বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ বা ৩০০ কোটির বেশি মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকের সক্রিয় ব্যবহাকারী। চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক, অর্থাৎ এপ্রিল-জুন সময়ে সক্রিয় ব্যবহারকারী বেড়েছে ৬ শতাংশ।
এই তিন মাসে এশিয়ায় ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। আর কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে কম বেড়েছে। উল্টোদিকে ইউরোপে ব্যবহারকারী কমেছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
ফেসবুকের মালিক কোম্পানি মেটার আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই তিন মাসে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সক্রিয় ব্যবহাকারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ। এছাড়া বিশ্বের বাকি অঞ্চলে ১ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী বেড়েছে। আর ইউরোপে ব্যবহারকারী কমেছে ২০ লাখ।
বিজনেস ইনসাইডার বলছে, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহাকারীর সংখ্যা ১০ লাখের মতো বাড়লেও এই অঞ্চলে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা কমার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
ফেসবুক ছাড়া মেটার অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটঅ্যাপ, মেসেঞ্জার ও থ্রেডে গত ৩০ জুন পর্যন্ত মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ। এই মাসে প্রায় ৩০০ কোটি মানুষ এসব অ্যাপ ব্যবহার করেছে।
টুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গত ৫ জুন একই ধরনের অ্যাপ থ্রেড চালু করে মেটা। এই অ্যাপ চালু হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় ১০ কোটি ব্যবহারকারী এর সঙ্গে যুক্ত হয়।
মেটার এই অ্যাপগুলো কোম্পানিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করছে। যদিও গত বছর থেকে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত তিন ধাপে ২৪ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করেছে ফেসবুক। এর মোট কর্মী ছিল ৮৭ হাজার।
ব্লুমবার্গ টেলিভিশন বলছে, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মেটার আয় ১১ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ১৯০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। এই সংখ্যা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রত্যাশিত ৩ হাজার ১১০ কোটির চেয়ে বেশি। এদিকে আয় বাড়ার খবরে মেটার শেয়ারের দর ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেড়েছে।
বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ বা ৩০০ কোটির বেশি মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকের সক্রিয় ব্যবহাকারী। চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক, অর্থাৎ এপ্রিল-জুন সময়ে সক্রিয় ব্যবহারকারী বেড়েছে ৬ শতাংশ।
এই তিন মাসে এশিয়ায় ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। আর কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে কম বেড়েছে। উল্টোদিকে ইউরোপে ব্যবহারকারী কমেছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
ফেসবুকের মালিক কোম্পানি মেটার আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই তিন মাসে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সক্রিয় ব্যবহাকারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ। এছাড়া বিশ্বের বাকি অঞ্চলে ১ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী বেড়েছে। আর ইউরোপে ব্যবহারকারী কমেছে ২০ লাখ।
বিজনেস ইনসাইডার বলছে, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহাকারীর সংখ্যা ১০ লাখের মতো বাড়লেও এই অঞ্চলে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা কমার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
ফেসবুক ছাড়া মেটার অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটঅ্যাপ, মেসেঞ্জার ও থ্রেডে গত ৩০ জুন পর্যন্ত মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ। এই মাসে প্রায় ৩০০ কোটি মানুষ এসব অ্যাপ ব্যবহার করেছে।
টুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গত ৫ জুন একই ধরনের অ্যাপ থ্রেড চালু করে মেটা। এই অ্যাপ চালু হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় ১০ কোটি ব্যবহারকারী এর সঙ্গে যুক্ত হয়।
মেটার এই অ্যাপগুলো কোম্পানিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করছে। যদিও গত বছর থেকে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত তিন ধাপে ২৪ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করেছে ফেসবুক। এর মোট কর্মী ছিল ৮৭ হাজার।
ব্লুমবার্গ টেলিভিশন বলছে, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মেটার আয় ১১ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ১৯০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। এই সংখ্যা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রত্যাশিত ৩ হাজার ১১০ কোটির চেয়ে বেশি। এদিকে আয় বাড়ার খবরে মেটার শেয়ারের দর ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেড়েছে।
বিশ্বের সর্বাধিক মূল্যবান কোম্পানি এনভিডিয়া চলতি ত্রৈমাসিকে আবারও ব্যাপক আয় ও মুনাফার হিসাব প্রকাশ করেছে। গতকাল বুধবার প্রকাশিত আয় বিবরণীতে দেখা গেছে, কোম্পানিটি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৬ শতাংশ বেশি, অর্থাৎ ৪৬ দশমিক ৭ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৬৭০ কোটি ডলার রাজস্ব অর্জন করেছে।
৩৬ মিনিট আগেবর্তমান ডিজিটাল দুনিয়ায় কনটেন্ট মানে শুধু ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করলেই হয় না, সময়, ধারাবাহিকতা ও স্ট্র্যাটেজি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। টিকটকের মতো দ্রুতগতিসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মে কখন ভিডিও পোস্ট করা হচ্ছে, তা অনেক সময় ভিডিওর রিচ বা ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনায় বড় ভূমিকা রাখে।
২ ঘণ্টা আগেডিজিটাল ছবি সম্পাদনার জগতে অ্যাডোবির একচেটিয়া আধিপত্য এখন বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখে। কারণ আনুষ্ঠানিকভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) ইমেজ এডিটিং মডেল চালু করেছে গুগল।
১৮ ঘণ্টা আগেস্কুলের শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন ও স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি বিল পাস করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ আইন কার্যকর হবে ২০২৬ সালের মার্চ থেকে। স্মার্টফোন আসক্তি কমাতে এবং শিক্ষার্থীদের মানসিক ও শিক্ষাগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে