নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও বড় দলগুলোর বিপক্ষে সিরিজ জিততে শুরু করেছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর এবার দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজ জয়ে সে বার্তায় দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ এ শেষ করেছেন তামিম ইকবালরা। বিদেশে ঐতিহাসিক এই সিরিজ জয়কে অর্জনের খাতায় সবার উপরে রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
আজ সেঞ্চুরিয়নের সুপারস্পোর্ট পার্কে প্রোটিয়াদের দেওয়া ১৫৫ রানের লক্ষ্য ৯ উইকেট বাকি থাকতেই পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদের পাঁচ উইকেটের পর অপরাজিত ৮৭ রানে বাংলাদেশকে সহজ জয় এনে দেন তামিম।
ম্যাচ শেষে তাসকিন-শরীফুলদের ধন্যবাদ দিতে ভুলেনি তামিম। তিনি বলেছেন, ‘আমি খুবই গর্বিত। বিশেষ করে বাংলাদেশি ফাস্ট বোলার ফাইফার নিয়েছে, ম্যাচসেরা, সিরিজ সেরার পুরস্কার জিতেছে। আপনি এর চেয়ে বেশি কিছু চাইতে পারেন না। বাংলাদেশের ব্যাপারে সবাই স্পিন বোলিংয়ের কথা বলে। কিন্তু ফাস্ট বোলিং ডিপার্টমেন্ট গত দুই বছর ধরে দুর্দান্ত।’
তাসকিনদের উন্নতির জন্য বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক কোচদের কথা মনে করলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তিনি বলেছেন, ‘আমি সব কোচদের (বর্তমান) এবং আগেও যারা কাজ করেছে ওদের (তাসকিনদের) সঙ্গে, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা অসাধারণ কাজ করেছেন।’
বিদেশে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জয় এই সিরিজকেই মনে করেন তামিম। তিনি বলেছেন, ‘এটি অনেক বড় (অর্জন)। এটি খুব সম্ভবত আমরা যে চারজন সিনিয়র আছি ১৫ বছর ধরে খেলছি, সবার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় জয়গুলোর একটি। আমি এই সিরিজ জয়কেই সবার ওপরে রাখব।’
পরিবারের ক্লান্তিকালেও দলের সঙ্গে সিরিজ জয়ের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ছিলেন সাকিব। তাঁর এমন সাহসী সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে তামিম বলেছেন, ‘সাকিবের এখানে আসা ও খেলা অনেক বড় বিষয় ছিল। বিশেষ করে ওর দুই মেয়ে, মা এবং শাশুড়ি হাসপাতালে ভর্তি। তবু সে দেশের হয়ে খেলছে। এটিই ওর ক্যারেক্টার প্রমাণ করে। ও সিরিজটি জিততে চেয়েছিল। আমি ওকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। পুরো সিরিজে ও দুর্দান্ত ছিল।’
সেঞ্চুরিয়নের গ্যালারিকে তামিমের চোখে ঢাকা মনে হয়েছিল। প্রবাসী দর্শকদের নিবেদন দেখে তামিম বলেছেন, ‘‘সত্যি বলতে আমার মনে হয়েছে এটি ‘মিনি ঢাকা’। তারা অসাধারণ ছিল। রাসেল, আমাদের হেড কোচ যেমনটা বলে, তারাই আমাদের দলের দ্বাদশ ব্যক্তি। আমরা যেখানেই খেলি, জিতি অথবা হারি...তাসব সময়ময় থাকে আমাদের পাশে।’
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও বড় দলগুলোর বিপক্ষে সিরিজ জিততে শুরু করেছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর এবার দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজ জয়ে সে বার্তায় দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ এ শেষ করেছেন তামিম ইকবালরা। বিদেশে ঐতিহাসিক এই সিরিজ জয়কে অর্জনের খাতায় সবার উপরে রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
আজ সেঞ্চুরিয়নের সুপারস্পোর্ট পার্কে প্রোটিয়াদের দেওয়া ১৫৫ রানের লক্ষ্য ৯ উইকেট বাকি থাকতেই পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদের পাঁচ উইকেটের পর অপরাজিত ৮৭ রানে বাংলাদেশকে সহজ জয় এনে দেন তামিম।
