প্রযুক্তি ডেস্ক
গুগলের কর্মী হতে পারা অনেকের স্বপ্ন। এই মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টের কর্মীদের বেতন নিয়েও রয়েছে নানা জল্পনাকল্পনা। কর্মীদের মোটা অঙ্কের বেতন দেওয়ার জন্য বেশ সুনাম রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। এর জন্যই হয়তো গুগলে চাকরি পাওয়া সহজ নয়।
সম্প্রতি গুগল কর্মীদের বেতনের একটি স্প্রেডশিট হাতে পেয়েছেন মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের সংবাদকর্মী রোজালি চ্যান, ম্যাডিসন হফ ও হিউ ল্যাংলি। এ থেকে স্পষ্ট জানা গেল, কত পান গুগলের কর্মীরা। কর্মীদের মূল বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেখলে অনেকে চোখ কপালে উঠতে পারে। কিন্তু এরপরও বহু কর্মীই মনে করেন, তাঁদের ঠকানো হচ্ছে!
২০২২ সালে কর্মীদের বার্ষিক বেতনের একটি জরিপ থেকে জানা যায়, মাত্র ৬০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, তাঁদের বেতন ন্যায্য ও ন্যায়সংগত। যেখানে ২০২১ সালের জরিপে এ অনুপাত ছিল ৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ গুগলের কর্মীদের বড় একটি সংখ্যাই মনে করেন, তাঁদের বেতন ন্যায্য নয়।
স্প্রেডশিটে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গুগলের ক্লাউড সেলসে কাজ করা কোনো কর্মীর মূল বেতন ৫০ হাজার ডলার থেকে শুরু করে ৩ লাখ ২ হাজার ডলার পর্যন্ত। আর কারিগরি (টেকনিক্যাল) কাজের ক্ষেত্রে এ বেতন শুরু হয় ৪৭ হাজার ডলার থেকে এবং অ্যাডমিন অ্যাসিস্ট্যান্টের ন্যূনতম মূল বেতন ৬৭ হাজার ৫০৯ ডলার।
গুগলের এ সর্বনিম্ন মূল বেতন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ের কাছাকাছি। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা। গুগলের মোট বেতনের মধ্যে মূল বেতনের সঙ্গে যুক্ত হয় বোনাস ও ইকুইটি (কোম্পানির শেয়ার)।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের সাপ্তাহিক গড় আয় ১ হাজার ১০০ ডলার, বছরে যা ৫৭ হাজার ২০০ ডলার দাঁড়ায়। ২০২১ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রকৃত গড় বার্ষিক পারিবারিক আয় ৭০ হাজার ৭৮৪ ডলার।
গুগলের অনেক কর্মীই এর চেয়ে অনেক বেশি আয় করতে পারেন। ২০২২ সালে গুগল কর্মীদের গড় মোট বেতন (মূল বেতন ও অন্যান্য সুবিধা) ছিল ২ লাখ ৭৯ হাজার ৮০২ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার বেশি। সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়াররা এক বছরে ৭ লাখ ১৮ হাজার ডলার পর্যন্ত মূল বেতন পান। যদিও বেশির ভাগ জানিয়েছেন, তাঁদের মূল বেতন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। তাঁরা ৬ লাখ ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাসও পেতে পারেন। এর অর্থ গুগলের এই পর্যায়ের কর্মীরা যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ১ শতাংশ শীর্ষ উপার্জনকারীদের কাতারে রয়েছেন।
ফাঁস হওয়া তথ্য অনুসারে, সর্বোচ্চ উপার্জনকারী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের মোট বেতন শেয়ার, বোনাসসহ ১০ লাখ ডলারের বেশি হতে পারে। সে হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রের গড় আয়ের সমান উপার্জনকারী কোনো ব্যক্তির গুগলের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মীর এক বছরের সমান আয় করতে হলে কয়েক দশক টানা কাজ করে যেতে হবে!
ফলে এ থেকে অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে গুগলের কর্মীরা আসলে ন্যায্য ও ন্যায়সংগত বেতন বলতে কী বোঝান!
গুগলের কর্মী হতে পারা অনেকের স্বপ্ন। এই মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টের কর্মীদের বেতন নিয়েও রয়েছে নানা জল্পনাকল্পনা। কর্মীদের মোটা অঙ্কের বেতন দেওয়ার জন্য বেশ সুনাম রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। এর জন্যই হয়তো গুগলে চাকরি পাওয়া সহজ নয়।
সম্প্রতি গুগল কর্মীদের বেতনের একটি স্প্রেডশিট হাতে পেয়েছেন মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের সংবাদকর্মী রোজালি চ্যান, ম্যাডিসন হফ ও হিউ ল্যাংলি। এ থেকে স্পষ্ট জানা গেল, কত পান গুগলের কর্মীরা। কর্মীদের মূল বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেখলে অনেকে চোখ কপালে উঠতে পারে। কিন্তু এরপরও বহু কর্মীই মনে করেন, তাঁদের ঠকানো হচ্ছে!
২০২২ সালে কর্মীদের বার্ষিক বেতনের একটি জরিপ থেকে জানা যায়, মাত্র ৬০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, তাঁদের বেতন ন্যায্য ও ন্যায়সংগত। যেখানে ২০২১ সালের জরিপে এ অনুপাত ছিল ৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ গুগলের কর্মীদের বড় একটি সংখ্যাই মনে করেন, তাঁদের বেতন ন্যায্য নয়।
স্প্রেডশিটে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গুগলের ক্লাউড সেলসে কাজ করা কোনো কর্মীর মূল বেতন ৫০ হাজার ডলার থেকে শুরু করে ৩ লাখ ২ হাজার ডলার পর্যন্ত। আর কারিগরি (টেকনিক্যাল) কাজের ক্ষেত্রে এ বেতন শুরু হয় ৪৭ হাজার ডলার থেকে এবং অ্যাডমিন অ্যাসিস্ট্যান্টের ন্যূনতম মূল বেতন ৬৭ হাজার ৫০৯ ডলার।
গুগলের এ সর্বনিম্ন মূল বেতন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ের কাছাকাছি। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা। গুগলের মোট বেতনের মধ্যে মূল বেতনের সঙ্গে যুক্ত হয় বোনাস ও ইকুইটি (কোম্পানির শেয়ার)।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের সাপ্তাহিক গড় আয় ১ হাজার ১০০ ডলার, বছরে যা ৫৭ হাজার ২০০ ডলার দাঁড়ায়। ২০২১ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রকৃত গড় বার্ষিক পারিবারিক আয় ৭০ হাজার ৭৮৪ ডলার।
গুগলের অনেক কর্মীই এর চেয়ে অনেক বেশি আয় করতে পারেন। ২০২২ সালে গুগল কর্মীদের গড় মোট বেতন (মূল বেতন ও অন্যান্য সুবিধা) ছিল ২ লাখ ৭৯ হাজার ৮০২ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার বেশি। সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়াররা এক বছরে ৭ লাখ ১৮ হাজার ডলার পর্যন্ত মূল বেতন পান। যদিও বেশির ভাগ জানিয়েছেন, তাঁদের মূল বেতন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। তাঁরা ৬ লাখ ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাসও পেতে পারেন। এর অর্থ গুগলের এই পর্যায়ের কর্মীরা যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ১ শতাংশ শীর্ষ উপার্জনকারীদের কাতারে রয়েছেন।
ফাঁস হওয়া তথ্য অনুসারে, সর্বোচ্চ উপার্জনকারী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের মোট বেতন শেয়ার, বোনাসসহ ১০ লাখ ডলারের বেশি হতে পারে। সে হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রের গড় আয়ের সমান উপার্জনকারী কোনো ব্যক্তির গুগলের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মীর এক বছরের সমান আয় করতে হলে কয়েক দশক টানা কাজ করে যেতে হবে!
ফলে এ থেকে অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে গুগলের কর্মীরা আসলে ন্যায্য ও ন্যায়সংগত বেতন বলতে কী বোঝান!
দেশে প্রথমবারের মতো স্থানীয়ভাবে হোস্ট করা ‘এক্সেনটেক ক্লাউড’ নামের ক্লাউড মাধ্যম চালু করেছে রবি আজিয়াটা পিএলসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান এক্সেনটেক পিএলসি। টিয়ার–৪ অবকাঠামোভিত্তিক হওয়ায় ক্লাউড মাধ্যমটি বৈশ্বিক মানের নির্ভরযোগ্যতা, নিরাপত্তা ও সম্প্রসারণের মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম। মঙ্গলবার রাজধানীর তেজগাঁওয়
১১ ঘণ্টা আগেগত ১৫ এপ্রিল অনলাইন সার্চ বাজারে নিজেদের আধিপত্যের অপব্যবহার করে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে গুগলের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড বা ৬৬০ কোটি ডলারের মামলা করে যুক্তরাজ্য। অভিযোগে বলা হয়, প্রতিযোগিতাহীন পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে গুগল তাদের বিজ্ঞাপনমূল্য ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করছে।
১৫ ঘণ্টা আগেসিটি ব্যাংক, গুগল, মাস্টারকার্ড এবং ভিসার যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে চালু হয়েছে ‘গুগল পে’। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ‘গুগল ওয়ালেট’ নামে পরিচিত। দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
১৭ ঘণ্টা আগেসিনেমা বানানো মানে বিশাল সেট, অনেক কলাকুশলী আর কোটি টাকার বাজেট। সেই দৃশ্য এখনো আছে। কিন্তু এর সঙ্গে বিকল্প এক পথ তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদৌলতে। কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি এআই টুল দিয়ে বানানো যাচ্ছে শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, এমনকি ফিচার ফিল্মও।
১ দিন আগে