শৈশব থেকে লিওনেল মেসি স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হবেন। কিন্তু আগের চারবার বিশ্বকাপে খেলে কোনোভাবেই সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেননি। অবশেষে পঞ্চমবারের চেষ্টায় তিনি সফল হয়েছেন।
কাতার বিশ্বকাপে স্বপ্নপূরণের পর মেসি আর্জেন্টিনায় বীরের বেশে অভিনন্দন ও সম্মান পেয়েছেন। দেশের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার পর নিজের সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন আর্জেন্টিনা অধিনায়ক, যেখানে তুলে ধরেছেন নিজের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন, দুঃখ, সতীর্থ ও কোচিং স্টাফদের কথা।
মেসি পোস্টের শুরুটা করেছেন নিজের আরাধ্য স্বপ্নপূরণের মধ্য দিয়ে। সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী লিখেছেন, ‘গ্রান্দোলি থেকে কাতার বিশ্বকাপ পর্যন্ত ৩০ বছর চলে গেছে। প্রায় তিন দশকে বল আমাকে অনেক আনন্দ ও কিছু বেদনা দিয়েছে। সব সময় স্বপ্ন ছিল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার। কখনো চেষ্টা করা থামাইনি। এমনকি কখনো না-ও পেতে পারি এটা জেনেও হাল ছাড়া বন্ধ করিনি।’
বিশ্বকাপ জেতার পর সাবেক সতীর্থদেরও স্মরণ করেছেন মেসি। যাঁরা এর আগে চেষ্টা করেও সফল হতে পারেননি। সাবেক সতীর্থদের নিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এই বিশ্বকাপ তাদের জন্যও, যারা আগের বিশ্বকাপগুলোতে চেষ্টা করেও জিততে পারেনি। যেমন ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে সবারই এটা প্রাপ্য ছিল, যেভাবে সবাই ফাইনালে শেষ পর্যন্ত লড়াই এবং কঠোর পরিশ্রম করেছে। যেভাবে আমি চেয়েছিলাম, তারাও এটা সেভাবেই চেয়েছিল। শেষটা ভালো না হলেও সেটা আমাদের প্রাপ্য ছিল।’
প্রয়াত ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে নিয়ে মেসি লিখেছেন, ‘এটা ডিয়েগোর জন্যও, যিনি স্বর্গ থেকে আমাদের উৎসাহ দিয়েছে। এটা তাদের জন্যও, যারা জাতীয় দলের ফলের আশা ছাড়াই পাশে ছিল। আমাদের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী ফল না আসার পরও।’
জাতীয় দলের কোচিং স্টাফ ও দলের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেসি লিখেছেন, ‘এটা অবশ্যই, বিশ্বকাপ এসেছে সুন্দর এই কোচিং স্টাফের সৌজন্যে। অনেক সময় ব্যর্থতা যাত্রা এবং শেখার অংশ। হতাশা ছাড়া সাফল্য পাওয়া অসম্ভব। হৃদয় থেকে আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। এগিয়ে চলো আর্জেন্টিনা!!!
শৈশব থেকে লিওনেল মেসি স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হবেন। কিন্তু আগের চারবার বিশ্বকাপে খেলে কোনোভাবেই সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেননি। অবশেষে পঞ্চমবারের চেষ্টায় তিনি সফল হয়েছেন।
কাতার বিশ্বকাপে স্বপ্নপূরণের পর মেসি আর্জেন্টিনায় বীরের বেশে অভিনন্দন ও সম্মান পেয়েছেন। দেশের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার পর নিজের সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন আর্জেন্টিনা অধিনায়ক, যেখানে তুলে ধরেছেন নিজের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন, দুঃখ, সতীর্থ ও কোচিং স্টাফদের কথা।
মেসি পোস্টের শুরুটা করেছেন নিজের আরাধ্য স্বপ্নপূরণের মধ্য দিয়ে। সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী লিখেছেন, ‘গ্রান্দোলি থেকে কাতার বিশ্বকাপ পর্যন্ত ৩০ বছর চলে গেছে। প্রায় তিন দশকে বল আমাকে অনেক আনন্দ ও কিছু বেদনা দিয়েছে। সব সময় স্বপ্ন ছিল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার। কখনো চেষ্টা করা থামাইনি। এমনকি কখনো না-ও পেতে পারি এটা জেনেও হাল ছাড়া বন্ধ করিনি।’
বিশ্বকাপ জেতার পর সাবেক সতীর্থদেরও স্মরণ করেছেন মেসি। যাঁরা এর আগে চেষ্টা করেও সফল হতে পারেননি। সাবেক সতীর্থদের নিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এই বিশ্বকাপ তাদের জন্যও, যারা আগের বিশ্বকাপগুলোতে চেষ্টা করেও জিততে পারেনি। যেমন ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে সবারই এটা প্রাপ্য ছিল, যেভাবে সবাই ফাইনালে শেষ পর্যন্ত লড়াই এবং কঠোর পরিশ্রম করেছে। যেভাবে আমি চেয়েছিলাম, তারাও এটা সেভাবেই চেয়েছিল। শেষটা ভালো না হলেও সেটা আমাদের প্রাপ্য ছিল।’
প্রয়াত ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে নিয়ে মেসি লিখেছেন, ‘এটা ডিয়েগোর জন্যও, যিনি স্বর্গ থেকে আমাদের উৎসাহ দিয়েছে। এটা তাদের জন্যও, যারা জাতীয় দলের ফলের আশা ছাড়াই পাশে ছিল। আমাদের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী ফল না আসার পরও।’
জাতীয় দলের কোচিং স্টাফ ও দলের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেসি লিখেছেন, ‘এটা অবশ্যই, বিশ্বকাপ এসেছে সুন্দর এই কোচিং স্টাফের সৌজন্যে। অনেক সময় ব্যর্থতা যাত্রা এবং শেখার অংশ। হতাশা ছাড়া সাফল্য পাওয়া অসম্ভব। হৃদয় থেকে আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। এগিয়ে চলো আর্জেন্টিনা!!!
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৮ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১০ ঘণ্টা আগে