ইউক্রেনকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ইউরোর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। ইংলিশদের ৪-০ গোলের জয়ে দুবার লক্ষ্যভেদ করেন হ্যারি কেন। একটি করে গোল করেছেন হ্যারি মাগুয়ের ও জর্দান হেন্ডারসন।
১৯৯৬ সালের পর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করার পথে প্রতিপক্ষ ইউক্রেনকে পাত্তাই দেয়নি গ্যারেথ সাউথগেটের দল। রোমে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ৪ মিনিটে ইউক্রেনের রক্ষণের কাছে বল পেয়ে দারুণভাবে ড্রিবল করে এগিয়ে যান রাহিম স্টার্লিং। একজনকে কাটিয়ে ও চারজনের ফাঁদ এড়িয়ে পাস বাড়ান ডি-বক্সের দিকে। যেখানে অপেক্ষায় ছিলেন কেন। বল পেয়ে আর ভুল করেননি কেন। নিখুঁত ফিনিশিংয়ে দলকে এগিয়ে দেন এই স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ইউক্রেন। আক্রমণে গিয়ে ইংল্যান্ডের ওপর চাপও তৈরি করে আন্দ্রেই শেভচেঙ্কোর শিষ্যরা। ১৭ মিনিটে কাছাকাছি গিয়ে নিরাশ হন ইউক্রেন স্ট্রাইকার রোমান ইয়েরেমচুক। ধীরে ধীরে আবার ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় ইংল্যান্ড। ২৩ মিনিটে সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি তারা। ইংল্যান্ড মাঝমাঠের দখল নিলে ইউক্রেন এ সময় প্রতি-আক্রমণ নির্ভর কৌশলে খেলতে শুরু করে। অন্যদিকে আক্রমণাত্মক ইংল্যান্ড একাধিকবার গোলের কাছাকাছি গিয়েও ব্যবধান বাড়াতে ব্যর্থ হয়।
গোল না পেলেও দেখার মতো ছিল জাদোন সানচোর জাদু। গতিময় ফুটবলে ইউক্রেন রক্ষণকে একাধিকবার বিপদে ফেলেছেন কদিন আগে বুরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেওয়া সানচো। ইউক্রেন কিছু সুযোগ তৈরি করলেও ইংলিশ রক্ষণের জমাট বাঁধা পেরিয়ে সেগুলো আলোর মুখ দেখেনি।
বিরতির পর দ্রুত ব্যবধান দ্বিগুণ করে ইংল্যান্ড। লুক শর মাপা ফ্রি-কিকে মাথা ছুঁয়ে থ্রি লায়নসদের লিড বাড়ান ম্যাগুয়ের। দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে হালই ছেড়ে দেয় ইউক্রেন। এ সুযোগে দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোল পেয়ে যান কেন। এই গোলেও সহায়তা করেছেন লুক শ।
পিছিয়ে পড়া ইউক্রেনের ম্যাচে ফেরার আশা একরকম শেষ হয়ে যায়। তাদের শরীরী ভাষাও ছিল যথেষ্ট নেতিবাচক। অবশ্য ৬২ মিনিটে কেনের হ্যাটট্রিক প্রচেষ্টা রুখে দেন ইউক্রেনের গোলরক্ষক। তবে পরের মিনিটে আটকাতে পারেননি হেন্ডারসনকে। বদলি হিসেবে নামা লিভারপুল অধিনায়ক ইংল্যান্ডের হয়ে ম্যাচের চতুর্থ গোলটি করেন। চার গোলে এগিয়ে থাকা ইংল্যান্ড বেঞ্চের শক্তি পরীক্ষায় এ সময় বেশ কিছু পরিবর্তন আনে। তবে বাকি সময়ে আর কোনো গোল হয়নি। বড় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ইংল্যান্ড।
সেমিতে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ রাতের আগের ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রকে হারানো ডেনমার্ক।
