আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আমরা মতামত প্রকাশ করি, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করি, এমনকি সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যুতেও সক্রিয় থাকি। তবে এই উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্মে কখনো কখনো ভুয়া খবর, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, হয়রানি, সহিংসতা উসকে দেওয়া বা অনাকাঙ্ক্ষিত কনটেন্ট প্রকাশিত হতে পারে, যা সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের কনটেন্ট থেকে নিজেকে ও অন্যদের রক্ষা করার জন্য ফেসবুকে ‘রিপোর্ট’ করার অপশনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাতিয়ার। সঠিকভাবে রিপোর্ট করতে পারলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সেই কনটেন্ট পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে।
ফেসবুকের পোস্ট, প্রোফাইল বা পেজও রিপোর্ট করা যায়।
ফেসবুক পোস্টে রিপোর্ট করবেন যেভাবে
১. যে পোস্টটি রিপোর্ট করতে চান, তা প্রথমে ফেসবুক থেকে খুঁজে বের করুন।
২. এবার পোস্টটির ওপরে ডান পাশে থাকা তিন ডট আইকনে ট্যাপ করুন। এবার মেনু চালু হবে
৩. মেনুতে পোস্ট অনুসারে রিপোর্টের অপশন দেখা যাবে। যেমন: রিপোর্ট ফটো, রিপোর্ট ভিডিও, রিপোর্ট পোস্ট বা রিপোর্ট ভিডিও ব্রডকাস্ট।
৪. এখন রিপোর্ট অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. এবার রিপোর্ট করার কারণ বেছে নিতে বলা হবে। যেমন:
ওপরের অপশন থেকে যেকোনো পোস্ট নির্বাচন করুন।
৬. নির্বাচন শেষে ‘সাবমিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
সাবমিট করার পর ফেসবুক বিষয়টি রিভিউ করবে। কিছু দিন পরই ফেসবুক জানাবে পোস্টটি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না।
প্রোফাইল রিপোর্ট করবেন যেভাবে
১. ফেসবুকে যে প্রোফাইলটি রিপোর্ট করতে চান, সেটিতে যান।
২. প্রোফাইল ছবির নিচে বা কভার ছবির পাশে থাকা তিনটি ডটে ক্লিক করুন।
৩. ‘রিপোর্ট প্রোফাইল’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৪. পুরো প্রোফাইল রিপোর্ট করার জন্য ‘সামথিং অ্যাবাউট দিস পেজ বা প্রোফাইল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. রিপোর্ট করার কারণগুলো থেকে সঠিক কারণ বেছে নিন।
৬ এখন ‘সাবমিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
ফেসবুক প্রোফাইল রিপোর্ট করার একই ধাপ অনুসরণ করে কোনো পেজও রিপোর্ট করতে পারবেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আমরা মতামত প্রকাশ করি, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করি, এমনকি সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যুতেও সক্রিয় থাকি। তবে এই উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্মে কখনো কখনো ভুয়া খবর, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, হয়রানি, সহিংসতা উসকে দেওয়া বা অনাকাঙ্ক্ষিত কনটেন্ট প্রকাশিত হতে পারে, যা সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের কনটেন্ট থেকে নিজেকে ও অন্যদের রক্ষা করার জন্য ফেসবুকে ‘রিপোর্ট’ করার অপশনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাতিয়ার। সঠিকভাবে রিপোর্ট করতে পারলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সেই কনটেন্ট পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে।
ফেসবুকের পোস্ট, প্রোফাইল বা পেজও রিপোর্ট করা যায়।
ফেসবুক পোস্টে রিপোর্ট করবেন যেভাবে
১. যে পোস্টটি রিপোর্ট করতে চান, তা প্রথমে ফেসবুক থেকে খুঁজে বের করুন।
২. এবার পোস্টটির ওপরে ডান পাশে থাকা তিন ডট আইকনে ট্যাপ করুন। এবার মেনু চালু হবে
৩. মেনুতে পোস্ট অনুসারে রিপোর্টের অপশন দেখা যাবে। যেমন: রিপোর্ট ফটো, রিপোর্ট ভিডিও, রিপোর্ট পোস্ট বা রিপোর্ট ভিডিও ব্রডকাস্ট।
৪. এখন রিপোর্ট অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. এবার রিপোর্ট করার কারণ বেছে নিতে বলা হবে। যেমন:
ওপরের অপশন থেকে যেকোনো পোস্ট নির্বাচন করুন।
৬. নির্বাচন শেষে ‘সাবমিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
সাবমিট করার পর ফেসবুক বিষয়টি রিভিউ করবে। কিছু দিন পরই ফেসবুক জানাবে পোস্টটি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না।
প্রোফাইল রিপোর্ট করবেন যেভাবে
১. ফেসবুকে যে প্রোফাইলটি রিপোর্ট করতে চান, সেটিতে যান।
২. প্রোফাইল ছবির নিচে বা কভার ছবির পাশে থাকা তিনটি ডটে ক্লিক করুন।
৩. ‘রিপোর্ট প্রোফাইল’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৪. পুরো প্রোফাইল রিপোর্ট করার জন্য ‘সামথিং অ্যাবাউট দিস পেজ বা প্রোফাইল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. রিপোর্ট করার কারণগুলো থেকে সঠিক কারণ বেছে নিন।
৬ এখন ‘সাবমিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
ফেসবুক প্রোফাইল রিপোর্ট করার একই ধাপ অনুসরণ করে কোনো পেজও রিপোর্ট করতে পারবেন।
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম পৌঁছে গেল এক নতুন উচ্চতায়। প্ল্যাটফর্মটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৩০০ কোটির গণ্ডি। গতকাল বুধবার মেটা চ্যানেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
১৪ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে রীতিমতো ঝড় তুলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনির নতুন ন্যানো ব্যানানা টুল। প্রচলিত ইমেজ জেনারেটরের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করে এই এআই। খুব সহজেই সাধারণ ছবি থেকে বাস্তবধর্মী ৩ডি মডেলের ছবি তৈরি করে।
১৪ ঘণ্টা আগেভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
১৪ ঘণ্টা আগেআমাদের আধুনিক জীবনের মূল চালিকা শক্তিই যেন এখন ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ। শিক্ষা, অফিস, চিকিৎসা, বিনোদন—সবকিছুই এককভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এই দুইটির ওপর। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যান্ত্রিক ত্রুটি, সাইবার হামলা কিংবা জাতীয় সংকটের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ইন্টারনেট বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট অস্বাভাবিক নয়।
১৭ ঘণ্টা আগে