ক্রীড়া ডেস্ক
ডিসেম্বরে ভারতে আসছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। ভারতে এবারই যে তাঁর প্রথম সফর তা নয়। ২০১১ সালেও পা রাখেন তিনি। তবে সেবার তাঁর সঙ্গী হয়েছিল পুরো আর্জেন্টিনা দল। এবার আসছেন ব্যক্তিগতভাবে। মেসিকে রাজি করানোটা তাই সহজ ছিল না ভারতের ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্তের জন্য। সেক্ষেত্রে সহায়তা করেন আর্জেন্টিনার বর্তমান গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ও ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদিনহো।
কাতার বিশ্বকাপের ৭ মাস পর ২০২৩ সালে কলকাতায় আসেন মার্তিনেজ। ঢাকায়ও সফর করেছিলেন তিনি। একই বছর আমন্ত্রণ পেয়ে কলকাতায় পা রাখেন রোনালদিনহো। দুজনকে আনার পেছনে মূল কারিগর শতদ্রু। সফর শেষে তাঁদের মেসিকে আনার ব্যাপারে সহায়তা করতে বলেন তিনি। তাঁরাও ভারত নিয়ে ভালো ধারণা দিয়েছেন মেসিকে।
ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে শতদ্রু বলেন, ‘ফুটবল জগতটা ছোট বৃত্তে ঘেরা। যখন আমি মার্তিনেজ ও রোনালদিনহোকে কলকাতায় আনি, তখন তাদের বলেছিলাম, “আমি মেসিকে আনার চেষ্টা করছি এবং তোমাদের রিভিউ (পর্যালোচনা) গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা যদি তাকে ভালো রিভিউ দাও তাহলে সেটা কাজে লাগবে। ” তারা মেসিকে খুবই ভালো রিভিউ দিয়েছে। আমি সুষ্ঠুভাবে পরিকল্পনার কাজটা শেষ করতে পেরেছি।’
মার্তিনেজ-রোনালদিনহোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক মেসির। বার্সেলোনায় কিংবদন্তি হয়ে ওঠার পথে শুরুর দিকে তাঁকে অনেক সহায়তা করেন রোনালদিনহো। আর মার্তিনেজ তো জাতীয় দলের সতীর্থই। শতদ্রু অবশ্য চেয়েছিলেন মেসিকে গত বছর আনতে। সেজন্য মেসির বাবা ও এজেন্ট হোর্হে মেসির সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। শতদ্রুর পরিকল্পনা হোর্হের পছন্দ হলেও ২০২৪ সালে মেসির ভারত সফর সম্ভব না বলে জানিয়ে দেন। তবে এক-দুই বছর পর সেটা সম্ভব হবে।
১২ ডিসেম্বর কলকাতায় পা রাখার কথা মেসির। পরের দিন নিজের একটি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন তিনি। এরপর আহমেদাবাদ, মুম্বাই ও দিল্লি ঘুরে অংশ নেবেন কয়েকটি কনসার্টে। ১৫ ডিসেম্বর মায়ামির ফ্লাইট ধরবেন ৩৮ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
ডিসেম্বরে ভারতে আসছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। ভারতে এবারই যে তাঁর প্রথম সফর তা নয়। ২০১১ সালেও পা রাখেন তিনি। তবে সেবার তাঁর সঙ্গী হয়েছিল পুরো আর্জেন্টিনা দল। এবার আসছেন ব্যক্তিগতভাবে। মেসিকে রাজি করানোটা তাই সহজ ছিল না ভারতের ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্তের জন্য। সেক্ষেত্রে সহায়তা করেন আর্জেন্টিনার বর্তমান গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ও ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদিনহো।
কাতার বিশ্বকাপের ৭ মাস পর ২০২৩ সালে কলকাতায় আসেন মার্তিনেজ। ঢাকায়ও সফর করেছিলেন তিনি। একই বছর আমন্ত্রণ পেয়ে কলকাতায় পা রাখেন রোনালদিনহো। দুজনকে আনার পেছনে মূল কারিগর শতদ্রু। সফর শেষে তাঁদের মেসিকে আনার ব্যাপারে সহায়তা করতে বলেন তিনি। তাঁরাও ভারত নিয়ে ভালো ধারণা দিয়েছেন মেসিকে।
ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে শতদ্রু বলেন, ‘ফুটবল জগতটা ছোট বৃত্তে ঘেরা। যখন আমি মার্তিনেজ ও রোনালদিনহোকে কলকাতায় আনি, তখন তাদের বলেছিলাম, “আমি মেসিকে আনার চেষ্টা করছি এবং তোমাদের রিভিউ (পর্যালোচনা) গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা যদি তাকে ভালো রিভিউ দাও তাহলে সেটা কাজে লাগবে। ” তারা মেসিকে খুবই ভালো রিভিউ দিয়েছে। আমি সুষ্ঠুভাবে পরিকল্পনার কাজটা শেষ করতে পেরেছি।’
মার্তিনেজ-রোনালদিনহোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক মেসির। বার্সেলোনায় কিংবদন্তি হয়ে ওঠার পথে শুরুর দিকে তাঁকে অনেক সহায়তা করেন রোনালদিনহো। আর মার্তিনেজ তো জাতীয় দলের সতীর্থই। শতদ্রু অবশ্য চেয়েছিলেন মেসিকে গত বছর আনতে। সেজন্য মেসির বাবা ও এজেন্ট হোর্হে মেসির সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। শতদ্রুর পরিকল্পনা হোর্হের পছন্দ হলেও ২০২৪ সালে মেসির ভারত সফর সম্ভব না বলে জানিয়ে দেন। তবে এক-দুই বছর পর সেটা সম্ভব হবে।
১২ ডিসেম্বর কলকাতায় পা রাখার কথা মেসির। পরের দিন নিজের একটি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন তিনি। এরপর আহমেদাবাদ, মুম্বাই ও দিল্লি ঘুরে অংশ নেবেন কয়েকটি কনসার্টে। ১৫ ডিসেম্বর মায়ামির ফ্লাইট ধরবেন ৩৮ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
১১ মিনিট আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
২ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলছে না ভারত-পাকিস্তান। সেই দ্বন্দ্বের আঁচ পড়ে ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বন্ধুত্বের আড়ালে উঠে আসে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের ঘটনা। তেমনই এক ঘটনা শোনালেন ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান। ২০০৬ সালে করাচি থেকে লাহোরে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডা
৫ ঘণ্টা আগে