আপনার ডিভাইসের গোপনীয়তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করে ভুয়া অ্যাপগুলো। দুর্ভাগ্যবশত, গুগল প্লে স্টোরেও পাওয়া যায় এগুলো। নিজের ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্য রক্ষার জন্য কীভাবে সেগুলোকে শনাক্ত করতে হয়, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ স্টোর হলো গুগল প্লে স্টোর। তবে প্লে স্টোরেও এখন ভুয়া অ্যাপের ছড়াছড়ি। গুগল প্লে স্টোরে নকল বা ভুয়া অ্যাপ চেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করতে পারেন।
গুগল প্লে স্টোরে বিস্তারিত পরে নিন
অ্যাপ ইনস্টলের আগেই গুগল প্লে স্টোর থেকে ‘About this app’ বা About this Game’ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিন। অ্যাপটির ডেভেলপারের নাম দেখে সন্দেহ থাকলে এবং স্পষ্ট করে অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যের উল্লেখ না থাকলে অ্যাপটি ইনস্টল না করাই শ্রেয়। এ ছাড়া অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যে বানান ও বাক্য গঠন ভুল থাকলে অ্যাপটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্লে স্টোর থেকে অ্যাপের রিভিউগুলোও পড়ে দেখুন। ভুয়া অ্যাপ হলেও রিভিউতে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলবে। রেটিং ও ডাউনলোডের সংখ্যাও দেখে নিন। যদি ডাউনলোডের সংখ্যা অনেক বেশি হয়, তাহলে বুঝতে হবে এটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা কম।
অপ্রয়োজনীয় ফিচারের অ্যাকসেস চাওয়া
ডিভাইসের কোনো ফিচারের অ্যাকসেস চাইলে তা গুগল প্লে স্টোরের অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যের ‘অ্যাপ পারমিশন’ থেকেই জানা যাবে। অ্যাপটির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয়, ডিভাইসের এমন ফিচারের অনুমতি চাইলে বুঝতে হবে এটি ভুয়া অ্যাপ। যদি কোনো অ্যাপ ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্যের অ্যাকসেস চায়, সে ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। বিভিন্ন ইউটিলিটি, আর্থিক ও ভিপিএনের মতো অ্যাপগুলো নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ট্রায়ালবিহীন সাবস্ক্রিপশন
কিছু ইউটিলিটি অ্যাপে (যেমন: ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ, অ্যান্টিভাইরাস, পাসওয়ার্ড অ্যাপ) প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে বললে অর্থ্যাৎ ট্রায়াল পিরিয়ড বা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের অপশন ছাড়া সাবক্রিপশন প্ল্যান কিনতে বলে অ্যাপটি ভুয়া অ্যাপ হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট খুঁজুন
অ্যাপটি ডাউনলোডের আগে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অ্যাপ স্টোরের বাইরে ওয়েব সংস্করণ আছে কি না, তা দেখে নিন। অথবা ডেভেলপারের নাম দিয়ে সার্চ করুন ও ডেভেলপারের ওয়েবসাইট বের করার চেষ্টা করুন।
নকল সংস্করণ খুঁজে দেখুন
জনপ্রিয় অ্যাপের নকল বা ক্লোন সংস্করণ তৈরি করে হ্যাকাররা। তাই ডাউনলোড করার আগে অফিশিয়াল ডেভেলপার থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করছেন কি না, তা দেখে নিতে হবে।
গুগল প্লে প্রোটেকশন
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের নিরাপত্তা ফিচার হলো ‘গুগল প্লে প্রোটেশন’। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস স্ক্যান করে এটি ক্ষতিকর অ্যাপ শনাক্ত করে এবং অ্যাপগুলো ডিসঅ্যাবল করে। এটি ম্যালওয়্যার, আর্থিক প্রতারণা, নজরদারি অ্যাপ ও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন থেকে ডিভাইসের ফোনগুলোর সুরক্ষা দেয়। কোনো ক্ষতিকর বা ভুয়া অ্যাপ শনাক্ত করলে অ্যাপটি আনইনস্টল করার জন্য আপনাকে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে।
ভুয়া অ্যাপগুলো ডিভাইসের ব্যাটারি ড্রেইন (দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া), আপনার ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করতে পারে। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভুয়া অ্যাপগুলো ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান টাইমস
আপনার ডিভাইসের গোপনীয়তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করে ভুয়া অ্যাপগুলো। দুর্ভাগ্যবশত, গুগল প্লে স্টোরেও পাওয়া যায় এগুলো। নিজের ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্য রক্ষার জন্য কীভাবে সেগুলোকে শনাক্ত করতে হয়, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ স্টোর হলো গুগল প্লে স্টোর। তবে প্লে স্টোরেও এখন ভুয়া অ্যাপের ছড়াছড়ি। গুগল প্লে স্টোরে নকল বা ভুয়া অ্যাপ চেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করতে পারেন।
গুগল প্লে স্টোরে বিস্তারিত পরে নিন
অ্যাপ ইনস্টলের আগেই গুগল প্লে স্টোর থেকে ‘About this app’ বা About this Game’ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিন। অ্যাপটির ডেভেলপারের নাম দেখে সন্দেহ থাকলে এবং স্পষ্ট করে অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যের উল্লেখ না থাকলে অ্যাপটি ইনস্টল না করাই শ্রেয়। এ ছাড়া অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যে বানান ও বাক্য গঠন ভুল থাকলে অ্যাপটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্লে স্টোর থেকে অ্যাপের রিভিউগুলোও পড়ে দেখুন। ভুয়া অ্যাপ হলেও রিভিউতে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলবে। রেটিং ও ডাউনলোডের সংখ্যাও দেখে নিন। যদি ডাউনলোডের সংখ্যা অনেক বেশি হয়, তাহলে বুঝতে হবে এটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা কম।
অপ্রয়োজনীয় ফিচারের অ্যাকসেস চাওয়া
ডিভাইসের কোনো ফিচারের অ্যাকসেস চাইলে তা গুগল প্লে স্টোরের অ্যাপটির বিস্তারিত তথ্যের ‘অ্যাপ পারমিশন’ থেকেই জানা যাবে। অ্যাপটির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয়, ডিভাইসের এমন ফিচারের অনুমতি চাইলে বুঝতে হবে এটি ভুয়া অ্যাপ। যদি কোনো অ্যাপ ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্যের অ্যাকসেস চায়, সে ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। বিভিন্ন ইউটিলিটি, আর্থিক ও ভিপিএনের মতো অ্যাপগুলো নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ট্রায়ালবিহীন সাবস্ক্রিপশন
কিছু ইউটিলিটি অ্যাপে (যেমন: ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ, অ্যান্টিভাইরাস, পাসওয়ার্ড অ্যাপ) প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে বললে অর্থ্যাৎ ট্রায়াল পিরিয়ড বা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের অপশন ছাড়া সাবক্রিপশন প্ল্যান কিনতে বলে অ্যাপটি ভুয়া অ্যাপ হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট খুঁজুন
অ্যাপটি ডাউনলোডের আগে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অ্যাপ স্টোরের বাইরে ওয়েব সংস্করণ আছে কি না, তা দেখে নিন। অথবা ডেভেলপারের নাম দিয়ে সার্চ করুন ও ডেভেলপারের ওয়েবসাইট বের করার চেষ্টা করুন।
নকল সংস্করণ খুঁজে দেখুন
জনপ্রিয় অ্যাপের নকল বা ক্লোন সংস্করণ তৈরি করে হ্যাকাররা। তাই ডাউনলোড করার আগে অফিশিয়াল ডেভেলপার থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করছেন কি না, তা দেখে নিতে হবে।
গুগল প্লে প্রোটেকশন
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের নিরাপত্তা ফিচার হলো ‘গুগল প্লে প্রোটেশন’। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস স্ক্যান করে এটি ক্ষতিকর অ্যাপ শনাক্ত করে এবং অ্যাপগুলো ডিসঅ্যাবল করে। এটি ম্যালওয়্যার, আর্থিক প্রতারণা, নজরদারি অ্যাপ ও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন থেকে ডিভাইসের ফোনগুলোর সুরক্ষা দেয়। কোনো ক্ষতিকর বা ভুয়া অ্যাপ শনাক্ত করলে অ্যাপটি আনইনস্টল করার জন্য আপনাকে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে।
ভুয়া অ্যাপগুলো ডিভাইসের ব্যাটারি ড্রেইন (দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া), আপনার ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করতে পারে। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভুয়া অ্যাপগুলো ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান টাইমস
বর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
১৮ মিনিট আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
২ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে