মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণদের কাছে সংবাদের জনপ্রিয় উৎস হয়ে উঠেছে চীনে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টিকটক। তাঁদের মতে, এই প্ল্যাটফর্ম এমন তথ্য প্রকাশ করে, যা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। পি রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে নতুন তথ্যটি উঠে এসেছে।
চলতি বছরের মার্চ মাসে প্রায় ১০ হাজার যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্ককে নিয়ে জরিপটি করা হয়। গতকাল বুধবার জরিপটি প্রকাশ পায়।
জরিপের ফলাফল থেকে জানা যায়, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা সংবাদ পায়। সংবাদ পড়ার জন্য এক্সের পর দ্বিতীয় জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিকটক। তবে বেশির ভাগ টিকটক ব্যবহারকারীরা শর্টফর্ম ভিডিও অ্যাপটিকে সংবাদের মূল উৎস হিসেবে ভাবেন না।
মাত্র ১৫ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী বলেন, অ্যাপটি ব্যবহারের প্রধান কারণ হলো খবর জানা। আবার ৩৫ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী বলেন, টিকটকে পাওয়া খবর অন্য কোথাও দেখেননি তাঁরা। ব্যবহারকারীরা টিকটকে যেসব খবর দেখেন তা সাংবাদিক, ইনফ্লুয়েন্সার, সেলিব্রেটি থেকে আসার চেয়ে সম্পূর্ণ অপরিচিতদের কাছ থেকে আসার সম্ভাবনা বেশি।
অপর দিকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ব্যবহারকারীরা বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে খবর পান। আর এক্সের ব্যবহারকারীরা মিডিয়া আউটলেট বা সাংবাদিকদের করা পোস্ট থেকেই সংবাদ জানতে পারেন।
পিউয়ের জরিপে বলা হয়, যদিও বেশির ভাগ টিকটক ব্যবহারকারীরা প্রাথমিকভাবে খবরের কথা মাথায় রেখে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করেন না। তবে সংবাদের উৎস হিসেবে টিকটকের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আর বিষয়টি নিয়ে আইনপ্রণেতারা উদ্বিগ্ন।
টিকটক নিষিদ্ধের জন্য গত এপ্রিলে একটি বিল পাস করেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্ল্যাটফর্মটির মালিক বাইটড্যান্স থেকে বিচ্ছিন্ন না হলে টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করা হবে। এ জন্য নয় থেকে এক বছর সময় বেঁধে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। টিকটিক বন্ধের সমর্থনকারীদের মতে, সমস্যাটি টিকটকের শক্তিশালী অ্যালগরিদমের মধ্যেই রয়েছে। চীনের সরকার টিকটকের বিভিন্ন কারসাজি করা খবর ছড়াতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ১৭ কোটি নাগরিক টিকটক ব্যবহার করেন।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণদের কাছে সংবাদের জনপ্রিয় উৎস হয়ে উঠেছে চীনে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টিকটক। তাঁদের মতে, এই প্ল্যাটফর্ম এমন তথ্য প্রকাশ করে, যা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। পি রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে নতুন তথ্যটি উঠে এসেছে।
চলতি বছরের মার্চ মাসে প্রায় ১০ হাজার যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্ককে নিয়ে জরিপটি করা হয়। গতকাল বুধবার জরিপটি প্রকাশ পায়।
জরিপের ফলাফল থেকে জানা যায়, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা সংবাদ পায়। সংবাদ পড়ার জন্য এক্সের পর দ্বিতীয় জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিকটক। তবে বেশির ভাগ টিকটক ব্যবহারকারীরা শর্টফর্ম ভিডিও অ্যাপটিকে সংবাদের মূল উৎস হিসেবে ভাবেন না।
মাত্র ১৫ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী বলেন, অ্যাপটি ব্যবহারের প্রধান কারণ হলো খবর জানা। আবার ৩৫ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী বলেন, টিকটকে পাওয়া খবর অন্য কোথাও দেখেননি তাঁরা। ব্যবহারকারীরা টিকটকে যেসব খবর দেখেন তা সাংবাদিক, ইনফ্লুয়েন্সার, সেলিব্রেটি থেকে আসার চেয়ে সম্পূর্ণ অপরিচিতদের কাছ থেকে আসার সম্ভাবনা বেশি।
অপর দিকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ব্যবহারকারীরা বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে খবর পান। আর এক্সের ব্যবহারকারীরা মিডিয়া আউটলেট বা সাংবাদিকদের করা পোস্ট থেকেই সংবাদ জানতে পারেন।
পিউয়ের জরিপে বলা হয়, যদিও বেশির ভাগ টিকটক ব্যবহারকারীরা প্রাথমিকভাবে খবরের কথা মাথায় রেখে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করেন না। তবে সংবাদের উৎস হিসেবে টিকটকের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আর বিষয়টি নিয়ে আইনপ্রণেতারা উদ্বিগ্ন।
টিকটক নিষিদ্ধের জন্য গত এপ্রিলে একটি বিল পাস করেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্ল্যাটফর্মটির মালিক বাইটড্যান্স থেকে বিচ্ছিন্ন না হলে টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করা হবে। এ জন্য নয় থেকে এক বছর সময় বেঁধে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। টিকটিক বন্ধের সমর্থনকারীদের মতে, সমস্যাটি টিকটকের শক্তিশালী অ্যালগরিদমের মধ্যেই রয়েছে। চীনের সরকার টিকটকের বিভিন্ন কারসাজি করা খবর ছড়াতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ১৭ কোটি নাগরিক টিকটক ব্যবহার করেন।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে