মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের পর যুক্তরাষ্ট্রে আবার পুরোদমে কার্যক্রম শুরু করেছে টিকটক। তবে এই আদেশ অনুযায়ী, আগামী আড়াই মাসের মধ্যে চীনা মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্মটির ব্যবসা যেকোনো মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করতে হবে। তাই টিকটকের ব্যবসা কিনতে আগ্রহী প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। টিকটক অধিগ্রহণের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে ওরাকল এবং মাইক্রোসফট।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের মতে, টিকটক কেনার জন্য আলোচনা শুরু করছে ওরাকল ও মাইক্রোসফটসহ বিনিয়োগকারীর একটি গ্রুপ। চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে টিকটকের মালিক বাইটড্যান্সের সামান্য অংশীদারত্ব থাকবে। অ্যাপের অ্যালগরিদম, তথ্য সংগ্রহ প্রক্রিয়া ও সফটওয়্যার আপডেটগুলোর নিয়ন্ত্রণ করবে ওরাকল ও মাইক্রোসফট।
বিভিন্ন মার্কিন সংবাদমাধ্যম থেকে আরও জানা যায়, হোয়াইটহাউস এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। তবে পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, তিনি ওরাকলের সঙ্গে কোনো আলোচনা করছেন না।
গত শনিবার তিনি বলেন, ‘টিকটক নিয়ে আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং প্ল্যাটফর্মটির প্রতি ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি টিকটক কেনার বিষয়ে কথা বলছে এবং আমি সম্ভবত আগামী ৩০ দিনের মধ্যে সেই সিদ্ধান্ত নেব। কংগ্রেস ৯০ দিন সময় দিয়েছে। যদি আমরা টিকটককে বাঁচাতে পারি, তবে আমি মনে করি এটি একটি ভালো বিষয় হবে।’
এ ছাড়া ইলন মাস্ক, রিয়েল এস্টেট বিলিনিয়র ফ্র্যাঙ্ক ম্যাককোর্ট ও শার্ক ট্যাংকের হোস্ট কেভিন ও’লিয়ারি টিকটক কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন, তিনি চান ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন এই প্ল্যাটফর্মটি অধিগ্রহণ করুক।
ইতিমধ্যেই টিকটকের মূল পরিকাঠামোর বড় একটি অংশের সঙ্গে কাজ করে ওরাকলের সার্ভার নেটওয়ার্ক। চীনের প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে সম্ভাব্য চুক্তি ওরাকলকে টিকটকের কার্যক্রমের ওপর কার্যকরভাবে নজরদারি এবং তদারকির সুযোগ দিতে পারে। এই ধরনের চুক্তির লক্ষ্য হচ্ছে—চীনা মালিকানার প্রভাব কমানো।
অপর দিকে মাইক্রোসফটের সংশ্লিষ্টতা এখনো স্পষ্ট নয়, তবে তারা ‘আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে’ এমন তথ্য পাওয়া গেছে। ২০২০ সালে টিকটক অধিগ্রহণের জন্য একই সঙ্গে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল মাইক্রোসফট ওরাকল এবং ওয়ালমার্ট। বর্তমানে টিকটক কেনার আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে না ওয়ালমার্ট। কারণ, তারা টিকটকের কেনার নির্ধারিত দাম নিয়ে সন্তুষ্ট নয়।
চীনের সঙ্গে টিকটকের সম্পর্ক নিয়ে আরও কঠোর নজরদারি শুরু করেছে মার্কিন সরকার। সম্প্রতি এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে টিকটককে তাদের মার্কিন কার্যক্রম পুনর্গঠন করার জন্য ৭৫ দিনের সময়সীমা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের কাছে বাইটড্যান্সকে বিক্রি করতে হবে না হলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে। এ ছাড়া একটি সম্ভাব্য যৌথ উদ্যোগের কথা উঠেছিল, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র টিকটকের ৫০ শতাংশ মালিকানা রাখবে।
চীনের টিকটকের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১৭ কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য অপব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগসহ বিভিন্ন সংস্থা। তবে টিকটক শুনানিতে বলেছেন, প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধ করলে তা বাক্স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ হবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের পর যুক্তরাষ্ট্রে আবার পুরোদমে কার্যক্রম শুরু করেছে টিকটক। তবে এই আদেশ অনুযায়ী, আগামী আড়াই মাসের মধ্যে চীনা মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্মটির ব্যবসা যেকোনো মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করতে হবে। তাই টিকটকের ব্যবসা কিনতে আগ্রহী প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। টিকটক অধিগ্রহণের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে ওরাকল এবং মাইক্রোসফট।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের মতে, টিকটক কেনার জন্য আলোচনা শুরু করছে ওরাকল ও মাইক্রোসফটসহ বিনিয়োগকারীর একটি গ্রুপ। চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে টিকটকের মালিক বাইটড্যান্সের সামান্য অংশীদারত্ব থাকবে। অ্যাপের অ্যালগরিদম, তথ্য সংগ্রহ প্রক্রিয়া ও সফটওয়্যার আপডেটগুলোর নিয়ন্ত্রণ করবে ওরাকল ও মাইক্রোসফট।
বিভিন্ন মার্কিন সংবাদমাধ্যম থেকে আরও জানা যায়, হোয়াইটহাউস এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। তবে পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, তিনি ওরাকলের সঙ্গে কোনো আলোচনা করছেন না।
গত শনিবার তিনি বলেন, ‘টিকটক নিয়ে আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং প্ল্যাটফর্মটির প্রতি ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি টিকটক কেনার বিষয়ে কথা বলছে এবং আমি সম্ভবত আগামী ৩০ দিনের মধ্যে সেই সিদ্ধান্ত নেব। কংগ্রেস ৯০ দিন সময় দিয়েছে। যদি আমরা টিকটককে বাঁচাতে পারি, তবে আমি মনে করি এটি একটি ভালো বিষয় হবে।’
এ ছাড়া ইলন মাস্ক, রিয়েল এস্টেট বিলিনিয়র ফ্র্যাঙ্ক ম্যাককোর্ট ও শার্ক ট্যাংকের হোস্ট কেভিন ও’লিয়ারি টিকটক কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন, তিনি চান ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন এই প্ল্যাটফর্মটি অধিগ্রহণ করুক।
ইতিমধ্যেই টিকটকের মূল পরিকাঠামোর বড় একটি অংশের সঙ্গে কাজ করে ওরাকলের সার্ভার নেটওয়ার্ক। চীনের প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে সম্ভাব্য চুক্তি ওরাকলকে টিকটকের কার্যক্রমের ওপর কার্যকরভাবে নজরদারি এবং তদারকির সুযোগ দিতে পারে। এই ধরনের চুক্তির লক্ষ্য হচ্ছে—চীনা মালিকানার প্রভাব কমানো।
অপর দিকে মাইক্রোসফটের সংশ্লিষ্টতা এখনো স্পষ্ট নয়, তবে তারা ‘আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে’ এমন তথ্য পাওয়া গেছে। ২০২০ সালে টিকটক অধিগ্রহণের জন্য একই সঙ্গে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল মাইক্রোসফট ওরাকল এবং ওয়ালমার্ট। বর্তমানে টিকটক কেনার আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে না ওয়ালমার্ট। কারণ, তারা টিকটকের কেনার নির্ধারিত দাম নিয়ে সন্তুষ্ট নয়।
চীনের সঙ্গে টিকটকের সম্পর্ক নিয়ে আরও কঠোর নজরদারি শুরু করেছে মার্কিন সরকার। সম্প্রতি এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে টিকটককে তাদের মার্কিন কার্যক্রম পুনর্গঠন করার জন্য ৭৫ দিনের সময়সীমা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের কাছে বাইটড্যান্সকে বিক্রি করতে হবে না হলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে। এ ছাড়া একটি সম্ভাব্য যৌথ উদ্যোগের কথা উঠেছিল, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র টিকটকের ৫০ শতাংশ মালিকানা রাখবে।
চীনের টিকটকের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১৭ কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য অপব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগসহ বিভিন্ন সংস্থা। তবে টিকটক শুনানিতে বলেছেন, প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধ করলে তা বাক্স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ হবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
বর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
১৯ মিনিট আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
২ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে