ড. এ. এন. এম. মাসউদুর রহমান
আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম মাখলুক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের উপভোগের জন্য জানা-অজানা রকমারি নেয়ামত দান করেছেন। প্রথমত মানুষ যদি নিজের দেহ নিয়ে চিন্তা করে এবং তার দুই চোখ দিয়ে যত কিছু দেখতে পায় তা নিয়ে গবেষণা করে তবে তারা কোনোভাবেই আল্লাহ তাআলার প্রতি অকৃতজ্ঞ হতে পারে না। সৃষ্টি সম্পর্কে ভেবে দেখার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা কি তোমাদের নিজেদের নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করবে না?’ (সুরা জারিয়াত: ২১)
আল্লাহ তাআলাই এই পৃথিবীতে এত এত নেয়ামত সৃষ্টি করেছেন, যা গণনা করা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। এরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা আল্লাহর নিয়ামত গণনা করো, তবে তার সংখ্যা নিরূপণ করতে পারবে না। নিশ্চয়ই মানুষ অধিক অত্যাচারী এবং অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা ইবরাহিম: ৩৪)। আয়াতের শেষাংশে মানুষকে অত্যাচারী ও অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে। কারণ কোনো কোনো মানুষ আল্লাহকেই অস্বীকার করে।
আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘আর যদি তোমরা আল্লাহর নিয়ামত গণনা করো, তবে তার ইয়ত্তা পাবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা নাহল: ১৮)। এ আয়াতের শেষাংশে আল্লাহর দয়া ও ক্ষমার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ অবিশ্বাসের পর তাঁর নেয়ামত দেখে পুনরায় আল্লাহর পথে ফিরে আসে তবে তিনি তাকে ক্ষমা করেন। সর্বোত্তম সৃষ্টি হিসেবে মানুষের দায়িত্ব হলো সব নিয়ামত উপভোগ করা এবং আল্লাহ তাআলার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা, যাতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং আরও বেশি নিয়ামত দান করেন। তিনি বলেন, ‘যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা আদায় করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের নেয়ামত বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয়ই আমার আজাব বড় কঠিন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম মাখলুক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের উপভোগের জন্য জানা-অজানা রকমারি নেয়ামত দান করেছেন। প্রথমত মানুষ যদি নিজের দেহ নিয়ে চিন্তা করে এবং তার দুই চোখ দিয়ে যত কিছু দেখতে পায় তা নিয়ে গবেষণা করে তবে তারা কোনোভাবেই আল্লাহ তাআলার প্রতি অকৃতজ্ঞ হতে পারে না। সৃষ্টি সম্পর্কে ভেবে দেখার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা কি তোমাদের নিজেদের নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করবে না?’ (সুরা জারিয়াত: ২১)
আল্লাহ তাআলাই এই পৃথিবীতে এত এত নেয়ামত সৃষ্টি করেছেন, যা গণনা করা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। এরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা আল্লাহর নিয়ামত গণনা করো, তবে তার সংখ্যা নিরূপণ করতে পারবে না। নিশ্চয়ই মানুষ অধিক অত্যাচারী এবং অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা ইবরাহিম: ৩৪)। আয়াতের শেষাংশে মানুষকে অত্যাচারী ও অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে। কারণ কোনো কোনো মানুষ আল্লাহকেই অস্বীকার করে।
আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘আর যদি তোমরা আল্লাহর নিয়ামত গণনা করো, তবে তার ইয়ত্তা পাবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা নাহল: ১৮)। এ আয়াতের শেষাংশে আল্লাহর দয়া ও ক্ষমার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ অবিশ্বাসের পর তাঁর নেয়ামত দেখে পুনরায় আল্লাহর পথে ফিরে আসে তবে তিনি তাকে ক্ষমা করেন। সর্বোত্তম সৃষ্টি হিসেবে মানুষের দায়িত্ব হলো সব নিয়ামত উপভোগ করা এবং আল্লাহ তাআলার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা, যাতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং আরও বেশি নিয়ামত দান করেন। তিনি বলেন, ‘যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা আদায় করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের নেয়ামত বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয়ই আমার আজাব বড় কঠিন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশংসা এমন এক গুরুত্বপূর্ণ ও ও সর্বজনীন বিষয় যা পৃথিবীর সব মাখলুক করে থাকে। এমনকি পরকালীন জীবনে জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে, তখন সেখানেও ৫ অবস্থায় আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করবেন।
৪ ঘণ্টা আগেহালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
১ দিন আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
১ দিন আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ দিন আগে