প্রযুক্তি প্রতিবেদক
তরুণ প্রজন্মের মাঝে গেমস নিয়ে অনেক আগ্রহ রয়েছে। তবে গেমস যেন পড়াশুনার ক্ষতি না করে তা দেখতে হবে। আর গেমস যেন অসুস্থতার কারণ না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পরিমিতিবোধের দিকে গুরুত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই জানতে চান গেমসের বিবর্তন টা কিভাবে হল? কিভাবে গেমের বাজার এই পর্যায়ে এসেছে? এখানে কয়েক ধরণের গেমস ও এর বিবর্তন তুলে ধরা হল।
কম্পিউটার গেমস
যেসব গেমস সাধারণত কম্পিউটারে খেলা হয় তাকে কম্পিউটার গেমস বলে। বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটারে গেমস খেলা বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গেমসগুলো সাধারণত সফটওয়্যার হিসেবে থাকে। এটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে অথবা কিনে খেলা যায়। এছাড়াও গেমসের বিভিন্ন সিডি বা ডিস্ক পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন অনলাইন গেমসও রয়েছে।
আর্কেড গেমস
আর্কেড গেমস হচ্ছে মুদ্রা-চলিত বিনোদন-মূলক যন্ত্র। অধিকাংশই ভিডিও গেমস, পিনবল যন্ত্র ও যান্ত্রিক বৈদ্যুতিক গেম হিসেবে মার্কেটে দেখা যায়।
কনসোল গেমস
কনসোল গেমস হচ্ছে এমন গেমস যা কিছু বিশেষ ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে খেলা হয়। এসব যন্ত্রকে গেম কনসোল বলা হয়ে থাকে। কিছু উল্লেখযোগ্য গেম কনসোল হল- XBox,Nintendo,Wii, Playstation ইত্যাদি।
হ্যান্ডহেল্ড গেমস
হ্যান্ডহেল্ড গেমস এক হাতে বহনযোগ্য এক প্রকার ছোট যন্ত্রে খেলা হয়। এসব যন্ত্রকে হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস বলে। এ যন্ত্রে একটি স্ক্রিন, একটি স্পিকার ও কিছু বাটন থাকে। ১৯৭০ সালের দিকে এসব গেমসের উৎপত্তি। ২০০০ সাল পর্যন্ত এসব গেম অনেক জনপ্রিয় ছিল। মোবাইল গেমসের আবিষ্কারের পর এর জনপ্রিয়তা কমতে থাকে।
মোবাইল গেমস
যে সমস্ত গেমস মোবাইল ফোনে খেলা হয় তাকে মোবাইল গেম বলে। বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ ধরণের গেমসের উদ্ভব ঘটে। সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত মোবাইল গেম ছিল Tetris। এটি ১৯৯৪ সালে প্রথম Hagenuk MT-2000 ফোনে আসে। এরপর Nokia 6610 ফোনে Snake গেমটি যুক্ত করে নোকিয়া। এটি পরবর্তীতে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে। স্মার্টফোন আবিষ্কারের পর মোবাইল গেমের জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে যায়। বর্তমানে এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমিং প্লাটফর্ম। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল গেমগুলো হল- Clash Of Clans, Clash Royale, PUBG MOBILE, FreeFire ও Among Us.
তরুণ প্রজন্মের মাঝে গেমস নিয়ে অনেক আগ্রহ রয়েছে। তবে গেমস যেন পড়াশুনার ক্ষতি না করে তা দেখতে হবে। আর গেমস যেন অসুস্থতার কারণ না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পরিমিতিবোধের দিকে গুরুত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই জানতে চান গেমসের বিবর্তন টা কিভাবে হল? কিভাবে গেমের বাজার এই পর্যায়ে এসেছে? এখানে কয়েক ধরণের গেমস ও এর বিবর্তন তুলে ধরা হল।
কম্পিউটার গেমস
যেসব গেমস সাধারণত কম্পিউটারে খেলা হয় তাকে কম্পিউটার গেমস বলে। বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটারে গেমস খেলা বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গেমসগুলো সাধারণত সফটওয়্যার হিসেবে থাকে। এটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে অথবা কিনে খেলা যায়। এছাড়াও গেমসের বিভিন্ন সিডি বা ডিস্ক পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন অনলাইন গেমসও রয়েছে।
আর্কেড গেমস
আর্কেড গেমস হচ্ছে মুদ্রা-চলিত বিনোদন-মূলক যন্ত্র। অধিকাংশই ভিডিও গেমস, পিনবল যন্ত্র ও যান্ত্রিক বৈদ্যুতিক গেম হিসেবে মার্কেটে দেখা যায়।
কনসোল গেমস
কনসোল গেমস হচ্ছে এমন গেমস যা কিছু বিশেষ ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে খেলা হয়। এসব যন্ত্রকে গেম কনসোল বলা হয়ে থাকে। কিছু উল্লেখযোগ্য গেম কনসোল হল- XBox,Nintendo,Wii, Playstation ইত্যাদি।
হ্যান্ডহেল্ড গেমস
হ্যান্ডহেল্ড গেমস এক হাতে বহনযোগ্য এক প্রকার ছোট যন্ত্রে খেলা হয়। এসব যন্ত্রকে হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস বলে। এ যন্ত্রে একটি স্ক্রিন, একটি স্পিকার ও কিছু বাটন থাকে। ১৯৭০ সালের দিকে এসব গেমসের উৎপত্তি। ২০০০ সাল পর্যন্ত এসব গেম অনেক জনপ্রিয় ছিল। মোবাইল গেমসের আবিষ্কারের পর এর জনপ্রিয়তা কমতে থাকে।
মোবাইল গেমস
যে সমস্ত গেমস মোবাইল ফোনে খেলা হয় তাকে মোবাইল গেম বলে। বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ ধরণের গেমসের উদ্ভব ঘটে। সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত মোবাইল গেম ছিল Tetris। এটি ১৯৯৪ সালে প্রথম Hagenuk MT-2000 ফোনে আসে। এরপর Nokia 6610 ফোনে Snake গেমটি যুক্ত করে নোকিয়া। এটি পরবর্তীতে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে। স্মার্টফোন আবিষ্কারের পর মোবাইল গেমের জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে যায়। বর্তমানে এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমিং প্লাটফর্ম। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল গেমগুলো হল- Clash Of Clans, Clash Royale, PUBG MOBILE, FreeFire ও Among Us.
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে