ঢাকা: উত্তেজনার রোলারকোস্টারে চড়ে শেষ হয়েছে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের লড়াই। বুন্দেসলিগায় বায়ার্ন মিউনিখ ছাড়া আর কেউই শিরোপা ধরে রাখতে পারেনি। প্রিমিয়ার লিগে লিভারপুলকে সরিয়ে শিরোপা জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লা লিগায় শেষ রাতের রোমাঞ্চে রিয়াল মাদ্রিদের কাছ থেকে মুকুট চিনিয়ে নিয়েছে আতলেতিকো মাদ্রিদ।
সিরি ‘আ’তে জুভেন্টাসকে চারে পাঠিয়ে ১১ বছরেরর শিরোপা আক্ষেপ ঘুচিয়েছে ইন্টার মিলান। লিগ ওয়ান নেইমার–এমবাপ্পেদের দর্শক বানিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছে লিল। ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে মসনদ বদলে যাওয়ার রহস্য কী? গত কয়েক বছর আধিপত্য বিস্তার করা ক্লাবগুলোই–বা পিছিয়ে পড়ল কেন?
প্রিমিয়ার লিগের দৃশ্যটা অবশ্য পরিচিত। আগের তিন মৌসুমে দুবার শিরোপা জেতা ম্যানসিটি শুরু থেকেই ছিল ফেবারিট। চলতি মৌসুমে যদিও শুরুটা ভালো ছিল না সিটিজেনদের। কিন্তু বড়দিনের পর থেকেই বদলে যেতে শুরু করে দৃশ্যপট। চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলের পতন ও সিটির উত্থান ঘটে একই সময়ে। নতুন বছরে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সিটিকে। অভিজ্ঞতার চেয়ে তারুণ্যে আস্থা রাখার সুফল নিয়েই শিরোপা পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করে পেপ গার্দিওলার দল। এখন সুযোগ আছে চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতে ট্রেবল জয়ের মাইলফলক গড়ার।
লা লিগায় রোমাঞ্চ গড়িয়েছে শেষ দিন পর্যন্ত। শেষ ম্যাচে শেষ বাঁশি বাজার আগ পর্যন্তও নিশ্চিত ছিল না আতলেতিকোর শিরোপা। তবে রিয়ালকে পেছনে ফেলে ঠিকই শিরোপা জিতেছে দিয়েগো সিমিওনের দল। মৌসুমের শুরু থেকেই রেসে ছিল রিয়াল, বার্সা ও আতলেতিকো। একমাত্র মেসি ছাড়া আর কেউই বার্সার হয়ে নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। বড় দুই দলের সঙ্গে লড়াইয়েও মিলেছে ব্যর্থতা। এমনকি ছোট দলের বিপক্ষেও নিয়মিত পয়েন্ট হারিয়েছে রোনাল্ড কোমানের দল।
রিয়ালকে মৌসুমজুড়ে ভুগিয়েছে চোট। মাঝে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টিও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দলের বেশ কজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় নিজেদের সেরা ফর্মে ছিলেন না। তবু লড়াই শেষ দিন পর্যন্ত টেনে নিয়েছিল জিনেদিন জিদানের দল। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। অন্যদিকে ২০১৪ সালের পর আতলেতিকোর শিরোপা হাতে নেওয়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে আক্রমণাত্মক মানসিকতা। আগের মৌসুমগুলোতে রক্ষণাত্মক মানসিকতাতে ভরসা রেখেছিলেন কোচ দিয়েগো সিমিওনে। কিন্তু এবার তুলনামূলকভাবে আগ্রাসী ছিল মাদ্রিদের দলটি।
সিরি ‘আ’তে জয়ের ক্লান্তিই যেন রোনালদোদের কাল হয়েছে। মৌসুমের শুরু থেকেই জুভ খেলোয়াড়দের মাঝে দেখা গেছে ক্লান্তির ছাপ। নিয়মিত গোল পেলেও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অবদান রাখতে পেরেছেন সামান্যই। বিপরীতে অ্যান্তোনিও কন্তের কোচিং ট্যাকটিস ও রোমেলু লুকাকুর মতো তারকাদের আগমন ইন্টারকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করেছে। লিগ ওয়ানে পিএসজিও শিরোপা লড়াই শেষ রাত পর্যন্ত টেনে নিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতাই সঙ্গী হয়েছে। মাঝ মৌসুমে কোচ বদল পিএসজিকে অনেকটাই পিছিয়ে দিয়েছিল। পাশাপাশি কার্ড, করোনা ও চোটের কারণে নেইমারের মতো গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ঠিকমতো না পাওয়াও ভুগিয়েছে পিএসজি। বিপরীতে রক্ষণ দৃঢ় রেখে আক্রমণে যাওয়া কৌশলও কাজে লাগিয়ে ফল পেয়েছে লিল। পাশাপাশি পিসএজির বিপক্ষে দুই লেগের একটি জয় ও অন্যটিতে ড্র করাও পার্থক্য গড়ে দিয়েছে।
ঢাকা: উত্তেজনার রোলারকোস্টারে চড়ে শেষ হয়েছে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের লড়াই। বুন্দেসলিগায় বায়ার্ন মিউনিখ ছাড়া আর কেউই শিরোপা ধরে রাখতে পারেনি। প্রিমিয়ার লিগে লিভারপুলকে সরিয়ে শিরোপা জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লা লিগায় শেষ রাতের রোমাঞ্চে রিয়াল মাদ্রিদের কাছ থেকে মুকুট চিনিয়ে নিয়েছে আতলেতিকো মাদ্রিদ।
সিরি ‘আ’তে জুভেন্টাসকে চারে পাঠিয়ে ১১ বছরেরর শিরোপা আক্ষেপ ঘুচিয়েছে ইন্টার মিলান। লিগ ওয়ান নেইমার–এমবাপ্পেদের দর্শক বানিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছে লিল। ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে মসনদ বদলে যাওয়ার রহস্য কী? গত কয়েক বছর আধিপত্য বিস্তার করা ক্লাবগুলোই–বা পিছিয়ে পড়ল কেন?
প্রিমিয়ার লিগের দৃশ্যটা অবশ্য পরিচিত। আগের তিন মৌসুমে দুবার শিরোপা জেতা ম্যানসিটি শুরু থেকেই ছিল ফেবারিট। চলতি মৌসুমে যদিও শুরুটা ভালো ছিল না সিটিজেনদের। কিন্তু বড়দিনের পর থেকেই বদলে যেতে শুরু করে দৃশ্যপট। চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলের পতন ও সিটির উত্থান ঘটে একই সময়ে। নতুন বছরে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সিটিকে। অভিজ্ঞতার চেয়ে তারুণ্যে আস্থা রাখার সুফল নিয়েই শিরোপা পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করে পেপ গার্দিওলার দল। এখন সুযোগ আছে চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতে ট্রেবল জয়ের মাইলফলক গড়ার।
লা লিগায় রোমাঞ্চ গড়িয়েছে শেষ দিন পর্যন্ত। শেষ ম্যাচে শেষ বাঁশি বাজার আগ পর্যন্তও নিশ্চিত ছিল না আতলেতিকোর শিরোপা। তবে রিয়ালকে পেছনে ফেলে ঠিকই শিরোপা জিতেছে দিয়েগো সিমিওনের দল। মৌসুমের শুরু থেকেই রেসে ছিল রিয়াল, বার্সা ও আতলেতিকো। একমাত্র মেসি ছাড়া আর কেউই বার্সার হয়ে নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। বড় দুই দলের সঙ্গে লড়াইয়েও মিলেছে ব্যর্থতা। এমনকি ছোট দলের বিপক্ষেও নিয়মিত পয়েন্ট হারিয়েছে রোনাল্ড কোমানের দল।
রিয়ালকে মৌসুমজুড়ে ভুগিয়েছে চোট। মাঝে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টিও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দলের বেশ কজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় নিজেদের সেরা ফর্মে ছিলেন না। তবু লড়াই শেষ দিন পর্যন্ত টেনে নিয়েছিল জিনেদিন জিদানের দল। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। অন্যদিকে ২০১৪ সালের পর আতলেতিকোর শিরোপা হাতে নেওয়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে আক্রমণাত্মক মানসিকতা। আগের মৌসুমগুলোতে রক্ষণাত্মক মানসিকতাতে ভরসা রেখেছিলেন কোচ দিয়েগো সিমিওনে। কিন্তু এবার তুলনামূলকভাবে আগ্রাসী ছিল মাদ্রিদের দলটি।
সিরি ‘আ’তে জয়ের ক্লান্তিই যেন রোনালদোদের কাল হয়েছে। মৌসুমের শুরু থেকেই জুভ খেলোয়াড়দের মাঝে দেখা গেছে ক্লান্তির ছাপ। নিয়মিত গোল পেলেও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অবদান রাখতে পেরেছেন সামান্যই। বিপরীতে অ্যান্তোনিও কন্তের কোচিং ট্যাকটিস ও রোমেলু লুকাকুর মতো তারকাদের আগমন ইন্টারকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করেছে। লিগ ওয়ানে পিএসজিও শিরোপা লড়াই শেষ রাত পর্যন্ত টেনে নিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতাই সঙ্গী হয়েছে। মাঝ মৌসুমে কোচ বদল পিএসজিকে অনেকটাই পিছিয়ে দিয়েছিল। পাশাপাশি কার্ড, করোনা ও চোটের কারণে নেইমারের মতো গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ঠিকমতো না পাওয়াও ভুগিয়েছে পিএসজি। বিপরীতে রক্ষণ দৃঢ় রেখে আক্রমণে যাওয়া কৌশলও কাজে লাগিয়ে ফল পেয়েছে লিল। পাশাপাশি পিসএজির বিপক্ষে দুই লেগের একটি জয় ও অন্যটিতে ড্র করাও পার্থক্য গড়ে দিয়েছে।
দুই দিনের ব্যবধানে আবাহনী-বসুন্ধরা কিংস আবারও মুখোমুখি হলো। আবাহনীর সামনে সুযোগ ছিল দারুণ কিছু করে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে হারের দুঃখ কিছুটা মোচন করার। সেটি তো সম্ভব হলোই না, উল্টো বসুন্ধরার কাছে ২-০ গোলে হেরে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপাদৌড়ে কিছুটা পিছিয়েই পড়ল তারা। দুই অর্ধের শুরুতে দুটি গোলই
১১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের পেহেলগাম হত্যাকাণ্ডে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলছে তুমুল উত্তেজনা। এর মধ্যেই ভারত সরকার পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সংবাদমাধ্যম, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করে দিয়েছে তাদের দেশে। রেহায় পায়নি ক্রীড়াঙ্গনের ব্যক্তিরাও। শোয়েব আখতারের ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করেছে তারা। এবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতি
১৩ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানিয়েছে, আগস্টে নির্ধারিত ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর নিয়ে কোনো ধরনের অনিশ্চয়তা নেই। বিসিবি আশাবাদী যে পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ যথাসময়েই হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেতিনটি ওয়ানডে ও দুটি চার দিনের ম্যাচ খেলতে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল এখন বাংলাদেশে। প্রথম দুই ওয়ানডের দলে প্রথমে মোস্তাফিজুর রহমানকে রাখা হলেও আজ তাঁকে সরিয়ে নিয়েছে বিসিবির নির্বাচক প্যানেল। তাঁর বদলি হিসেবে ‘এ’ দলের ওয়ানডে দলে নেওয়া হয়েছে আরেক পেসার খালেদ আহমেদকে। প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু জান
১৫ ঘণ্টা আগে