রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
মহানবী
জুলুমের পরিণতি ও শাস্তি
সমাজের এমন কোনো স্তর বা শাখা-প্রশাখা নেই, যেখানে শক্তিশালীরা দুর্বলের প্রতি অন্যায়-অনাচার করে না। অথচ জুলুম আল্লাহ তাআলার কাছে এক অমার্জনীয় অপরাধ। এর শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে কঠিন সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন
ইহকাল-পরকালে চরিত্রহীনতার ৬ ক্ষতি
পবিত্র কোরআনে সফল মুমিনের যেসব গুণাবলি উল্লেখ করা হয়েছে, তার অন্যতম লজ্জাস্থানের হেফাজত তথা চারিত্রিক পবিত্রতা। চারিত্রিক পবিত্রতা নারী-পুরুষ সবার অমূল্য সম্পদ। এ সম্পদ রক্ষার ব্যাপারে ইসলাম বেশ গুরুত্বারোপ করেছে।
হাদিসের ভাষায় ইবাদতের চাবি
চাবির মাধ্যমে বদ্ধ জিনিস খোলা যায় এবং ভেতরকার যাবতীয় জিনিস বের করা যায় এবং কাঙ্ক্ষিত বস্তুটি বের করে প্রত্যাশিত উপকার সাধন করা যায়। আল্লাহ তাআলা মানুষের জন্য যত ধরনের ইবাদত ফরজ করেছেন, সব ইবাদতের একটি চাবি আছে। এখানে আমরা হাদিসের আলোকে কয়েকটি ইবাদতের চাবির কথা তুলে ধরব। জান্নাতের চাবি:
মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের বড় তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এটি তাঁর বিশেষ একটি ভ্রমণ, যা পৃথিবীতে কেবল তাঁকেই আল্লাহ তাআলা দান করেছেন। এই ভ্রমণেই ইসলামের সবচেয়ে বড় ইবাদত নামাজ ফরজ করা হয়। কী ঘটেছিল মিরাজের রাতে, তা সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরা হলো।
মিরাজের ঘটনা নবীজির বড় মোজেজা
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম বড় মোজেজা বা অলৌকিক ঘটনা। তিনি ছাড়া অন্য কোনো নবী এ সৌভাগ্য লাভ করেননি। যখন সবদিক থেকে রাসুল (সা.) মারাত্মক সংকট ও শোকের সম্মুখীন হন, পিতৃতুল্য চাচার মৃত্যু, প্রাণপ্রিয় সহধর্মিণীর ইন্তেকাল, তায়েফের নির্মম ঘটনা, কাফিরদের অমানবিক অত্যাচারসহ বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা
আমানতদারি ও বিশ্বস্ততার গুরুত্ব
আমানতদারি ও বিশ্বস্ততা মানুষের গুরুত্বপূর্ণ গুণ। এই গুণ অর্জনে ইসলামে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মানুষের চারিত্রিক পূর্ণতার জন্য এই গুণ আবশ্যক। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা আমানতদারদের পরকালে সফল হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘এরা সেই লোক, যারা আমানতের প্র
হাদিসে বর্ণিত ৮ উত্তম আমল
মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) উম্মতকে আমল-আখলাখে পূর্ণতা অর্জনের শিক্ষা দিয়েছেন। বিভিন্নভাবে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোযোগ দিতে উৎসাহ জুগিয়েছেন। কিছু কিছু আমলকে সেরা ও উত্তম আমল ঘোষণা দিয়ে তা পালন করতে আগ্রহী করে তুলেছেন।
ঈসা (আ.) সম্পর্কে কোরআনের কথা
আল্লাহর নবী হজরত ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আলোচনা এসেছে। তাঁর অলৌকিক জন্ম থেকে শুরু করে অলৌকিকভাবে আসমানে উঠিয়ে নেওয়ার বিস্ময়কর সব ঘটনা সরাসরি বর্ণনা করেছেন আল্লাহ তাআলা। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো—
ন্যায়ের পক্ষাবলম্বনের গুরুত্ব
মানুষ একে অন্যের পরিপূরক। পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে একে অন্যের মুখাপেক্ষী। রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুমিনরা সবাই এক প্রাচীরের মতো, তারা একজন অন্যজনকে শক্তিশালী করে।’ (বুখারি: ৬০২) তবে পরস্পরকে সাহায্যের মানদণ্ড কী হবে, ইসলামে তার দিকনির্দেশনা রয়েছে। সহযোগিতা করা বা না করার মানদণ্ড ন্যায় ও অন্যা
