আবরার নাঈম, ইসলামবিষয়ক গবেষক
নবী মুহাম্মদ (সা.) মুসলিম উম্মাহর আদর্শ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ সেই ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ ও কিয়ামত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২৯) আসলে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ-অনুকরণই মুসলিম উম্মাহর সফলতার মূল হাতিয়ার।
কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো দিন যতই গড়াচ্ছে মানুষ ততই দ্বীনবিমুখ হচ্ছে। দ্বীন পালনে অনীহা ও অনাগ্রহ প্রদর্শন করছে। আল্লাহর পথ ছেড়ে অভিশপ্ত শয়তানের পথে হাঁটছে। প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নতের প্রতি নেই বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ। যে সুন্নতগুলো সুন্নত হওয়ার পাশাপাশি নানা রোগের চিকিৎসা স্বরূপ। তার মধ্যে একটি অবহেলিত সুন্নত হলো মিসওয়াক করা। নবী (সা.) মিসওয়াকের প্রতি কী পরিমাণ গুরুত্ব দিতেন, তা হাদিসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। তিনি খুব বেশি মিসওয়াক করতেন এবং সাহাবিদেরও মিসওয়াক করতে উদ্বুদ্ধ করতেন।
মিসওয়াক ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্টকর মনে না করতাম, তবে তাঁদের প্রতিটি সালাতের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম।’ (নাসায়ি: ৭) অন্য হাদিসে হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি মিসওয়াক করার ব্যাপারে তোমাদের অত্যধিক উৎসাহিত করছি।’ (নাসায়ি: ৬)
মিসওয়াকের উপকার সম্পর্কে হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মিসওয়াক মুখের পবিত্রতা অর্জনের উপকরণ ও আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উপায়।’ (নাসায়ি: ৫)
আবরার নাঈম, ইসলামবিষয়ক গবেষক
নবী মুহাম্মদ (সা.) মুসলিম উম্মাহর আদর্শ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ সেই ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ ও কিয়ামত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২৯) আসলে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ-অনুকরণই মুসলিম উম্মাহর সফলতার মূল হাতিয়ার।
কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো দিন যতই গড়াচ্ছে মানুষ ততই দ্বীনবিমুখ হচ্ছে। দ্বীন পালনে অনীহা ও অনাগ্রহ প্রদর্শন করছে। আল্লাহর পথ ছেড়ে অভিশপ্ত শয়তানের পথে হাঁটছে। প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নতের প্রতি নেই বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ। যে সুন্নতগুলো সুন্নত হওয়ার পাশাপাশি নানা রোগের চিকিৎসা স্বরূপ। তার মধ্যে একটি অবহেলিত সুন্নত হলো মিসওয়াক করা। নবী (সা.) মিসওয়াকের প্রতি কী পরিমাণ গুরুত্ব দিতেন, তা হাদিসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। তিনি খুব বেশি মিসওয়াক করতেন এবং সাহাবিদেরও মিসওয়াক করতে উদ্বুদ্ধ করতেন।
মিসওয়াক ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্টকর মনে না করতাম, তবে তাঁদের প্রতিটি সালাতের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম।’ (নাসায়ি: ৭) অন্য হাদিসে হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি মিসওয়াক করার ব্যাপারে তোমাদের অত্যধিক উৎসাহিত করছি।’ (নাসায়ি: ৬)
মিসওয়াকের উপকার সম্পর্কে হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মিসওয়াক মুখের পবিত্রতা অর্জনের উপকরণ ও আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উপায়।’ (নাসায়ি: ৫)
আবরার নাঈম, ইসলামবিষয়ক গবেষক
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস, যা ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘ বিশ্বব্যাপী পালন করে আসছে। এর উদ্দেশ্য তরুণদের দায়িত্বশীল ও প্রভাবশালী নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং নীতি প্রণয়নে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
৬ ঘণ্টা আগেযখন একজন মানুষ শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতায় ভোগেন, তখন তার পাশে দাঁড়ানো, সান্ত্বনা দেওয়া এবং খোঁজখবর নেওয়া শুধু একটি মানবিক কর্তব্য নয়, বরং ইসলামের দৃষ্টিতে এটি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের এক অনন্য মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের শিখিয়েছেন, অসুস্থকে দেখতে যাওয়া মানে আল্লাহর সন্তুষ্টির সন্ধান করা।
৭ ঘণ্টা আগেমানুষ স্বভাবতই আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন একটি প্রাণী। এই আত্মমর্যাদা ও সম্মানবোধ স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা মানুষকে দান করেছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষকে বৈচিত্র্যপূর্ণ রং, আকার ও আকৃতি দিয়ে তৈরি করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেকোনো ভালো কাজ, ইবাদত ও আমল আল্লাহর নিকট কবুল হওয়ার অপরিহার্য শর্ত হলো বিশুদ্ধ নিয়ত। বিশুদ্ধ নিয়ত মানে লোকদেখানো মনোভাব বর্জন করে কেবল আল্লাহকে রাজি ও সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে ইবাদতটি পালন করা। নিয়ত যার যেমন, সে প্রতিদানও পাবে তেমন।
৯ ঘণ্টা আগে