চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম বন্দরের সব আমদানিপণ্য বেসরকারি ডিপোতে পাঠানোর সিদ্ধান্তে নতুন করে জটিলতা দেখা দিয়েছে। এখন চার দিনের আগে কোনোভাবেই পণ্য খালাস করা যাচ্ছে না, যা আগে বন্দরর জেটি থেকে এক দিনেই করা সম্ভব ছিল। ফলে আমদানিকারকদের পড়তে হয়েছে নতুন ভোগান্তিতে। পণ্য খালাসে তাদের খরচ ও সময় বেড়ে যাচ্ছে

লকডাউনের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি করা পণ্য খালাস প্রায় ৭০ শতাংশ কমে গেছে। ২৩ জুলাই এই বন্দরে পণ্য খালাস হয়েছে মাত্র ৫৮২ টিইইউস। অথচ স্বাভাবিক সময়ে এখানে গড়ে প্রতিদিন ৩ হাজার ৫০০ টিইইউস খালাস হয়। খালাসের হার কমে যাওয়ায় বন্দর ইয়ার্ডে পণ্যের স্তূপ জমতে শুরু করেছে।

লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যারা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে

দুপুরের দিকে বন্দরের সিসিটি রেফার ইউনিট, এনসিটি, আইসিডি ইউনিট, ওভার ফ্লো ইয়ার্ডসহ ৪ নম্বর গেটের সড়কে পানি উঠে যায়। তবে, এ পানি ঘন্টাখানেক পর আবার সরে যায়

চট্টগ্রাম বন্দরের ৪ নম্বর গেটে ৮ নম্বর ইয়ার্ডে একটি কনটেইনারে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে বেঁচে যায় বন্দর

পোস্টমর্টেমের আগে তিমির মৃত্যু নিয়ে কোনও মন্তব্য করা বিজ্ঞান ও বাস্তবসম্মত নয়। চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রকাশের আগে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানাও সম্ভব নয়। যে বা যারা এ নিয়ে মন্তব্য করছেন তাঁরা বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মৎস্য ও পরিবেশ গবেষকরা।

পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমদিন ৩০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। পরবর্তী দিন থেকে ৪০ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। এই কার্যক্রম শেষ হতে ১০ দিন সময় লাগতে পারে।