আয়-রোজগার হতে হবে হালাল ও পবিত্র
আয়-রোজগার জীবন নির্বাহ করার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। ইসলাম আয়-রোজগারে কাউকে লাগামহীন ছেড়ে দেয়নি। এর জন্য চাই পরিশ্রম ও উদ্যোগ। কারণ, পৃথিবী হলো কর্মক্ষেত্র। এতে আল্লাহ তাআলা ভরপুর উপকরণ রেখেছেন। কিন্তু তা পেতে হলে চেষ্টা করতে হবে। হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকাকে কোনোভাবেই ‘তাওয়াক্কুল’ বা আল্লাহর ওপর ভরসা বলা চ
হুদায়বিয়ার সন্ধির ঐতিহাসিক তাৎপর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনেতিহাসে ঐতিহাসিক হুদায়বিয়ার চুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এর ধর্মীয় ও রাজনৈতিক প্রভাব ছিল গভীর। ৬৩০ বা ৬৩১ সালে মহানবী (সা.) ১ হাজার ৪০০ সাহাবির একটি কাফেলা নিয়ে ওমরাহর উদ্দেশ্যে মক্কা অভিমুখে রওনা হন। কুরাইশরা সংবাদ পেয়ে তা প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুতি নেয়। অথচ মহানবী (সা.) যুদ
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা
মানব জাতির প্রতি মহানবী (সা.)-এর যে বিপুল অবদান রয়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে ভালোবাসা উপহার দেওয়া ইমানের দাবি। মুমিন মাত্রই এই মহামানবের অকুণ্ঠ ভালোবাসা লালন করে। পবিত্র কোরআন-হাদিসে নবীপ্রেমের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা এসেছে।
খাবার অপচয় করা বড় গুনাহ
খাবার আল্লাহর বিশেষ এক নিয়ামত। সৃষ্টির প্রতি স্রষ্টার অশেষ কৃপা ও অনুগ্রহ। প্রয়োজনমাফিক খাবার গ্রহণ করতে কোনো অসুবিধা নেই; তবে অপচয় করা মারাত্মক গুনাহের কাজ। আজকাল বিভিন্ন ভোজের অনুষ্ঠান ও নামীদামি রেস্টুরেন্টে এত এত খাবার অপচয় বা নষ্ট করা হয়, যা বলা বাহুল্য।
সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠের পদ্ধতি
আল্লাহ তাআলা সমগ্র পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা। তিনি বান্দাদের জানা-অজানা, প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সব বিষয় জানেন ও শোনেন। আল্লাহ তাআলা জানেন, বান্দারা পাপকাজে লিপ্ত হবে। তবে পাপ হয়ে যাওয়ার পরে তারা কী করবে? এ জন্য তিনি ব্যবস্থা রেখেছেন। পাপ সংঘটিত হওয়ার পর অনুতপ্ত হয়ে তওবা করলে অর্থাৎ ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাআলা অন
মহানবী (সা.) যাদের শ্রেষ্ঠ বলেছেন
হাদিসে মহানবী (সা.) অনেক মানুষকে শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যথা—১. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে কোরআন শিখে ও শেখায়। (বুখারি: ৫০২৭)২. নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম আচরণের অধিকারী। (বুখারি: ৬০৩৫)
রুকু করার সঠিক পদ্ধতি
রুকু নামাজের অন্যতম রোকন। এ ব্যাপারে সব ইমাম একমত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা রুকু করো, সিজদা করো।’ (সুরা হজ: ৭৭) রাসুল (সা.) এক সাহাবিকে নামাজ শিক্ষা দিতে গিয়ে বলেছেন, ‘...এরপর রুকু করবে ভারসাম্যপূর্ণভাবে।’
অজুর পানির ছিটা কি অপবিত্র?
অনেকে মনে করেন, অজু করার সময় পাশের কারও গায়ে অজুতে ব্যবহৃত পানির ছিটা পড়লে তা নাপাক হয়ে যায়। তাই তাঁরা ওই পানি যে স্থানে পড়ে, তা আলাদা করে ধুয়ে ফেলেন এবং নতুনভাবে অজু করেন। ইসলামের দৃষ্টিতে তাঁদের এই ধারণা সঠিক নয়।