ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
গাইবান্ধার সাঘাটায় যমুনা নদের তীরে বাঁধ সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই ধস শুরু হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, মাটির বদলে বালু দিয়ে সংস্কারের কাজ করায় ওই বন্যানিয়ন্ত্রন বাঁধের বিভিন্ন স্থানে গর্ত ও ধস দেখা দিয়েছে। এ দিকে ঝুঁকিপূর্ণ ওই বাঁধের ওপর দিয়ে পথচারী ও যান চলাচল করছে। ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ মেরামতের...
রাঙামাটির নানিয়ারচরে পাহাড় ধসে ১১ জনের মৃত্যুর সাত বছর পার হলেও পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করা মানুষের জীবনে আসেনি নিরাপত্তা। এখনো থেমে নেই পাহাড় কাটা ও ছড়া থেকে বালু উত্তোলনের মতো পরিবেশবিনাশী কার্যক্রম।
২০১৭ সালের ১৩ জুন—রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের মানুষের জন্য এটি ছিল এক বিভীষিকাময় দিন। আগের রাত থেকেই টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট ভয়াবহ পাহাড় ধসে কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় প্রাণ হারায় ১৮ জন। আট বছর পার হলেও আজও কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের ঢালে ও পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে শত শত মানুষ। সেদিন সকালে...
সোমবার (১ জুন) ঢাকাইয়া কলোনির ১৪টি পরিবারের ৫০ জন সদস্য কাপ্তাই উচ্চবিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন বলে জানিয়েছেন কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ। আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলোকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়েছে।
স্টেশনের দুই পাশের সচল ও অচল রেললাইন দখল করে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বসেছে পশুর হাট। প্রচুর গরু, ছাগল ও ভেড়ার পাশাপাশি ছিল ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। হঠাৎ সান্তাহার থেকে বগুড়াগামী একটি ট্রেন আসার সংকেত পেলে ইজারাদারের পক্ষ থেকে মাইকিং করে গরু ও লোকজন সরিয়ে নিতে বলা হয়।
খাগড়াছড়িতে ভারী বৃষ্টির ফলে পাহাড় ধসের শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এ শঙ্কা মাথায় নিয়ে জেলাজুড়ে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে হাজারো পরিবার। তাঁদের নিরাপদ স্থানে চলে যেতে প্রচার চালাচ্ছে প্রশাসন।
সরেজমিন দেখা যায়, সেতুতে উঠতে গিয়ে হেলে পড়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতির মুখে পড়ছে যানবাহন ও যাত্রীরা...
মৌলভীবাজারে মনু ও ধলাই নদীর ১৬টি প্রতিরক্ষা বাঁধসহ অন্যান্য ছোট নদীর অসংখ্য বাঁধ ভেঙে গত বছর জেলায় চার দফা বন্যা হয়েছে। বন্যায় ফসল ও ঘরবাড়ি হারিয়েছে হাজারো মানুষ। পানিবন্দী হয়ে পড়ে প্রায় চার লাখ মানুষ। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৬০০ কোটি টাকার অধিক। এত কিছুর পরও জেলার অন্যতম প্রধান দুই নদীর প্রতিরক্ষা...
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো খোদ রাজধানী শহরেও প্রতিদিন ঝুঁকিপূর্ণ ‘স্কুল ভ্যানে’ যাতায়াত করে হাজারো স্কুলশিক্ষার্থী। অনেকটা খাঁচার মতো তিন চাকার ওপর হালকা কাঠামোর এসব ভ্যানে ১০ জন করে শিশুশিক্ষার্থী আনা-নেওয়া করা হয়। অল্প সময়ে বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী পরিবহনের জন্য সম্প্রতি এই বাহনে যুক্ত করা হয়েছে মোটর।
সন্তান জন্মের পর মায়েদের আকস্মিকভাবে শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তন হয়। এ সময় মায়ের শরীর দুর্বল ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে এবং প্রায় হাড়, মাংসপেশি, অস্থিসন্ধি, স্নায়ুসংক্রান্ত জটিলতা দেখা দেয়। যথাযথ চিকিৎসা নিলে, সঠিক যত্ন এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে অনেক জটিলতা
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশগুলোর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশও। চলতি বছরে দেশে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ৫ জন সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন। আন্তর্জাতিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের (আরএসএফ) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে...
শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি।
টানা তিন দিন ধরে বায়ুদূষণের শীর্ষে ছিল ঢাকা। তবে আজ বাতাসে দূষণ তুলনামূলক কম। বায়ুর মান সূচকে দূষণের মাত্রা কমে ১৯১ তে নেমেছে, যা মাঝারি ধরনের দূষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাতাসের এই অবস্থা বিশেষ করে চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা রোগীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ...
শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার ধসে পদ্মায় বিলীন হয়েছে। এতে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডসহ আশপাশের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য স্থাপনা।
সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান দুই কারণ নিষিদ্ধ ও ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহন চলাচল এবং যানবাহনের বেপরোয়া গতি। মহাসড়কে মোট মামলার ৬৬ শতাংশই এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে। কিন্তু এরপরও এসব যান চলাচল ও বেপরোয়া গতি থামছে না।
রাতে রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ধরে আসাদ গেটের দিকে এগোতেই হঠাৎ চোখে পড়ে আলোর ঝলকানি। স্বাভাবিক আলো থেকে কড়া এই আলো চোখে পড়তেই ব্রেক কষলেন চালক।