মার্ক জাকারবার্গের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ কার্যক্রম নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন মেটার নির্বাহীরা। তাঁরা বিনিয়োগকারীদের সরাসরি সতর্ক করে বলেছেন, জাকারবার্গের আকস্মিক মৃত্যু ঘটতে পারে।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশিত মেটার বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাকারবার্গ ও ব্যবস্থাপনা বোর্ডের সদস্যরা (নাম উল্লেখ নেই) বিভিন্ন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ কার্যকলাপে যুক্ত। যেমন ঝুঁকিপূর্ণ খেলা, বিনোদনমূলক উড়োজাহাজ চালনা। এগুলো গুরুতর আঘাতের এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাকারবার্গের আকস্মিক অনুপস্থিতি কোম্পানির কার্যক্রমের ওপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে। এ ধরনের কার্যক্রম ব্যবস্থাপনা সদস্যদের পাশাপাশি মূল প্রকৌশল, পণ্যের উন্নয়ন, বিপণন, বিক্রয়সহ অন্যান্য বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ কর্মীদের ক্ষতি করতে পারে এবং ব্যবসার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
এই বিবৃতির মধ্য দিয়ে বোঝা যায়, শুধু নিজের জীবনই নয়, মার্ক জাকারবার্গ সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টটির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মী ও ব্যবসাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছেন। গত বছরে কয়েক দফা ছাঁটাইয়ের পরও মেটার সঙ্গে প্রায় ৬৭ হাজার কর্মীর জীবিকা জড়িত।
গত গ্রীষ্মে জাকারবার্গের প্রতিদ্বন্দ্বী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক মল্লযুদ্ধের প্রস্তাব দেন। দুই সিইও চ্যালেঞ্জ নিতে সম্মতও হন। শেষ পর্যন্ত মাস্কের সুপারমডেল মায়ের আপত্তিসহ বিভিন্ন কারণে এই মল্লযুদ্ধ আর অনুষ্ঠিত হয়নি।
তবে ইলন মাস্কই জাকারবার্গের মৃত্যুর কারণ হতে পারেন—এমন কোনো দাবি করছেন না কোম্পানির নির্বাহীরা। জাকারবার্গ মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রতিযোগিতায়ও অংশ নিয়েছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাকারবার্গের অন্যান্য উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ক্রিয়াকলাও তাঁর মৃত্যুর কারণ হতে পারে। উঁচু হাইড্রোফয়েলিং সার্ফিংয়ে জাকারবার্গের ব্যাপক আগ্রহ। সেই সঙ্গে উড়োজাহাজ চালনার লাইসেন্সও পেতে চান তিনি।
এসব সতর্কতা সত্ত্বেও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর মেটার শেয়ারদর অনেক বেড়ে গিয়েছিল। কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে সিইওকে নিয়ে মৃত্যুর আশঙ্কা শেয়ারদরে কোনো প্রভাবই ফেলেনি।
তথ্যসূত্র: ফিউচারিজম
মার্ক জাকারবার্গের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ কার্যক্রম নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন মেটার নির্বাহীরা। তাঁরা বিনিয়োগকারীদের সরাসরি সতর্ক করে বলেছেন, জাকারবার্গের আকস্মিক মৃত্যু ঘটতে পারে।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশিত মেটার বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাকারবার্গ ও ব্যবস্থাপনা বোর্ডের সদস্যরা (নাম উল্লেখ নেই) বিভিন্ন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ কার্যকলাপে যুক্ত। যেমন ঝুঁকিপূর্ণ খেলা, বিনোদনমূলক উড়োজাহাজ চালনা। এগুলো গুরুতর আঘাতের এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাকারবার্গের আকস্মিক অনুপস্থিতি কোম্পানির কার্যক্রমের ওপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে। এ ধরনের কার্যক্রম ব্যবস্থাপনা সদস্যদের পাশাপাশি মূল প্রকৌশল, পণ্যের উন্নয়ন, বিপণন, বিক্রয়সহ অন্যান্য বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ কর্মীদের ক্ষতি করতে পারে এবং ব্যবসার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
এই বিবৃতির মধ্য দিয়ে বোঝা যায়, শুধু নিজের জীবনই নয়, মার্ক জাকারবার্গ সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টটির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মী ও ব্যবসাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছেন। গত বছরে কয়েক দফা ছাঁটাইয়ের পরও মেটার সঙ্গে প্রায় ৬৭ হাজার কর্মীর জীবিকা জড়িত।
গত গ্রীষ্মে জাকারবার্গের প্রতিদ্বন্দ্বী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক মল্লযুদ্ধের প্রস্তাব দেন। দুই সিইও চ্যালেঞ্জ নিতে সম্মতও হন। শেষ পর্যন্ত মাস্কের সুপারমডেল মায়ের আপত্তিসহ বিভিন্ন কারণে এই মল্লযুদ্ধ আর অনুষ্ঠিত হয়নি।
তবে ইলন মাস্কই জাকারবার্গের মৃত্যুর কারণ হতে পারেন—এমন কোনো দাবি করছেন না কোম্পানির নির্বাহীরা। জাকারবার্গ মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রতিযোগিতায়ও অংশ নিয়েছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাকারবার্গের অন্যান্য উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ক্রিয়াকলাও তাঁর মৃত্যুর কারণ হতে পারে। উঁচু হাইড্রোফয়েলিং সার্ফিংয়ে জাকারবার্গের ব্যাপক আগ্রহ। সেই সঙ্গে উড়োজাহাজ চালনার লাইসেন্সও পেতে চান তিনি।
এসব সতর্কতা সত্ত্বেও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর মেটার শেয়ারদর অনেক বেড়ে গিয়েছিল। কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে সিইওকে নিয়ে মৃত্যুর আশঙ্কা শেয়ারদরে কোনো প্রভাবই ফেলেনি।
তথ্যসূত্র: ফিউচারিজম
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে