[...] সন্ধ্যার মেঘে করিবো দুকূল
ইন্দ্রধনুরে চন্দ্রহার
তারায় করিবো কর্ণের দুল
জড়াবো গায়েতে অন্ধকার [...]
– দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
চন্দ্রহার, সীতাহার, ঝুমকা, কাঁকন, বালা, বাজু, টিকলি—যা-ই বলি না কেন, গয়না মানেই আমাদের চোখে ভাসে ধাতব পদার্থে গড়া সুদৃশ্য কিছু জিনিস।
একটা সময় ছিল যখন সোনার গয়না না থাকলে অতিথির সামনে যেতে বা বাইরে পা রাখতে দ্বিধা করতেন নারীরা। সোনার গয়না চিরকালই আভিজাত্যের প্রতীক। সঙ্গে ছিল রুপা ও মুক্তা; বিশেষ করে পায়ের অলংকার বানানো হতো রুপা দিয়ে। আর হীরার গয়না বরাবরই সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
এরপর বিভিন্ন সময় গয়না তৈরি হয়েছে বিভিন্ন উপকরণে। বিয়েবাড়ির মতো সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া এখন আর সোনার গয়না তেমন পরা হয় না।
সময় এখন কাস্টমাইজ গয়নার। বর্তমান প্রজন্মের কাছে পোশাক ও গয়না দুটোর ক্ষেত্রেই দেশীয় নকশা ও উপকরণের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। এখন গয়নার উপকরণে শুধু ধাতুই নয়, যোগ হয়েছে কাঠ, পাথর, মাটি এমনকি কাপড়। তরুণ প্রজন্মের কাছে এগুলোর চাহিদা রয়েছে বেশ। এর বড় কারণ, চাইলে নিজের পছন্দমতো নকশায় বানিয়ে নেওয়া যায় এসব গয়না। এগুলোর যত্নেও তেমন কোনো ঝামেলা নেই। এ ছাড়া এগুলো সব ঋতুতে, সব পোশাকের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়। কাঠ, পাথর, পালকের গয়না একেক সময় ট্রেন্ডি হয়েছে। এখন ট্রেন্ডের পথে রয়েছে কাপড়ের গয়না।
চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় ফড়িংয়ের নাম টেনটেরালী। এ নামে গয়না বানানোর একটি লেবেল খুলে ফেলেছেন চট্টগ্রামের মেয়ে পৃথ্বীষা বৈদ্য। নিজের লেবেলের নাম খোঁজার সময় বারবার ফড়িংয়ের ডানাতেই যেন আটকে যাচ্ছিলেন তিনি। ফড়িংয়ের রঙিন পাখার কথা মাথায় রেখেই পৃথ্বীষা বৈদ্য বছর চারেক আগে শুরু করেন ‘টেনটেরালী’।
এখানে পাওয়া যায় মূলত কাপড়ের গয়না। কাপড়ের ওপর হাতে সেলাই করে নকশা করা গয়নাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন বলে জানান পৃথ্বীষা। এসব গয়নায় কাপড়ের সঙ্গে মিলিয়ে বিভিন্ন রঙের সুতা দিয়ে নকশা করা হয়। অ্যাপ্লিক বা কাঁথা স্টিচ করার পর বসিয়ে নেওয়া হয় পুঁতি, কড়ি বা কাপড় দিয়ে বানানো পুঁতি। মূলত দেশি কাপড় দিয়ে গয়না বানান তিনি। এসব গয়না বানানোর জন্য দরজির দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গা থেকে টুকরো কাপড় সংগ্রহ করেন পৃথ্বীষা।
দরদাম
যেহেতু এসব গয়না হাতেই বানাতে হয় ফলে সময় ও শ্রম দুটোই লাগে। যার কারণে দামটাও তুলনামূলক বেশি। কানের দুল ৫৫০ টাকা, গলার হার ও মালার দাম ১০০০, ১২০০, ১৭৫০ বা ২০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। ‘টেনটেরালী’ পেজে গিয়ে অর্ডার করলে বাড়িতে বসেই পাওয়া যাবে পছন্দের কাপড়ের গয়না।
[...] সন্ধ্যার মেঘে করিবো দুকূল
ইন্দ্রধনুরে চন্দ্রহার
তারায় করিবো কর্ণের দুল
জড়াবো গায়েতে অন্ধকার [...]
– দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
চন্দ্রহার, সীতাহার, ঝুমকা, কাঁকন, বালা, বাজু, টিকলি—যা-ই বলি না কেন, গয়না মানেই আমাদের চোখে ভাসে ধাতব পদার্থে গড়া সুদৃশ্য কিছু জিনিস।
একটা সময় ছিল যখন সোনার গয়না না থাকলে অতিথির সামনে যেতে বা বাইরে পা রাখতে দ্বিধা করতেন নারীরা। সোনার গয়না চিরকালই আভিজাত্যের প্রতীক। সঙ্গে ছিল রুপা ও মুক্তা; বিশেষ করে পায়ের অলংকার বানানো হতো রুপা দিয়ে। আর হীরার গয়না বরাবরই সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
এরপর বিভিন্ন সময় গয়না তৈরি হয়েছে বিভিন্ন উপকরণে। বিয়েবাড়ির মতো সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া এখন আর সোনার গয়না তেমন পরা হয় না।
সময় এখন কাস্টমাইজ গয়নার। বর্তমান প্রজন্মের কাছে পোশাক ও গয়না দুটোর ক্ষেত্রেই দেশীয় নকশা ও উপকরণের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। এখন গয়নার উপকরণে শুধু ধাতুই নয়, যোগ হয়েছে কাঠ, পাথর, মাটি এমনকি কাপড়। তরুণ প্রজন্মের কাছে এগুলোর চাহিদা রয়েছে বেশ। এর বড় কারণ, চাইলে নিজের পছন্দমতো নকশায় বানিয়ে নেওয়া যায় এসব গয়না। এগুলোর যত্নেও তেমন কোনো ঝামেলা নেই। এ ছাড়া এগুলো সব ঋতুতে, সব পোশাকের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়। কাঠ, পাথর, পালকের গয়না একেক সময় ট্রেন্ডি হয়েছে। এখন ট্রেন্ডের পথে রয়েছে কাপড়ের গয়না।
চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় ফড়িংয়ের নাম টেনটেরালী। এ নামে গয়না বানানোর একটি লেবেল খুলে ফেলেছেন চট্টগ্রামের মেয়ে পৃথ্বীষা বৈদ্য। নিজের লেবেলের নাম খোঁজার সময় বারবার ফড়িংয়ের ডানাতেই যেন আটকে যাচ্ছিলেন তিনি। ফড়িংয়ের রঙিন পাখার কথা মাথায় রেখেই পৃথ্বীষা বৈদ্য বছর চারেক আগে শুরু করেন ‘টেনটেরালী’।
এখানে পাওয়া যায় মূলত কাপড়ের গয়না। কাপড়ের ওপর হাতে সেলাই করে নকশা করা গয়নাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন বলে জানান পৃথ্বীষা। এসব গয়নায় কাপড়ের সঙ্গে মিলিয়ে বিভিন্ন রঙের সুতা দিয়ে নকশা করা হয়। অ্যাপ্লিক বা কাঁথা স্টিচ করার পর বসিয়ে নেওয়া হয় পুঁতি, কড়ি বা কাপড় দিয়ে বানানো পুঁতি। মূলত দেশি কাপড় দিয়ে গয়না বানান তিনি। এসব গয়না বানানোর জন্য দরজির দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গা থেকে টুকরো কাপড় সংগ্রহ করেন পৃথ্বীষা।
দরদাম
যেহেতু এসব গয়না হাতেই বানাতে হয় ফলে সময় ও শ্রম দুটোই লাগে। যার কারণে দামটাও তুলনামূলক বেশি। কানের দুল ৫৫০ টাকা, গলার হার ও মালার দাম ১০০০, ১২০০, ১৭৫০ বা ২০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। ‘টেনটেরালী’ পেজে গিয়ে অর্ডার করলে বাড়িতে বসেই পাওয়া যাবে পছন্দের কাপড়ের গয়না।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে