বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
নদীভাঙন
অসময়ে ভাঙনে আতঙ্ক
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া, দেবগ্রাম এবং ছোটভাকলা ইউনিয়নের নদীতীরবর্তী এলাকায় থেমে থেমে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শুষ্ক মৌসুমেও ভাঙনে এক মাসে প্রায় ১৪০ একর কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়েছে। গত কয়েক দিনের বৈরী আবহাওয়ায় ভাঙন বেশি দেখা দিয়েছে। ভাঙনে প্রায় ১০০ পরিবার অন্য স্থানে চলে গেছে। এ ছাড়া ভাঙন আতঙ্কে রয়
ভাঙনঝুঁকিতে বাজার, সড়কসহ ১০ গ্রাম
খুলনার পাইকগাছা উপজেলার আগড়ঘাটা বাজারসংলগ্ন কপোতাক্ষ নদের ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। ভয়াবহ এ ভাঙনে নতুন করে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে খুলনা-পাইকগাছা সড়ক, আগরঘাটা কাঁচাবাজার ও আশপাশের অন্তত ১০টি গ্রাম।
ভাঙনঝুঁকিতে বাজার বিদ্যালয়-হাসপাতাল
বাগেরহাটের রামপালের দাউদখালী নদীর ভাঙনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দুটি বাজার, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি আবাসন প্রকল্প চরম ঝুঁকিতে পড়েছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আরও ক্ষতির মুখে পড়তে হবে বলে আশঙ্কা করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভাঙনের ঝুঁকিতে পাঁচ শতাধিক বসতভিটা
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাদাঘাট দক্ষিণ ইউনিয়নে শাখা যাদুকাটা নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে ডালারপাড় ও বাগগাঁও গ্রাম দুটির আবাদি জমি, ফলের বাগান, বাঁশঝাড়, ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা।
থামছে না বালু উত্তোলন
সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার চলতি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন থামছেই না। প্রশাসন থেকে অভিযান ও মামলা দায়ের এবং এলাকাবাসীর প্রতিবাদ সমাবেশেও বন্ধ হচ্ছে না বালু উত্তোলন। এদিকে অবাধে বালু ও পাথর তোলায় নদীতীরবর্তী গ্রামগুলোতে দেখা দিয়েছে ভাঙন।
বালু তোলায় ভাঙন ঝুঁকি
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মির্জারচর ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামের একাংশ, লক্ষ্মীপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠ, কবরস্থান, বাজার ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বিলীনের পথে রয়েছে সাতটি গ্রাম।
ভাঙনের কবলে প্রধান সড়ক
সুরমা নদীভাঙনের মুখে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার যোগাযোগের প্রধান সড়কটি। ১৩ গ্রামের বাসিন্দাদের যোগাযোগের একমাত্র সড়ক এটি। ইতিমধ্যে ভাঙনে নদীর তীরবর্তী একাধিক স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনরোধে দীর্ঘদিন ধরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বাঁধ রক্ষা প্রকল্পে নতুন স্বপ্ন
নদীভাঙন ঠেকাতে শরীয়তপুরের নড়িয়া ও জাজিরায় নির্মাণ করা হচ্ছে পদ্মার ডান তীর রক্ষা বাঁধ। প্রকল্পের আওতায় নড়িয়ার সুরেশ্বর থেকে জাজিরার সফি কাজীর মোড় পর্যন্ত ১০ দশমিক ২ কিলোমিটার
নদীর পাড়ে জিও ব্যাগ ফেলেও থামানো যাচ্ছে না ভাঙন
মুলাদীতে নদীতে জিও ব্যাগ ফেলার পরেও রোধ করা যাচ্ছে না ভাঙন। নদীভাঙন রোধে নেওয়া কোনো ব্যবস্থাই কাজে আসছে না। উপজেলার আড়িয়াল খাঁ ও জয়ন্তী নদীর মোহনায় বাটামারা ইউনিয়নের আলীমাবাদ এলাকায় নতুন করে নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। রাতের আঁধারে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসি
মধুমতির তীরে ভাঙন আতঙ্ক
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে মধুমতি নদীতে অসময়ে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। হঠাৎ ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের গাড়ফা বাজারসংলগ্ন এলাকা ও বসতবাড়ি। ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে পাকা সড়ক ও বসতবাড়ি। হুমকিতে রয়েছে কয়েক শ দোকানপাট।
ব্রহ্মপুত্রে বিলীন আদিবাসীদের স্বপ্ন
প্রতিবছর ভারী বৃষ্টি থেকে সৃষ্ট বন্যায় তলিয়ে যায় ব্রহ্মপুত্র নদের তীরঘেঁষা উত্তর-পূর্ব ভারতের বেসেমোরা গ্রাম। নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায় ঘরবাড়ি। গত এক দশকে আটবার নিজের ঘর পুনর্নির্মাণ করতে বাধ্য হয়েছেন এই গ্রামের বাসিন্দা হেমরাম পেগু। তাঁর মতো অনেকেই ব্রহ্মপুত্র এবং এর উপনদীর তীরে বংশপরম্পরায় বসবাস করে
বালু তোলায় ভাঙনে বিলীন ফসলি জমি
নদী থেকে বালু তোলার কারণে নদী ভাঙনের হুমকিতে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের গাজিরহাটি গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫টি ঘরবাড়ি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমিকায় অসন্তোষ রয়েছে ভুক্তভোগীদের মধ্যে।
প্রশাসনের সাড়া নেই, বাঁধ বানালেন গ্রামবাসী
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের চাঁন্দেরচর গ্রাম এবং বাসাইল ইউনিয়নের চরগুলগুলিয়া গ্রাম ১০ বছর ধরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙনের কবলে। ভাঙন অব্যাহত থাকলে তীরের গ্রামগুলো নদীতে বিলীন হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ বিষয়ে একাধিকবার প্রশাসনের কাছে জানালেও কোনো সহযোগিতা পায়নি গ্রামবাসী।
নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা শিগগিরই
সারা দেশে নদীভাঙন ও জলাবদ্ধতা থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম। গত বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
নদীগর্ভে বিলীন বাড়িঘর, ঝুঁকিতে আশ্রয় নেওয়া বিদ্যালয় ভবন
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় তীব্র ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে বাড়িঘর। কোথাও থাকার ব্যবস্থা না হওয়ায় অনেকে বিদ্যালয় ভবনে বসবাস করতে শুরু করেন। কিন্তু চার মাস যেতে না যেতে সেই বিদ্যালয় ভবনটিও পড়েছে ভাঙনের ঝুঁকিতে।
অসময়ের নদীভাঙনে বাড়িঘর বিলীন
কারও ঠাঁই হয়েছে রাস্তার ওপর, কারও বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে, কেউ আশ্রয় নিয়েছে অন্যের বাড়িতে কেউ বা বিলের মধ্যে খুপরি ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন। অসময়ে তীব্র নদীভাঙনে বাড়িঘর হারানো হাজারো পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে। নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ২ নম্বর চানন্দী ইউনিয়নের বাতানখালী বাজা
অসময়ের তীব্র ভাঙনে বিলীন বাড়িঘর, দিশেহারা অসংখ্য ভূমিহীন পরিবার
কারও ঠাঁই হয়েছে রাস্তার ওপর, কারও বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন অন্যের বাড়িতে, কেউবা আবার বিলের মধ্যে খূপড়ি ঘর তৈরি করে বসবাস করছে। অসময়ে তীব্র নদী ভাঙনে বাড়ি-ঘর হারানো হাজারো পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে। নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলার ২ নম্বর চানন্দী ইউনিয়নের বাতানখাল