ইসলাম ডেস্ক
মুসলিম রাষ্ট্রের নিরাপত্তা-ছায়ায় বসবাসরত ভিন্ন ধর্মের মানুষের সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ এসেছে কোরআন-হাদিসে। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সমাজে তাদেরও রয়েছে ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনের অধিকার। তাদের প্রতি কোনো ধরনের জুলুম ইসলাম অনুমোদন করে না।
মুসলিম সমাজে অমুসলিমরা নিরাপদে বসবাস করবে। রাষ্ট্র তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তাদের প্রতি সদ্ভাব বজায় রাখা, সুন্দর আচরণ ও উত্তম আদর্শ উপহার দেওয়া প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদের দেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মুমতাহিনা ৬০: ৯)
হ্যাঁ, তাদের কেউ কোনো অপরাধ করলে আইনানুযায়ী তার বিচার চাইতে কোনো বাধা নেই। তবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, একজনের অপরাধের অভিযোগে পুরো সম্প্রদায়কে দোষারোপ করা, তাদের ঘরবাড়ি-উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর করা কিংবা সমাজে হিংসার আগুন জ্বালানো কোনোভাবেই বৈধ নয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘কোনো বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা (দায়) বহন করবে না।’ (সুরা ফাতির ৩৫: ১৮) মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে নিরাপত্তাপ্রাপ্ত কোনো অমুসলিমকে হত্যা করে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না।’ (বুখারি: ৩১৬৬)
তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনো ধরনের নিপীড়নমূলক আচরণ করা যাবে না। তাদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। রাসুল (সা.) তা কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। এমনকি কিয়ামতের দিন রাসুল (সা.) নিজেই নির্যাতিত অমুসলিমদের পক্ষে দাঁড়াবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাপ্রাপ্ত অমুসলিমকে নির্যাতন করে, তার অধিকার খর্ব করে, তাকে সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দেয় বা তাদের অসম্মতিতে ধন-সম্পদ হরণ করে নেয়, কিয়ামতের দিন আমিই সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে লড়ব।’ (আবু দাউদ: ২৫০৩)
মুসলিম রাষ্ট্রের নিরাপত্তা-ছায়ায় বসবাসরত ভিন্ন ধর্মের মানুষের সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ এসেছে কোরআন-হাদিসে। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সমাজে তাদেরও রয়েছে ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনের অধিকার। তাদের প্রতি কোনো ধরনের জুলুম ইসলাম অনুমোদন করে না।
মুসলিম সমাজে অমুসলিমরা নিরাপদে বসবাস করবে। রাষ্ট্র তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তাদের প্রতি সদ্ভাব বজায় রাখা, সুন্দর আচরণ ও উত্তম আদর্শ উপহার দেওয়া প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদের দেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মুমতাহিনা ৬০: ৯)
হ্যাঁ, তাদের কেউ কোনো অপরাধ করলে আইনানুযায়ী তার বিচার চাইতে কোনো বাধা নেই। তবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, একজনের অপরাধের অভিযোগে পুরো সম্প্রদায়কে দোষারোপ করা, তাদের ঘরবাড়ি-উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর করা কিংবা সমাজে হিংসার আগুন জ্বালানো কোনোভাবেই বৈধ নয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘কোনো বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা (দায়) বহন করবে না।’ (সুরা ফাতির ৩৫: ১৮) মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে নিরাপত্তাপ্রাপ্ত কোনো অমুসলিমকে হত্যা করে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না।’ (বুখারি: ৩১৬৬)
তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনো ধরনের নিপীড়নমূলক আচরণ করা যাবে না। তাদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। রাসুল (সা.) তা কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। এমনকি কিয়ামতের দিন রাসুল (সা.) নিজেই নির্যাতিত অমুসলিমদের পক্ষে দাঁড়াবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাপ্রাপ্ত অমুসলিমকে নির্যাতন করে, তার অধিকার খর্ব করে, তাকে সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দেয় বা তাদের অসম্মতিতে ধন-সম্পদ হরণ করে নেয়, কিয়ামতের দিন আমিই সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে লড়ব।’ (আবু দাউদ: ২৫০৩)
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১২ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে