মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
ইবাদত
বিপদের সময়ের তিন আমল
প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ সব বিপদই মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এসবের মাধ্যমে আল্লাহ মানুষকে সতর্ক করেন এবং পরকালের শাস্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেন।
মিরাজের প্রেক্ষিত তাৎপর্য ও শিক্ষা
মিরাজ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা, সেখান থেকে সাত আসমান পাড়ি দিয়ে সিদরাতুল মুনতাহা, তারপর মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মহিমান্বিত ভ্রমণকেই ইসলামে মিরাজ বলা হয়। এই সফরের তারিখ নির্ধারণে বিভিন্ন মত বর্ণিত হলেও নবুয়তের একাদশ বছরে মিরাজ হওয়ার মতোই শক্তিশালী।
ইন্নালিল্লাহ বলার তাৎপর্য
কারও মৃত্যুর খবর শুনলে বা কোনো বিপদের আভাস পেলে ইন্না লিল্লাহ পড়া সুন্নত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা (মুমিনেরা) কোনো বিপদে পড়লে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বলে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৫৬) ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বাক্যের অর্থ হলো, আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয়ই তাঁর কাছ
প্রতিবেশীর প্রতি আমাদের কর্তব্য
সমাজে যাঁরা পাশাপাশি বসবাস করেন, তাঁদের প্রতিবেশী বলা হয়। ইমাম যুহরি (রহ.) বলেন, ‘নিজের ঘরের সামনে-পেছনে চল্লিশ ঘর এবং ডানে-বাঁয়ে চল্লিশ ঘর পর্যন্ত প্রতিবেশী বলে ধরা হবে।’ প্রতিবেশীকে আমরা তিন ভাগে ভাগ করতে পারি।
কোরআনের মর্ম বোঝার গুরুত্ব
পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। বুঝে হোক বা না বুঝে। তবে পবিত্র কোরআন বুঝে ও চিন্তাভাবনা করে পড়তেই উৎসাহিত করা হয়েছে। কোরআনের বিভিন্ন আয়াতেই কোরআনের মর্ম বোঝার গুরুত্ব তুলে
যে তিন কাজে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন
খেয়ালে-বেখেয়ালে আমরা প্রতিদিনই এমন অনেক কাজ করে চলেছি, যা আল্লাহ তাআলার অসন্তুষ্টির কারণ। প্রচলন ও অভ্যাসে তাড়িত হয়ে আমরা তা নির্ভার চিত্তেই করে ফেলি।
শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড তাকওয়া
সমাজে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ থাকে। ইসলামের দৃষ্টিতে সব মানুষই সমান। মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড হলো তাকওয়া। তাকওয়া শব্দের অর্থ বিরত থাকা। আল্লাহর ভয়ে তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলাকেই ইসলামের পরিভাষায় তাকওয়া বলা হয়।
কোরআনে বাবার কর্তব্যের কথা
সন্তানের প্রতি বাবার দায়িত্ব অনেক। তাদের সুষ্ঠুভাবে লালন-পালনের প্রধান দায়িত্ব বাবার ওপরই বর্তায়। সন্তানকে ছোট থেকে বড় করে তোলার সময় তাদের জন্য যে অর্থ খরচ হয়, ইসলাম তা বাবাকেই বহন করতে বলে। তবে কেবল ভরণপোষণের খরচ দিয়েই সন্তান থেকে দায়মুক্তি পাওয়া যায় না; বরং সন্তানের মানসিক বিকাশ, শিক্ষাদীক্ষা ও নী
কতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান থাকা ফরজ
ইসলাম সব সময় জ্ঞানার্জনে উৎসাহ দেয়। নবী (সা.)-এর কাছে প্রথম যে অহি এসেছে তা হলো, ‘পড়ো তোমার প্রতিপালকের নামে।’ এখানে যে পড়ার এবং জ্ঞানার্জনের কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে সবার আগে থাকবে ধর্মীয় জ্ঞান। যেমনটি হাদিসে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ।’
নামাজে রাকাত ছুটে গেলে
জামাতে নামাজ আদায় করতে গিয়ে যে ব্যক্তির এক বা একাধিক রাকাত ছুটে যায়, ইসলামের পরিভাষায় তাঁকে মাসবুক বলা হয়। মাসবুকের করণীয় হলো—ইমামকে নামাজের যে অংশে পাবে, সেই অংশেই তাঁর সঙ্গে যোগ দেবে এবং ইমামের অনুসরণ করে নামাজ পড়বে। প্রথম রাকাতের রুকু না পেলে পুরো রাকাতটি পায়নি ধরা হবে। এমনভাবে এক বা একাধিক রাকাত
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া বড় গুনাহ
ইসলামের দৃষ্টিতে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া কবিরা গুনাহ। কোনো মুমিন মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে পারেন না। মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণাম দুনিয়া ও আখিরাতে ভয়াবহ। আখিরাতের কঠিন শাস্তির পাশাপাশি দুনিয়ায়ও তার জন্য বরাদ্দ থাকবে লাঞ্ছনার জীবন। কোরআন-হাদিসে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতির কথা বর্ণিত হয়েছে।
হিংসা ধ্বংস করে নেক আমল
হিংসা মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক। এটি সমাজকে বিষিয়ে তোলে। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে সর্বত্র ঘৃণা ও হানাহানির জন্য দায়ী এই হিংসা। তাই এটি পরিহার করার নির্দেশ দেয় ইসলাম। পরকালে হিংসুকদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। কোরআন-হাদিসে হিংসা পরিহারের ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহর ওপর ভরসা করার গুরুত্ব
আল্লাহর ওপর ভরসা করা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ এমন মানুষকে ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।এরপর যখন সংকল্প করবে, তখন আল্লাহর ওপর ভরসা করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর ওপর ভরসাকারীদের ভালোবাসেন।’ (আলে-ইমরান: ১৫৯)
কখন কাকে দিয়ে বদলি হজ করানো যাবে
হজ করা ফরজ হওয়া সত্ত্বেও শরিয়ত নির্দিষ্ট কারণে অপারগ হলে অন্য কাউকে পাঠিয়ে যে হজ আদায় করা হয়, তা ইসলামের পরিভাষায় বদলি হজ নামে পরিচিত। বদলি হজ শর্তসাপেক্ষে বৈধ। এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধি-নিষেধও রয়েছে। এখানে এ সংক্রান্ত ১০টি জরুরি মাসায়েল তুলে ধরা হলো।
সুরা কোরাইশ থেকে যা শেখার আছে
সুরা কোরাইশ পবিত্র কোরআনের ১০৬তম সুরা। কোরাইশ মূলত রাসুল (সা.)-এর দ্বাদশ পুরুষ নজর বিন কিনানাহর উপাধি। পরে তাঁর বংশধরেরা কোরাইশ নামে পরিচিতি লাভ করেন। এ সুরায় কোরাইশদের নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তাই এর নাম ‘কোরাইশ’ রাখা হয়েছে।
নতুন ঘরে ওঠার ইসলামি শিষ্টাচার
মানুষের পাঁচটি মৌলিক চাহিদার একটি বাসস্থান। আর এটি তখনই পূর্ণতা পায়, যখন একটি ঘর বানিয়ে তাতে ওঠা যায়। মানুষ নিজের ঘরে বাস করে যে নিরাপত্তা লাভ করে, অন্য কোথাও সে এমন নিরাপত্তা পায় না। এটি মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বড় নেয়ামত। নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা করা মুমিনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। কেননা মহানবী (সা.) যখনই কোনো
সালাম দেওয়ার ইসলামি শিষ্টাচার
আরবি সালাম শব্দের অর্থ শান্তি, নিরাপত্তা, অভিবাদন ইত্যাদি। সালাম ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। মুসলিমদের জন্য সালামকে অভিবাদন-বাক্য হিসেবে প্রণয়ন করা হয়েছে। মুসলিমরা যখন পরস্পর মিলিত হয়, তখন আসসালামু আলাইকুম বলে একে অপরকে অভিবাদন জানায়। সালাম দেওয়া-নেওয়ার কিছু আদব রয়েছে, যা মহানবী (সা.) উম্মতকে শিখিয়েছ