ম্যাচ শেষে তাসকিন-শরীফুলদের ধন্যবাদ দিতে ভুলেনি তামিম। তিনি বলেছেন, ‘আমি খুবই গর্বিত। বিশেষ করে বাংলাদেশি ফাস্ট বোলার ফাইফার নিয়েছে, ম্যাচসেরা, সিরিজ সেরার পুরস্কার জিতেছে। আপনি এর চেয়ে বেশি কিছু চাইতে পারেন না। বাংলাদেশের ব্যাপারে সবাই স্পিন বোলিংয়ের কথা বলে। কিন্তু ফাস্ট বোলিং ডিপার্টমেন্ট গত দুই বছর ধরে দুর্দান্ত।’
তাসকিনদের উন্নতির জন্য বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক কোচদের কথা মনে করলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তিনি বলেছেন, ‘আমি সব কোচদের (বর্তমান) এবং আগেও যারা কাজ করেছে ওদের (তাসকিনদের) সঙ্গে, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা অসাধারণ কাজ করেছেন।’
বিদেশে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জয় এই সিরিজকেই মনে করেন তামিম। তিনি বলেছেন, ‘এটি অনেক বড় (অর্জন)। এটি খুব সম্ভবত আমরা যে চারজন সিনিয়র আছি ১৫ বছর ধরে খেলছি, সবার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় জয়গুলোর একটি। আমি এই সিরিজ জয়কেই সবার ওপরে রাখব।’
পরিবারের ক্লান্তিকালেও দলের সঙ্গে সিরিজ জয়ের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ছিলেন সাকিব। তাঁর এমন সাহসী সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে তামিম বলেছেন, ‘সাকিবের এখানে আসা ও খেলা অনেক বড় বিষয় ছিল। বিশেষ করে ওর দুই মেয়ে, মা এবং শাশুড়ি হাসপাতালে ভর্তি। তবু সে দেশের হয়ে খেলছে। এটিই ওর ক্যারেক্টার প্রমাণ করে। ও সিরিজটি জিততে চেয়েছিল। আমি ওকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। পুরো সিরিজে ও দুর্দান্ত ছিল।’
সেঞ্চুরিয়নের গ্যালারিকে তামিমের চোখে ঢাকা মনে হয়েছিল। প্রবাসী দর্শকদের নিবেদন দেখে তামিম বলেছেন, ‘‘সত্যি বলতে আমার মনে হয়েছে এটি ‘মিনি ঢাকা’। তারা অসাধারণ ছিল। রাসেল, আমাদের হেড কোচ যেমনটা বলে, তারাই আমাদের দলের দ্বাদশ ব্যক্তি। আমরা যেখানেই খেলি, জিতি অথবা হারি...তাসব সময়ময় থাকে আমাদের পাশে।’
কদিন আগেই ৩৮ পেরিয়েছেন লিওনেল মেসি। বয়সকে শুধুই সংখ্যা মনে করে মেসি এগিয়ে চলেছেন দুর্দান্ত গতিতে। মাঠের পারফরম্যান্সে একের পর এক রেকর্ড তো গড়ছেনই। অর্থ উপার্জনের দিক থেকেও রেকর্ড গড়ে চলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেকলম্বোতে কিছুতেই যেন কিছু করতে পারছে না বাংলাদেশ। ওভারের পর ওভার বোলিং করে যাচ্ছেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী, নাহিদ রানা, মেহেদী হাসান মিরাজরা। তবু শ্রীলঙ্কাকে বেকায়দায় ফেলতে পারছে না বাংলাদেশ। সাবলীল ব্যাটিংয়ে এগোচ্ছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ ফুটসালে ১৭ আসরের ১৩ টিতে শিরোপা জিতেছে ইরান। এমনকি গত আসরেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ধরে রাখে নিজেদের আধিপত্য। সেই তুলনায় বাংলাদেশ একেবারে শিশু বলা যায়। কারণ, এবারই প্রথম নাম লিখিয়েছে এশিয়ান কাপ ফুটসাল বাছাইয়ে। প্রথমবারেই প্রতিপক্ষ হিসেবে পেল শক্তিশালী ইরানকে।
৩ ঘণ্টা আগেজোরালো আবেদনের পরও আম্পায়ার সাড়া দেননি। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নিলেন রিভিউ। তৃতীয় আম্পায়ার পর্যালোচনা করে দেখেন, তিনটা লাল বাতি জ্বলেছে। সঙ্গে সঙ্গেই ড্রেসিংরুমে ফিরতে হয় লাহিরু উদারাকে। এই উইকেটেই তাইজুল পৌঁছে যান নতুন এক মাইলফলকে।
৩ ঘণ্টা আগে