথাপি প্রাণপণে, মেয়েটিকে পিছু ডাকছিল
বাড়ি
বাড়ি যাচ্ছ, যাও, কিছুদিন পাখিদের সাথে থাকো, থাকো ঘাসেদের কাছে, অচেনা ঘাসফড়িং কত দিন
কিছুটা অজ্ঞতা
কিছুটা অজ্ঞতা থাকা ভালো সবকিছু জেনে গেলে মানুষ একলা হয়ে যায়
বাংলাদেশকে ভিন্ন রসায়নে দেখাতে চাই: ফিরোজ মাহমুদ
আমি সব সময়ই নিজেকে বাংলাদেশি শিল্পী পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। এখানেই আমার শৈশব, কৈশোর ও বেড়ে ওঠা। এখানেই চিত্রকলা নিয়ে নব্বইয়ের দশকে চারুকলা ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা। তারপর চিত্রকলা নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনা জাপান, নেদারল্যান্ডস ও আমেরিকায়।
নজরুলের তিন নারী যেভাবে উঠে এলেন উপন্যাসে
কবি নজরুলের জন্য ১৭ বছর অপেক্ষা করেছিলেন এক নারী। এই একটি তথ্যই কৌতূহলী করে তুলেছিল আমাকে। তাঁর প্রথম প্রেম নার্গিস। মিলনের পূর্ণতা পায়নি এই প্রেম। সেই হাহাকার উৎকীর্ণ হয়ে আছে তাঁর গানে-কবিতায়।
জাতীয় কবির মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বাংলা সাহিত্যের মঞ্চে আচমকাই উঠে এল তাঁর নাম। ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হয়ে উচ্চারণ করলেন, ‘আমি মৃন্ময়, আমি চিন্ময়,/আমি অজর অমর অক্ষয়, আমি অব্যয়।/আমি মানব দানব দেবতার ভয়,/বিশ্বের আমি চির-দুর্জয়...’। এই ছিল তাঁর আত্মপরিচয়। ‘অবমানিতের মরম-বেদনা, বিষ-জ্বালা’ নিজের মধ্যে ধারণ করেছিলেন, ‘গন্ধবিধুর ধূপ’ হয়ে জ
নগর ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নিয়ে এসেছেন আনন্দ
আনন্দ অন্তঃলীনের এই প্রদর্শনীতে ডাস্টবিনের ব্যবস্থা না থাকলেও আছে বর্জ্যের মঞ্চায়ন। তবে তা বর্জ্যের ধারণা দিলেও বর্জ্যরুদ্ধ বাস্তবতার সঙ্গে ঠিক মিলিয়ে দেয় না। শিল্পী এখানে দর্শককে এতটা যন্ত্রণা দিতে চাননি হয়তো। কিংবা গ্যালারিও হয়তো চায়নি এতটা আবিলে নিজেকে ভরিয়ে তুলতে। তবে ডাস্টবিনের শহর ঢাকাকে হাজির
পাঠ্যপুস্তকে জাতীয় কবি কি উপেক্ষিত?
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) কেন বড় কবি, সেটি এখন আর কোনো অমীমাংসিত বিষয় নয়। বাংলা কবিতার ইতিহাসে শুধু নয়, বাংলা জনাঞ্চলের আর্থরাজনৈতিক পটভূমিতেও কাজী নজরুলের একটি স্বতন্ত্র অবস্থান আছে