রেকর্ড গড়া যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সবচেয়ে প্রিয় কাজ। মাঠের ফুটবলে তিনি গড়েছেন অজস্র রেকর্ড। সামাজিক মাধ্যমে তিনি এমন এক প্রথমের রেকর্ড গড়েছেন, যেখানে শুধুই আছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের নাম।
দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে সারা বিশ্বে রোনালদোর রয়েছে অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্সসহ জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রোনালদো কোনো পোস্ট দিলে দেখা যায় লাখ লাখ রিঅ্যাকশন। মন্তব্যও করেন অসংখ্য মানুষ। এবার সেই সামাজিক মাধ্যমে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ১০০ কোটি অনুসারীর মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। এমন অর্জনের খবর রোনালদো নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে গত রাতে পোস্ট করেছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড নিজের জন্মশহর মাদেইরার কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘ইতিহাস সৃষ্টি করেছি আমরা—১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) অনুসারী! একটি সংখ্যার চেয়েও এটা বেশি কিছু। খেলার প্রতি আবেগ ও ভালোবাসা ভাগাভাগি করা ছাপিয়ে এটা বড় কিছু। মাদেইরার রাস্তা থেকে শুরু করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মঞ্চ পর্যন্ত সব সময় পরিবার এবং আপনাদের জন্য খেলেছি। ১০০ কোটি মানুষ এবার একত্রিত হয়েছি।’
তারকা খেলোয়াড়দের মাঠের পারফরম্যান্সের পাশাপাশি চলতে হয় সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে তাল মিলিয়েও। ভালো খেললে যেমন নেটিজেনরা প্রশংসা পান, তেমনি বাজে পারফরম্যান্সে খেলোয়াড়দের দুয়োধ্বনি শুনতেও সময় লাগে না। ১০০ কোটির অনুসারী হওয়ার কৃতিত্ব ভক্ত-সমর্থকদেরও দিয়েছেন রোনালদো, ‘আমার এ যাত্রাপথের প্রত্যেক পদক্ষেপ, সব ধরনের উত্থান-পতনে আপনারা সঙ্গী হয়েছেন। এই যাত্রাটা আমাদেরই এবং একসঙ্গে দেখিয়েছি যে যা আমরা অর্জন করতে পারি, তার কোনো সীমা নেই। আমার ওপর বিশ্বাস রাখা ও সমর্থন দেওয়া এবং জীবনের অংশ হওয়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।’
‘ইউআর ক্রিস্টিয়ানো’ নামে রোনালদোর ইউটিউব চ্যানেল প্রকাশ্যে আসার পর তিন সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। এক মাস না পেরোতেই তাঁর সাবস্ক্রাইবার হয়েছে ৬ কোটি ৬ লাখ। ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ৬ কোটি হতে হতেই প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ৯০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। তবু রেকর্ড গড়া যাঁর নেশা, তিনি তো আর সহজে থামেন না। সেরকম কিছুরই ইঙ্গিত দিয়ে রোনালদো বলেন,‘সেরাটা আসতে এখনো বাকি। একসঙ্গে আমরা এগিয়ে যাব, জিতব এবং ইতিহাস সৃষ্টি করব।’
রেকর্ড গড়া যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সবচেয়ে প্রিয় কাজ। মাঠের ফুটবলে তিনি গড়েছেন অজস্র রেকর্ড। সামাজিক মাধ্যমে তিনি এমন এক প্রথমের রেকর্ড গড়েছেন, যেখানে শুধুই আছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের নাম।
দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে সারা বিশ্বে রোনালদোর রয়েছে অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্সসহ জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রোনালদো কোনো পোস্ট দিলে দেখা যায় লাখ লাখ রিঅ্যাকশন। মন্তব্যও করেন অসংখ্য মানুষ। এবার সেই সামাজিক মাধ্যমে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ১০০ কোটি অনুসারীর মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। এমন অর্জনের খবর রোনালদো নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে গত রাতে পোস্ট করেছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড নিজের জন্মশহর মাদেইরার কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘ইতিহাস সৃষ্টি করেছি আমরা—১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) অনুসারী! একটি সংখ্যার চেয়েও এটা বেশি কিছু। খেলার প্রতি আবেগ ও ভালোবাসা ভাগাভাগি করা ছাপিয়ে এটা বড় কিছু। মাদেইরার রাস্তা থেকে শুরু করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মঞ্চ পর্যন্ত সব সময় পরিবার এবং আপনাদের জন্য খেলেছি। ১০০ কোটি মানুষ এবার একত্রিত হয়েছি।’
তারকা খেলোয়াড়দের মাঠের পারফরম্যান্সের পাশাপাশি চলতে হয় সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে তাল মিলিয়েও। ভালো খেললে যেমন নেটিজেনরা প্রশংসা পান, তেমনি বাজে পারফরম্যান্সে খেলোয়াড়দের দুয়োধ্বনি শুনতেও সময় লাগে না। ১০০ কোটির অনুসারী হওয়ার কৃতিত্ব ভক্ত-সমর্থকদেরও দিয়েছেন রোনালদো, ‘আমার এ যাত্রাপথের প্রত্যেক পদক্ষেপ, সব ধরনের উত্থান-পতনে আপনারা সঙ্গী হয়েছেন। এই যাত্রাটা আমাদেরই এবং একসঙ্গে দেখিয়েছি যে যা আমরা অর্জন করতে পারি, তার কোনো সীমা নেই। আমার ওপর বিশ্বাস রাখা ও সমর্থন দেওয়া এবং জীবনের অংশ হওয়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।’
‘ইউআর ক্রিস্টিয়ানো’ নামে রোনালদোর ইউটিউব চ্যানেল প্রকাশ্যে আসার পর তিন সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। এক মাস না পেরোতেই তাঁর সাবস্ক্রাইবার হয়েছে ৬ কোটি ৬ লাখ। ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ৬ কোটি হতে হতেই প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ৯০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। তবু রেকর্ড গড়া যাঁর নেশা, তিনি তো আর সহজে থামেন না। সেরকম কিছুরই ইঙ্গিত দিয়ে রোনালদো বলেন,‘সেরাটা আসতে এখনো বাকি। একসঙ্গে আমরা এগিয়ে যাব, জিতব এবং ইতিহাস সৃষ্টি করব।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে