বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মহানবী
দ্বন্দ্ব ভুলে ক্রিকেট খেলছেন আহমাদুল্লাহ–তাহেরী—ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে
নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)–এর নবুওয়াতের বয়স নিয়ে কদিন আগেই দ্বন্দ্বে জড়ান সময়ের আলোচিত দুই ইসলামি বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহ ও মুফতি গিয়াস উদ্দিন তাহেরী। এই দ্বন্দ্ব সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। তাঁদের ভক্তসহ পুরো সোশ্যাল মিডিয়া হয়ে পড়ে দুই ভাগে বিভক্ত।
কতটুকু সম্পদ থাকলে হজ ফরজ
পাঁচটি শর্ত পাওয়া গেলে হজ ফরজ হয়। শর্তগুলো হলো মুসলমান হওয়া, মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া, সাবালক হওয়া, স্বাধীন হওয়া এবং সামর্থ্য থাকা। সামর্থ্য থাকার অর্থ আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম হওয়া। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘এই ঘরের হজ করা মানুষের ওপর আল্লাহর প্রাপ্য; যে লোকের সামর্থ্য রয়েছে এ পর্যন্ত পৌঁছ
মিসওয়াক একটি অবহেলিত সুন্নত
নবী মুহাম্মদ (সা.) মুসলিম উম্মাহর আদর্শ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ সেই ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ ও কিয়ামত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২৯) আসলে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ
সুরা বাকারার অনন্য ফজিলত
সুরা বাকারা পবিত্র কোরআনের সবচেয়ে বড় সুরা। এটি বেশি আহকাম বা বিধিবিধান সমৃদ্ধ। (ইবনে কাসির)। রাসুল (সা.) এ সুরা তিলাওয়াতের বিভিন্ন ফজিলত বর্ণনা করেছেন। হজরত আবু উমামা বাহেলি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলকে (সা.) তিনি বলতে শুনেছি, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো; কেননা কেয়ামতের দিন এই কোরআন তোমাদের জন্য
মাতৃভূমির প্রতি নবীজির ভালোবাসা
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে ইসলাম। মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ বুকে লালনকারী সব মুসলমানেরই দেশের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা থাকা জরুরি। মহানবী (সা.) দেশ, মাটি ও মানুষকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। ছোটবেলায় চাচা আবু তালেবের সঙ্গে এবং বড় হয়ে বিবি খাদিজা (রা.)-এর ব্যবসা দেখাশোনার জন্য সিরিয়া গমন ছাড়া আর কখনোই মক্কার
ভিক্ষুককে ধমক দেওয়া যাবে না
ধন-সম্পদের প্রাচুর্যে মানুষ অহংকারী হয়ে যায়। অসহায় গরিব-দুঃখীকে পাশ কাটিয়ে চলে। তাদের দিকে ঘৃণার চোখে তাকায়। কখনো সাহায্যের জন্য তাদের দ্বারস্থ হলে ধমকের সুরে কথা বলে; অপমান করে তাড়িয়ে দেয়। অথচ কোনো ভিক্ষুক সাহায্য চাইলে তাকে উদারচিত্তে দান করা উচিত। কিছু দিতে না পারলে ভালোভাবে বিদায় করা চাই। পবিত্র
জুলুমের পরিণতি ও শাস্তি
সমাজের এমন কোনো স্তর বা শাখা-প্রশাখা নেই, যেখানে শক্তিশালীরা দুর্বলের প্রতি অন্যায়-অনাচার করে না। অথচ জুলুম আল্লাহ তাআলার কাছে এক অমার্জনীয় অপরাধ। এর শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে কঠিন সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন
ইহকাল-পরকালে চরিত্রহীনতার ৬ ক্ষতি
পবিত্র কোরআনে সফল মুমিনের যেসব গুণাবলি উল্লেখ করা হয়েছে, তার অন্যতম লজ্জাস্থানের হেফাজত তথা চারিত্রিক পবিত্রতা। চারিত্রিক পবিত্রতা নারী-পুরুষ সবার অমূল্য সম্পদ। এ সম্পদ রক্ষার ব্যাপারে ইসলাম বেশ গুরুত্বারোপ করেছে।
হাদিসের ভাষায় ইবাদতের চাবি
