সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
মহানবী
মহানবী (সা.) হালাল পশুর যে ৬ অঙ্গ খাওয়া অপছন্দ করতেন
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন— গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে এগুলোর কিছু কিছু অংশ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।
নবীজির নামে কোরবানি দেওয়া যাবে কি
সামর্থ্যবানদের জন্য নিজের নামে কোরবানি দেওয়া আবশ্যক। আর কোনো ব্যক্তি যদি মৃত্যুর আগে কোরবানি করার অসিয়ত করে যান, তাহলে তাঁর সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ থেকে কোরবানি করা আবশ্যক। এ ছাড়া যেকোনো মৃত মানুষের পক্ষ থেকে কোরবানি করা জায়েজ। এটি হবে নফল কোরবানি।
একটি খুন ও বনি ইসরাইলের গাভি জবাইয়ের গল্প
বনি ইসরাইলের এক যুবক চাচাতো বোনকে বিয়ে করে চাচার বিপুল সম্পদের মালিক হওয়ার ফন্দি এঁটেছিল। তবে মেয়ে বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় চাচাকে গোপনে হত্যা করে। পরের দিন চাচার হিতাকাঙ্ক্ষী সেজে সমাজের মানুষের কাছে খুনির বিচার দাবি করে। তবে যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে প্রকৃত অপরাধীকে শনাক্ত করা যাচ্ছিল না। তখন ত
ময়দানে তিহে অবাধ্য বনি ইসরাইলের ৪০ বছর
ফিলিস্তিন ও শাম অঞ্চলের শক্তিশালী জাতি আমালিকার সঙ্গে যুদ্ধ করে বনি ইসরাইলকে বায়তুল মোকাদ্দাস জয় করার আদেশ দিয়েছিলেন আল্লাহ তাআলা। তখন বনি ইসরাইলিরা মুসা (আ.)–কে বলেছিল, ‘আপনি ও আপনার রব গিয়ে যুদ্ধ করুন। আমরা এখানে বসে থাকব।’ তখন মুসা (আ.) আল্লাহর কাছে অভিযোগ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘হে আমার রব, কেবল আম
যাদের দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না
আমরা যখন আল্লাহ তাআলার দরবারে হাত তুলি, তখন আমাদের সবার মনেই এ চাওয়া থাকে যেন আমাদের এ প্রার্থনা তাঁর কাছে কবুল হয়। আল্লাহ তাআলা নিজেই ওয়াদা করেছেন, তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।
যুগে যুগে হাজিদের সেবা ও আতিথেয়তা
আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময় থেকে হজের প্রচলন শুরু হয়। এর পর থেকে মহানবী (সা.)-এর নবী হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার আগ পর্যন্ত পবিত্র মক্কা নগরীতে হজের চল ছিল। গত দেড় হাজার বছরেও বিশেষ কারণ ছাড়া হজ বন্ধ হয়নি। হজকে ঘিরে যে বিষয়টি আরবদের সবচেয়ে বেশি মহান
ফেসবুকে কটূক্তি: মারধরে আহত ব্যক্তির দাবি, তাঁর ‘আইডি হ্যাক’ করেছে কেউ
মহানবী হজরত মোহাম্মদকে (সা.) নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি করার অভিযোগে উত্তেজিত জনতার হাতে মারধরে আহত মিরপুরের ব্যবসায়ী বলছেন, তিনি এমন কোনো পোস্ট করেননি, তাঁর আইডি হ্যাক করে কেউ কাজটি করেছে।
গুনাহ করে তা প্রকাশ করাও গুনাহ
গুনাহে লিপ্ত হওয়া মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। নবী-রাসুলগণ ছাড়া পৃথিবীর সব মানুষই গুনাহগার। তবে গুনাহের পর অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে তওবা করাই একজন মুমিনের বৈশিষ্ট্য। নির্জনে কোনো গুনাহের কাজ করে ফেললে তা গোপন রেখেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া ইসলামের শিক্ষা।
ভুল শুধরে দেওয়ার আদব
ইসলামে ভুল শুধরে দেওয়ার সুনির্দিষ্ট আদব রয়েছে। ব্যক্তির সম্মানের প্রতি লক্ষ রেখেই তা করতে হয়। কাউকে সবার সামনে অপমানিত করে ভুল শুধরে দেওয়ার পদ্ধতি ইসলাম অনুমোদন করে না। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কখনোই ভুল শুধরে দিতে কঠোরতার পথ বেছে নেননি। কেউ ভুল করলে একান্তে ডেকে নরম ভাষায় বা ইঙ্গিতে ভুল ধরিয়ে দিয়
ফজরের সময় জাগতে না পারলে
দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুমিনের জন্য ফরজ। এর মধ্যে ফজরের নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব অপরিসীম। ফজরের নামাজ যথাসময়ে আদায় করতে না পারার অর্থ হলো শয়তানের কাছে দিনের প্রথম পরাজয়টি মেনে নেওয়া। মহানবী (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে (সারা দিন) আল্লাহর সুরক্ষায় থাকবে। (মুসল
ইসলামপূর্ব যুগে যেমন ছিল হজের আচার-অনুষ্ঠান
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময়েই আল্লাহ তাআলা হজের বিধান দিয়েছিলেন। তবে সময়ের সঙ্গে মানুষ তাতে ব্যাপক বিকৃতি সাধন করে। এক সময় কাবাঘরে মূর্তি স্থাপন করে সেই বিকৃতির চূড়ান্ত রূপ দেয়। ইবরাহিম (আ.)-এর পর থেকে ইসলামের আগের এই যুগটিকে ইসলামের ইতিহাসে জাহিলি যুগ হিসেবে চিত্রিত করা হয়।
ইসলামের ইতিহাসে জিলকদ
হিজরি সনের ১১তম মাস জিলকদ। চার পবিত্র মাসের একটি এটি। এই মাসে ইসলামের ইতিহাসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে। এখানে ইসলামের প্রাথমিক যুগের কয়েকটির কথা তুলে ধরা হলো—
সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হারাম
আজকাল পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে যে বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হয়, তা হলো বিভিন্ন উপায়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়া। সিন্ডিকেট, মজুতদারি, কালোবাজারিসহ অসংখ্য অপরাধমূলক কাজ আমাদের বাজারব্যবস্থা কলুষিত করে রেখেছে।
তাওয়াক্কুলের মর্ম ও তাৎপর্য
আরবি তাওয়াক্কুল শব্দের অর্থ ভরসা করা, নির্ভর করা। শরিয়তের পরিভাষায়, কোনো কাজে উপায়-উপকরণ অবলম্বন করার পর আল্লাহ তাআলার ওপর পূর্ণ ভরসা রাখার নাম তাওয়াক্কুল। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘...মুমিনদের তো আল্লাহর ওপরই নির্ভর করা উচিত।’ (সুরা আলে ইমরান: ১২২)
দাঁড়িয়ে পানাহার করা অনুচিত
পানাহারে ইসলামের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার। সাধারণভাবে খাওয়াদাওয়া বসে করাই মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তবে প্রয়োজনের সময় কখনো কখনো দাঁড়িয়েও পানাহার করার অনুমতি আছে।
মায়ের অনন্য মর্যাদার কথা
পবিত্র কোরআনে বারবার মা-বাবার যথাযথ যত্ন নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে সুন্দর ও মার্জিত আচরণ করা, তাঁদের আনুগত্য করা এবং বিশেষ করে বার্ধক্যে তাঁদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখার জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি: বদরুন্নেসার সেই শিক্ষার্থীকে কারাদণ্ড
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মহানবীকে (সা.) নিয়ে কটূক্তি করার দায়ে রাজধানীর বকশি বাজারের বেগম বদরুন্নেসা কলেজের শিক্ষার্থী ইশরাত জাহানকে দুই বছর ৭ মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।