২০২১ সালে সবশেষ আয়োজিত কোপা আমেরিকায় চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসি-এমিলিয়ানো মার্তিনেজরা এবার নেমেছেন শিরোপা রক্ষার অভিযানে। আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে আজ কানাডাকে ২-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা রক্ষার অভিযানটা দারুণভাবে শুরু করল আর্জেন্টিনা।
ম্যাচে অবশ্য দাপট দেখিয়ে খেলেছে ৬১ শতাংশ বল দখল রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর আর্জেন্টিনা নেয় ১২ শট। যুক্তরাষ্ট্র বল দখলে রাখে ৩৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ৭ শট নেয় মার্কিনরা। দুই দলই একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে ম্যাচে।
ম্যাচের ৫ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টারের পাস রিসিভ করে ডান পায়ে শট নেন লিয়ান্দ্রো পারেদেস। তবে পারেদেস লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ৮ মিনিটে কানাডার মিডফিল্ডার স্টিফেন এইস্তুকিওর চেষ্টা প্রতিহত হয় আর্জেন্টিনার রক্ষণ দেয়ালে। ঠিক এর পরপরই আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন আনহেল দি মারিয়া। তবে কানাডার গোলরক্ষক ম্যাক্সিম ক্রিপিউ সেই শট প্রতিহত করেন। ১৮ মিনিটে মেসির শট প্রতিহত হয় কানাডার রক্ষণ দেয়ালে।
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় আলফোনসো ডেভিস, তাজন বুচানান চেষ্টা করেও কানাডাকে এগিয়ে নিতে পারেননি। ৩৯ মিনিটে ম্যাক অ্যালিস্টারের শট প্রতিহত হয় কানাডার গোলরক্ষকের দৃঢ়তায়। ৪৩ ও ৪৫ মিনিটে সুযোগ হাতছাড়া করে কানাডা ও আর্জেন্টিনা। যেখানে প্রথমার্ধের শেষে সুযোগ হাতছাড়া করেন মেসি। প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য ড্রয়ে।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই মিলেছে গোলের দেখা। ৪৯ মিনিটে কানাডার রক্ষণদুর্গে ঢুকলেও প্রথমে গোল করতে পারেননি ম্যাক অ্যালিস্টার। অ্যালিস্টার মিস করার পর ছয় গজ দূর থেকে লক্ষ্যভেদ করেন হুলিয়ান আলভারেজ। ৫০ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ প্রায় করেই ফেলেছিলেন আলভারেজ। তবে কানাডার গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় তা সম্ভব হয়নি। ৫৫ মিনিটে দি মারিয়া গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি।
সতীর্থদের গোল মিসের মহড়ায় ৬৫ মিনিটে গোলের সহজতম সুযোগ পেয়েছিলেন মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডের সামনে ছিলেন শুধুই কানাডার গোলরক্ষক ক্রিপিউ। যেখানে বাঁ পায়ের জাদুতে এভাবে অসংখ্য গোল করেছেন মেসি। এমন পরিস্থিতিতে অবিশ্বাস্যভাবে গোল বাঁচিয়েছেন ক্রিপিউ। ৬৭ মিনিটে সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ পেয়েছিল কানাডা। জ্যাকব শ্যাফেলবার্গের ক্রস থেকে জনাথন ডেভিড হেড দিয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। ৭৪ মিনিটে কানাডা যে আরও এক সুযোগ হারায়, সেটাতেও জড়িয়ে আছেন ডেভিড। ডেভিডের অ্যাসিস্টে বল রিসিভ করেন আলফোনসো ডেভিস। তবে ডান পায়ে শট নিয়েও গোল করতে পারেননি ডেভিস।
দুটি দল যখন একের পর এক সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ, আবার সুযোগ পান মেসি। তবে ৭৪ মিনিটে বাঁ পায়ে শট নিয়েও গোল করতে পারেননি। ৮২ মিনিটে গোলের সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করে আর্জেন্টিনা। সেট পিস থেকে মেসির শটে মাথা ছুঁইয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি নিকোলাস ওতামেন্দি। মেসির অ্যাসিস্ট থেকে ওতামেন্দি গোল করতে ব্যর্থ হয়েছেন ৮৬ মিনিটের সময়ও। ২ মিনিট পরই দ্বিতীয় গোলের দেখা পায় আর্জেন্টিনা। মেসির থ্রু বল থেকে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন লাওতারো মার্তিনেজ। শেষ পর্যন্ত ২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আলবিসেলেস্তেরা।
২০২১ সালে সবশেষ আয়োজিত কোপা আমেরিকায় চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসি-এমিলিয়ানো মার্তিনেজরা এবার নেমেছেন শিরোপা রক্ষার অভিযানে। আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে আজ কানাডাকে ২-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা রক্ষার অভিযানটা দারুণভাবে শুরু করল আর্জেন্টিনা।
ম্যাচে অবশ্য দাপট দেখিয়ে খেলেছে ৬১ শতাংশ বল দখল রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর আর্জেন্টিনা নেয় ১২ শট। যুক্তরাষ্ট্র বল দখলে রাখে ৩৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ৭ শট নেয় মার্কিনরা। দুই দলই একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে ম্যাচে।
ম্যাচের ৫ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টারের পাস রিসিভ করে ডান পায়ে শট নেন লিয়ান্দ্রো পারেদেস। তবে পারেদেস লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ৮ মিনিটে কানাডার মিডফিল্ডার স্টিফেন এইস্তুকিওর চেষ্টা প্রতিহত হয় আর্জেন্টিনার রক্ষণ দেয়ালে। ঠিক এর পরপরই আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন আনহেল দি মারিয়া। তবে কানাডার গোলরক্ষক ম্যাক্সিম ক্রিপিউ সেই শট প্রতিহত করেন। ১৮ মিনিটে মেসির শট প্রতিহত হয় কানাডার রক্ষণ দেয়ালে।
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় আলফোনসো ডেভিস, তাজন বুচানান চেষ্টা করেও কানাডাকে এগিয়ে নিতে পারেননি। ৩৯ মিনিটে ম্যাক অ্যালিস্টারের শট প্রতিহত হয় কানাডার গোলরক্ষকের দৃঢ়তায়। ৪৩ ও ৪৫ মিনিটে সুযোগ হাতছাড়া করে কানাডা ও আর্জেন্টিনা। যেখানে প্রথমার্ধের শেষে সুযোগ হাতছাড়া করেন মেসি। প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য ড্রয়ে।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই মিলেছে গোলের দেখা। ৪৯ মিনিটে কানাডার রক্ষণদুর্গে ঢুকলেও প্রথমে গোল করতে পারেননি ম্যাক অ্যালিস্টার। অ্যালিস্টার মিস করার পর ছয় গজ দূর থেকে লক্ষ্যভেদ করেন হুলিয়ান আলভারেজ। ৫০ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ প্রায় করেই ফেলেছিলেন আলভারেজ। তবে কানাডার গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় তা সম্ভব হয়নি। ৫৫ মিনিটে দি মারিয়া গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি।
সতীর্থদের গোল মিসের মহড়ায় ৬৫ মিনিটে গোলের সহজতম সুযোগ পেয়েছিলেন মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডের সামনে ছিলেন শুধুই কানাডার গোলরক্ষক ক্রিপিউ। যেখানে বাঁ পায়ের জাদুতে এভাবে অসংখ্য গোল করেছেন মেসি। এমন পরিস্থিতিতে অবিশ্বাস্যভাবে গোল বাঁচিয়েছেন ক্রিপিউ। ৬৭ মিনিটে সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ পেয়েছিল কানাডা। জ্যাকব শ্যাফেলবার্গের ক্রস থেকে জনাথন ডেভিড হেড দিয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। ৭৪ মিনিটে কানাডা যে আরও এক সুযোগ হারায়, সেটাতেও জড়িয়ে আছেন ডেভিড। ডেভিডের অ্যাসিস্টে বল রিসিভ করেন আলফোনসো ডেভিস। তবে ডান পায়ে শট নিয়েও গোল করতে পারেননি ডেভিস।
দুটি দল যখন একের পর এক সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ, আবার সুযোগ পান মেসি। তবে ৭৪ মিনিটে বাঁ পায়ে শট নিয়েও গোল করতে পারেননি। ৮২ মিনিটে গোলের সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করে আর্জেন্টিনা। সেট পিস থেকে মেসির শটে মাথা ছুঁইয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি নিকোলাস ওতামেন্দি। মেসির অ্যাসিস্ট থেকে ওতামেন্দি গোল করতে ব্যর্থ হয়েছেন ৮৬ মিনিটের সময়ও। ২ মিনিট পরই দ্বিতীয় গোলের দেখা পায় আর্জেন্টিনা। মেসির থ্রু বল থেকে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন লাওতারো মার্তিনেজ। শেষ পর্যন্ত ২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আলবিসেলেস্তেরা।
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৪ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৫ ঘণ্টা আগে