চাবির মাধ্যমে বদ্ধ জিনিস খোলা যায় এবং ভেতরকার যাবতীয় জিনিস বের করা যায় এবং কাঙ্ক্ষিত বস্তুটি বের করে প্রত্যাশিত উপকার সাধন করা যায়। আল্লাহ তাআলা মানুষের জন্য যত ধরনের ইবাদত ফরজ করেছেন, সব ইবাদতের একটি চাবি আছে। এখানে আমরা হাদিসের আলোকে কয়েকটি ইবাদতের চাবির কথা তুলে ধরব। জান্নাতের চাবি:
মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের বড় তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এটি তাঁর বিশেষ একটি ভ্রমণ, যা পৃথিবীতে কেবল তাঁকেই আল্লাহ তাআলা দান করেছেন। এই ভ্রমণেই ইসলামের সবচেয়ে বড় ইবাদত নামাজ ফরজ করা হয়। কী ঘটেছিল মিরাজের রাতে, তা সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরা হলো।
মিরাজের ঘটনা নবীজির বড় মোজেজা
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম বড় মোজেজা বা অলৌকিক ঘটনা। তিনি ছাড়া অন্য কোনো নবী এ সৌভাগ্য লাভ করেননি। যখন সবদিক থেকে রাসুল (সা.) মারাত্মক সংকট ও শোকের সম্মুখীন হন, পিতৃতুল্য চাচার মৃত্যু, প্রাণপ্রিয় সহধর্মিণীর ইন্তেকাল, তায়েফের নির্মম ঘটনা, কাফিরদের অমানবিক অত্যাচারসহ বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা
আমানতদারি ও বিশ্বস্ততার গুরুত্ব
আমানতদারি ও বিশ্বস্ততা মানুষের গুরুত্বপূর্ণ গুণ। এই গুণ অর্জনে ইসলামে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মানুষের চারিত্রিক পূর্ণতার জন্য এই গুণ আবশ্যক। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা আমানতদারদের পরকালে সফল হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘এরা সেই লোক, যারা আমানতের প্র
হাদিসে বর্ণিত ৮ উত্তম আমল
মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) উম্মতকে আমল-আখলাখে পূর্ণতা অর্জনের শিক্ষা দিয়েছেন। বিভিন্নভাবে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোযোগ দিতে উৎসাহ জুগিয়েছেন। কিছু কিছু আমলকে সেরা ও উত্তম আমল ঘোষণা দিয়ে তা পালন করতে আগ্রহী করে তুলেছেন।
ঈসা (আ.) সম্পর্কে কোরআনের কথা
আল্লাহর নবী হজরত ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আলোচনা এসেছে। তাঁর অলৌকিক জন্ম থেকে শুরু করে অলৌকিকভাবে আসমানে উঠিয়ে নেওয়ার বিস্ময়কর সব ঘটনা সরাসরি বর্ণনা করেছেন আল্লাহ তাআলা। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো—
ন্যায়ের পক্ষাবলম্বনের গুরুত্ব
মানুষ একে অন্যের পরিপূরক। পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে একে অন্যের মুখাপেক্ষী। রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুমিনরা সবাই এক প্রাচীরের মতো, তারা একজন অন্যজনকে শক্তিশালী করে।’ (বুখারি: ৬০২) তবে পরস্পরকে সাহায্যের মানদণ্ড কী হবে, ইসলামে তার দিকনির্দেশনা রয়েছে। সহযোগিতা করা বা না করার মানদণ্ড ন্যায় ও অন্যা
আয়-রোজগার হতে হবে হালাল ও পবিত্র
আয়-রোজগার জীবন নির্বাহ করার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। ইসলাম আয়-রোজগারে কাউকে লাগামহীন ছেড়ে দেয়নি। এর জন্য চাই পরিশ্রম ও উদ্যোগ। কারণ, পৃথিবী হলো কর্মক্ষেত্র। এতে আল্লাহ তাআলা ভরপুর উপকরণ রেখেছেন। কিন্তু তা পেতে হলে চেষ্টা করতে হবে। হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকাকে কোনোভাবেই ‘তাওয়াক্কুল’ বা আল্লাহর ওপর ভরসা বলা চ
হুদায়বিয়ার সন্ধির ঐতিহাসিক তাৎপর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনেতিহাসে ঐতিহাসিক হুদায়বিয়ার চুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এর ধর্মীয় ও রাজনৈতিক প্রভাব ছিল গভীর। ৬৩০ বা ৬৩১ সালে মহানবী (সা.) ১ হাজার ৪০০ সাহাবির একটি কাফেলা নিয়ে ওমরাহর উদ্দেশ্যে মক্কা অভিমুখে রওনা হন। কুরাইশরা সংবাদ পেয়ে তা প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুতি নেয়। অথচ মহানবী (সা.) যুদ