আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপলের অষ্টম কর্মী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন ক্রিস এস্পিনোসা। অবাক করা বিষয় হলো—মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তিনি অ্যাপলে যোগ দেন এবং সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত আছেন।
১৯৭৭ সালের শুরুর দিকে ছোট একটি স্টার্টআপ ছিল অ্যাপল। কোম্পানির সব কাজ হতো স্টিভ জবসের মা-বাবার বাড়ির গ্যারেজ থেকে। সে সময়ই যোগ দেন এস্পিনোসা। তাঁর হাইস্কুলের বিজ্ঞানশিক্ষক এই দুই ‘নিয়ম-ভঙ্গকারী’ ব্যক্তির সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন। তবে প্রযুক্তির প্রতি ভালোবাসার কারণে ক্রিস অ্যাপলে কাজ শুরু করেন। সেখানে তিনি বেসিক প্রোগ্রামিং এবং অ্যাপল II-এর জন্য সফটওয়্যার ম্যানুয়াল তৈরির কাছ শুরু করেন। এমনকি দিনের পর দিন গ্যারেজের ডেস্কের নিচে তিনি ঘুমাতেন।
কয়েক দশকে এস্পিনোসা কাজ করেছেন অ্যাপলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও সফটওয়্যারে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাকওএস, হাইপারকার্ড, অ্যাপলস্ক্রিপ্ট, এক্সকোড।
শুধু স্কুল জীবনেই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনেও অ্যাপলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি তাঁর। তিনি কিছু সময়ের জন্য অ্যাপল ছেড়ে ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যান। তবে স্নাতক শেষ করেই আবার ফিরে আসেন অ্যাপলে।
১৯৮৫ সালে স্টিভ জবস অ্যাপল ছেড়ে চলে যান এবং ১৯৯৭ সালে আবার ফিরে আসেন। এই সময়েও ক্রিস অ্যাপলে কর্মরত ছিলেন। এই দীর্ঘ যাত্রাপথে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে শুরু করে বিপণনসহ বিভিন্ন বিভাগে কাজ করেছেন।
স্টিভ জবস সম্পর্কে এক সাক্ষাৎকারে এস্পিনোসা বলেন, ‘তিনি একধরনের উন্মাদ প্রতিভাবান ছিলেন।’
বর্তমানে অ্যাপলে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন এবং একাধিক বিভাগে কাজ করেছেন। ক্রিস এস্পিনোসার ভবিষ্যতে অ্যাপলে আরও কত দিন কাজ করবেন, তা কেউ জানে না।
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপলের অষ্টম কর্মী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন ক্রিস এস্পিনোসা। অবাক করা বিষয় হলো—মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তিনি অ্যাপলে যোগ দেন এবং সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত আছেন।
১৯৭৭ সালের শুরুর দিকে ছোট একটি স্টার্টআপ ছিল অ্যাপল। কোম্পানির সব কাজ হতো স্টিভ জবসের মা-বাবার বাড়ির গ্যারেজ থেকে। সে সময়ই যোগ দেন এস্পিনোসা। তাঁর হাইস্কুলের বিজ্ঞানশিক্ষক এই দুই ‘নিয়ম-ভঙ্গকারী’ ব্যক্তির সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন। তবে প্রযুক্তির প্রতি ভালোবাসার কারণে ক্রিস অ্যাপলে কাজ শুরু করেন। সেখানে তিনি বেসিক প্রোগ্রামিং এবং অ্যাপল II-এর জন্য সফটওয়্যার ম্যানুয়াল তৈরির কাছ শুরু করেন। এমনকি দিনের পর দিন গ্যারেজের ডেস্কের নিচে তিনি ঘুমাতেন।
কয়েক দশকে এস্পিনোসা কাজ করেছেন অ্যাপলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও সফটওয়্যারে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাকওএস, হাইপারকার্ড, অ্যাপলস্ক্রিপ্ট, এক্সকোড।
শুধু স্কুল জীবনেই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনেও অ্যাপলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি তাঁর। তিনি কিছু সময়ের জন্য অ্যাপল ছেড়ে ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যান। তবে স্নাতক শেষ করেই আবার ফিরে আসেন অ্যাপলে।
১৯৮৫ সালে স্টিভ জবস অ্যাপল ছেড়ে চলে যান এবং ১৯৯৭ সালে আবার ফিরে আসেন। এই সময়েও ক্রিস অ্যাপলে কর্মরত ছিলেন। এই দীর্ঘ যাত্রাপথে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে শুরু করে বিপণনসহ বিভিন্ন বিভাগে কাজ করেছেন।
স্টিভ জবস সম্পর্কে এক সাক্ষাৎকারে এস্পিনোসা বলেন, ‘তিনি একধরনের উন্মাদ প্রতিভাবান ছিলেন।’
বর্তমানে অ্যাপলে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন এবং একাধিক বিভাগে কাজ করেছেন। ক্রিস এস্পিনোসার ভবিষ্যতে অ্যাপলে আরও কত দিন কাজ করবেন, তা কেউ জানে না।
অ্যাপলের প্রথম ফোল্ডেবল আইফোন আসছে—এমন গুঞ্জন এখন আর তেমন নতুন কিছু নয়। তবে সম্প্রতি ব্লুমবার্গের বিশ্লেষক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, এই ফোনটির ডিজাইন হবে অনেকটা ‘দুই আইফোন এয়ার একসঙ্গে জোড়া লাগানোর’ মতো।
১ ঘণ্টা আগেলিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ছয় বছরের ছেলে লুকার সঙ্গে হাসপাতালে হাঁটছিলেন মা মেগান ব্রাজিল-শিহান। করিডরে হঠাৎ তাদের সামনে এসে দাঁড়ায় চার ফুট লম্বা এক রোবট—রবিন। উচ্চ স্বরে শিশুকণ্ঠে রোবটটি বলে উঠল, ‘লুকা, কেমন আছ? অনেক দিন দেখা হয়নি!’
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটকের ভবিষ্যৎ মালিকানা নিয়ে এক নতুন মোড় সামনে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের মার্কিন কার্যক্রমের অংশীদার হতে পারেন বিখ্যাত মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডক ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডেলের প্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ডেল।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি এইচ-১বি ভিসার আবেদনে নতুন করে এক লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণার পরপরই হোয়াইট হাউস একটি তথ্যপত্র প্রকাশ করে এ সিদ্ধান্তের পক্ষে ব্যাখ্যা দেয়। সেখানে বলা হয়, এইচ-১বি ভিসা প্রোগ্রামের ‘ব্যাপক অপব্যবহার’ এবং মার্কিন কর্মসংস্থানের ক্ষতির কারণে...
৬ ঘণ্টা আগে