বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
গয়না
গয়নায় সমুদ্রের ছোঁয়া
সমুদ্রপাড়ে ভেজা বালিতে পায়ের ছাপ ফেলে ঘুরে বেড়ানোর সময় ঠিক গোড়ালির পাশে পড়ে থাকা মৃত শামুকের খোলস হাতে তুলে নেন না–এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম।
এক টুকরো ফুলের গল্পকথা
অলংকার পছন্দ করেন না এমন নারী খুঁজে পাওয়া কঠিন। তবে একেক জনের পছন্দ একেক রকম। কেউ হয়তো ভারী গয়না পরতে পছন্দ করেন। আবার কেউ পছন্দ করেন হালকা গয়না পরে ঘুরে বেড়াতে। কেউ সোনার তো কেউ অন্য ধাতুর গয়না পছন্দ করেন।
হরপ্পার গয়না
যাঁরা প্রকৃতি ভালোবাসেন, তাঁরা সবকিছুতেই যেন চান প্রকৃতির স্পর্শ। তা কাপড় হোক বা গয়না। প্রকৃতিপ্রেমীদের এই চাওয়াকে পূর্ণতা দিতে অনেকেই কিন্তু কাজে নেমে পড়েছেন। যাঁরা অল্প দামে সুন্দর ও টিপটপ গয়না কিনতে চান, তাঁদের কাছে হরপ্পা নামটি পরিচিত
কাপড়ের গয়নায় ফড়িংয়ের রং
চন্দ্রহার, সীতাহার, ঝুমকা, কাঁকন, বালা, বাজু, টিকলি—যা-ই বলি না কেন, গয়না মানেই আমাদের চোখে ভাসে ধাতব পদার্থে গড়া সুদৃশ্য কিছু জিনিস।
মহিষের শিং থেকে গয়না
উপজেলা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে নন্দেশ্বর কার্বারিপাড়ায় পূর্ণ জীবন চাকমার বাড়ি। গতকাল সাতসকালে বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বারান্দায় বসে শিং থেকে গয়না প্রস্তুতের কাজ করছেন তিনি। পূর্ণ জীবন জানান, ‘আমার পূর্বপুরুষেরা মহিষের শিং থেকে গয়না তৈরি করত। আমি ৪০ বছর ধরে হাতের চুড়ি, কানের দুল, আংটি ও গলার চন্দ্
মৃতদের দাঁত-চুল দিয়ে গয়না তৈরি করেন এই নারী!
জ্যাকুই বলেন, আসলে প্রিয় মানুষেরা যখন আমাদের ছেড়ে চলে যায়, সাধারণত আমরা তাঁদের ছবি দেখেই স্মৃতিতে ডুবে থাকি। কিন্তু ছবিতে কী সেই মানুষটির স্পর্শ থাকে! এই চিন্তা থেকে আমার মাথায় আসে, যদি মৃতের শরীরের কোনো অংশ যা নাকি নষ্ট হবে না...
ফ্যাশন ধারা
জীবনের প্রতিটি দিন ছবি আঁকার মতোই নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা ছিল ফ্রিদা কাহলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। সেটা তাঁর পোশাক ও অলংকার ব্যবহারের ধরন দেখেই বোঝা যায়। মেক্সিকান এই চিত্রশিল্পী নাকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা আয়না দেখতে ভালোবাসতেন।
ফিরে এল মিনা ও কুন্দনের গয়না
সেকালে শোবার ঘরের সিন্দুকের ভেতর মৃদু শব্দ তুলে জমে উঠত ঝুমঝুমে গয়নার গল্প। সোনা, রুপা, পিতলের পাশাপাশি মুক্তা আর পুঁতির মালা, কানের দুল, আংটি আরও কত কী! কিন্তু কেমন ছিল সেকালের অলংকার?