ইউক্রেনকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ইউরোর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। ইংলিশদের ৪-০ গোলের জয়ে দুবার লক্ষ্যভেদ করেন হ্যারি কেন। একটি করে গোল করেছেন হ্যারি মাগুয়ের ও জর্দান হেন্ডারসন।
১৯৯৬ সালের পর সেমিফাইনাল নিশ্চিত করার পথে প্রতিপক্ষ ইউক্রেনকে পাত্তাই দেয়নি গ্যারেথ সাউথগেটের দল। রোমে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ৪ মিনিটে ইউক্রেনের রক্ষণের কাছে বল পেয়ে দারুণভাবে ড্রিবল করে এগিয়ে যান রাহিম স্টার্লিং। একজনকে কাটিয়ে ও চারজনের ফাঁদ এড়িয়ে পাস বাড়ান ডি-বক্সের দিকে। যেখানে অপেক্ষায় ছিলেন কেন। বল পেয়ে আর ভুল করেননি কেন। নিখুঁত ফিনিশিংয়ে দলকে এগিয়ে দেন এই স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ইউক্রেন। আক্রমণে গিয়ে ইংল্যান্ডের ওপর চাপও তৈরি করে আন্দ্রেই শেভচেঙ্কোর শিষ্যরা। ১৭ মিনিটে কাছাকাছি গিয়ে নিরাশ হন ইউক্রেন স্ট্রাইকার রোমান ইয়েরেমচুক। ধীরে ধীরে আবার ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় ইংল্যান্ড। ২৩ মিনিটে সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি তারা। ইংল্যান্ড মাঝমাঠের দখল নিলে ইউক্রেন এ সময় প্রতি-আক্রমণ নির্ভর কৌশলে খেলতে শুরু করে। অন্যদিকে আক্রমণাত্মক ইংল্যান্ড একাধিকবার গোলের কাছাকাছি গিয়েও ব্যবধান বাড়াতে ব্যর্থ হয়।
গোল না পেলেও দেখার মতো ছিল জাদোন সানচোর জাদু। গতিময় ফুটবলে ইউক্রেন রক্ষণকে একাধিকবার বিপদে ফেলেছেন কদিন আগে বুরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেওয়া সানচো। ইউক্রেন কিছু সুযোগ তৈরি করলেও ইংলিশ রক্ষণের জমাট বাঁধা পেরিয়ে সেগুলো আলোর মুখ দেখেনি।
বিরতির পর দ্রুত ব্যবধান দ্বিগুণ করে ইংল্যান্ড। লুক শর মাপা ফ্রি-কিকে মাথা ছুঁয়ে থ্রি লায়নসদের লিড বাড়ান ম্যাগুয়ের। দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে হালই ছেড়ে দেয় ইউক্রেন। এ সুযোগে দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোল পেয়ে যান কেন। এই গোলেও সহায়তা করেছেন লুক শ।
পিছিয়ে পড়া ইউক্রেনের ম্যাচে ফেরার আশা একরকম শেষ হয়ে যায়। তাদের শরীরী ভাষাও ছিল যথেষ্ট নেতিবাচক। অবশ্য ৬২ মিনিটে কেনের হ্যাটট্রিক প্রচেষ্টা রুখে দেন ইউক্রেনের গোলরক্ষক। তবে পরের মিনিটে আটকাতে পারেননি হেন্ডারসনকে। বদলি হিসেবে নামা লিভারপুল অধিনায়ক ইংল্যান্ডের হয়ে ম্যাচের চতুর্থ গোলটি করেন। চার গোলে এগিয়ে থাকা ইংল্যান্ড বেঞ্চের শক্তি পরীক্ষায় এ সময় বেশ কিছু পরিবর্তন আনে। তবে বাকি সময়ে আর কোনো গোল হয়নি। বড় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ইংল্যান্ড।
সেমিতে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ রাতের আগের ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রকে হারানো ডেনমার্ক।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে