অনলাইন ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) বিজ্ঞাপনদাতাদের ফিরিয়ে আনতে আইনি চাপ প্রয়োগের কৌশল নিচ্ছে ইলন মাস্ক ও সিইও লিন্ডা ইয়াকারিনোর। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের বড় কিছু বিজ্ঞাপনদাতাকে আদালতে টেনে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে এক্স-এর আইন বিভাগ।
এক্স জানিয়েছে, বিশ্ব বিজ্ঞাপনদাতা ফেডারেশন (ডব্লিউএফএ) -এর বিরুদ্ধে যে মামলা করা হয়েছে, তাতে এ সব কোম্পানিকেও জড়ানো হতে পারে। এই ফেডারেশন ইচ্ছাকৃতভাবে এক্স-এর বিরুদ্ধে ইন্ডাস্ট্রি-ব্যাপী বয়কট চালানোর ষড়যন্ত্র করেছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে।
এই আইনি চাপের ফলেই বন্ধ হয়ে গেছে ফেডারেশনের একটি অলাভজনক উদ্যোগ ‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর রেসপনসিবল মিডিয়া (জেএআরএম) ’। এই প্ল্যাটফর্মটির কাজ ছিল—বিজ্ঞাপনদাতারা যেন সহিংস বা ক্ষতিকর কনটেন্ট ছড়ানো প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিজ্ঞাপন না দেয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করা।
২০২২ সালে ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের পর প্রায় অর্ধেক শীর্ষ বিজ্ঞাপনদাতা প্ল্যাটফর্মটি থেকে সরে যায়। কনটেন্ট মডারেশন নীতিমালায় আমূল পরিবর্তন, নিষিদ্ধ ডানপন্থী অ্যাকাউন্ট ফেরত আনা এবং যাচাই-বাছাই ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে ব্লু টিক চালু করায় এক্স-এর ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আরও একটি প্রতিবেদন দাবি করে, এক্স-এ বিজ্ঞাপন নাৎসি-ঘেঁষা কনটেন্টের পাশে দেখা যাচ্ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল অলাভজনক সংস্থা মিডিয়া ম্যাটার্স ফর আমেরিকা। পরবর্তীতে এক্স সংস্থাটির বিরুদ্ধে মামলা করে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের জানায়, এখন এক্স-এর নেতৃত্ব থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হচ্ছে—আমাদের প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন দিন, না হলে মামলা মোকদ্দমার জন্য প্রস্তুত থাকুন।
এর মধ্যে কিছু কোম্পানি যেমন ভেরিজন ও র্যাল্ফ লরেন বিজ্ঞাপন ফিরিয়ে এনেছে। ভেরিজন ১ কোটি ডলারের বিজ্ঞাপন ব্যয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা ২ কোটি ৫০ লাখ পর্যন্ত বাড়তে পারে। অন্যদিকে পিন্টারেস্টের মতো সংস্থা বিজ্ঞাপন না দিয়ে অবস্থান ধরে রেখেছে। আর তাদের নাম দেখা যাচ্ছে ডব্লিউএফএ এর বিরুদ্ধে মামলার তালিকায়।
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিজ্ঞাপনদাতা ইউনিলিভারের নামও শুরুতে ওই মামলায় ছিল। তবে কিছুদিন পর তারা বিজ্ঞাপন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে, মামলার তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, মাস্কের অধীনে এক্স-এর আয় ধারাবাহিকভাবে কমছে। ২০২২ সালে প্ল্যাটফর্মটি যেখানে ৪৬০ কোটি ডলার আয় করেছিল, ২০২৪ সালে তা নেমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ২৬০ কোটি ডলারে। তবে এক্সের সঙ্গে সংযুক্তির কারণে সামান্য উন্নতি হয়েছে, এবং আশা করা হচ্ছে ২০২৫ সালে মাস্কের অধীনে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞাপন আয় বাড়তে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) বিজ্ঞাপনদাতাদের ফিরিয়ে আনতে আইনি চাপ প্রয়োগের কৌশল নিচ্ছে ইলন মাস্ক ও সিইও লিন্ডা ইয়াকারিনোর। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের বড় কিছু বিজ্ঞাপনদাতাকে আদালতে টেনে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে এক্স-এর আইন বিভাগ।
এক্স জানিয়েছে, বিশ্ব বিজ্ঞাপনদাতা ফেডারেশন (ডব্লিউএফএ) -এর বিরুদ্ধে যে মামলা করা হয়েছে, তাতে এ সব কোম্পানিকেও জড়ানো হতে পারে। এই ফেডারেশন ইচ্ছাকৃতভাবে এক্স-এর বিরুদ্ধে ইন্ডাস্ট্রি-ব্যাপী বয়কট চালানোর ষড়যন্ত্র করেছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে।
এই আইনি চাপের ফলেই বন্ধ হয়ে গেছে ফেডারেশনের একটি অলাভজনক উদ্যোগ ‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর রেসপনসিবল মিডিয়া (জেএআরএম) ’। এই প্ল্যাটফর্মটির কাজ ছিল—বিজ্ঞাপনদাতারা যেন সহিংস বা ক্ষতিকর কনটেন্ট ছড়ানো প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিজ্ঞাপন না দেয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করা।
২০২২ সালে ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের পর প্রায় অর্ধেক শীর্ষ বিজ্ঞাপনদাতা প্ল্যাটফর্মটি থেকে সরে যায়। কনটেন্ট মডারেশন নীতিমালায় আমূল পরিবর্তন, নিষিদ্ধ ডানপন্থী অ্যাকাউন্ট ফেরত আনা এবং যাচাই-বাছাই ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে ব্লু টিক চালু করায় এক্স-এর ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আরও একটি প্রতিবেদন দাবি করে, এক্স-এ বিজ্ঞাপন নাৎসি-ঘেঁষা কনটেন্টের পাশে দেখা যাচ্ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল অলাভজনক সংস্থা মিডিয়া ম্যাটার্স ফর আমেরিকা। পরবর্তীতে এক্স সংস্থাটির বিরুদ্ধে মামলা করে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের জানায়, এখন এক্স-এর নেতৃত্ব থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হচ্ছে—আমাদের প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন দিন, না হলে মামলা মোকদ্দমার জন্য প্রস্তুত থাকুন।
এর মধ্যে কিছু কোম্পানি যেমন ভেরিজন ও র্যাল্ফ লরেন বিজ্ঞাপন ফিরিয়ে এনেছে। ভেরিজন ১ কোটি ডলারের বিজ্ঞাপন ব্যয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা ২ কোটি ৫০ লাখ পর্যন্ত বাড়তে পারে। অন্যদিকে পিন্টারেস্টের মতো সংস্থা বিজ্ঞাপন না দিয়ে অবস্থান ধরে রেখেছে। আর তাদের নাম দেখা যাচ্ছে ডব্লিউএফএ এর বিরুদ্ধে মামলার তালিকায়।
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিজ্ঞাপনদাতা ইউনিলিভারের নামও শুরুতে ওই মামলায় ছিল। তবে কিছুদিন পর তারা বিজ্ঞাপন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে, মামলার তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, মাস্কের অধীনে এক্স-এর আয় ধারাবাহিকভাবে কমছে। ২০২২ সালে প্ল্যাটফর্মটি যেখানে ৪৬০ কোটি ডলার আয় করেছিল, ২০২৪ সালে তা নেমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ২৬০ কোটি ডলারে। তবে এক্সের সঙ্গে সংযুক্তির কারণে সামান্য উন্নতি হয়েছে, এবং আশা করা হচ্ছে ২০২৫ সালে মাস্কের অধীনে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞাপন আয় বাড়তে পারে।
কয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি মানুষের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)-এর বিজ্ঞানীরা। প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতনামা মিডিয়া ল্যাব পরিচালিত এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা লেখালেখির কাজে...
১৪ ঘণ্টা আগে