নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাউন্ড রবিন লিগে টানা তিন জয় নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) ফাইনালে উঠেছিল বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল। তবে ফাইনালে বিসিবি উত্তরাঞ্চলের কাছে ৩ রানে হার মেনেছে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। দক্ষিণাঞ্চলের জয়রথ থামিয়ে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শিরোপা উৎসব করেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের উত্তরাঞ্চল।
খুব সহজে অবশ্য শিরোপা উৎসব করতে পারেনি উত্তরাঞ্চল। উত্তরাঞ্চলের দেওয়া ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একপর্যায়ে ১২১ রানে ৬ উইকেট হারায় দক্ষিণাঞ্চল। তবে সপ্তম উইকেটে লড়াইয় জমিয়ে তোলেন নাসির হোসেন ও নাসুম আহমেদ। ৮৫ রানের এই জুটি ভাঙে দলীয় ২১২ রানে। একপ্রান্তে টিকে ছিলেন নাসির। শেষ ওভারে সমীকরণ নেমে আসে ১০ রানে। তবে সেটা মেলাতে পারেননি দক্ষিণাঞ্চলের ব্যাটাররা। ব্যক্তিগত ৬১ রানে নাসির রানআউট হওয়ার পরই অবশ্য ম্যাচের ভাগ্য লেখা হয়ে যায়।
এর আগে শুরুটা ভালো হয়নি দক্ষিণাঞ্চলের। দলীয় ১৭ রানে ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম আউট হয়ে যান। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এই ব্যাটার ফাইনালে করেন ১১ রান। তবে দ্বিতীয় উইকেটে সেঞ্চুরি জুটি গড়েন এনামুল হক বিজয় ও জাকির হাসান। জাকির ৪২ রানে আউট হলে এই জুটি ভাঙে। ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মাঝে ৫৯ রানের ইনিংস খেলেন বিজয়। ৪৮ বলের ইনিংসে ৩ ছক্কার ও ৫টি ছক্কা মারেন এই ওপেনার। মিডলঅর্ডারে ভরসা হতে পারেননি নাঈম ইসলাম-তৌহিদ হৃদয়। দুজনই শূন্য রানে আউট হন। শূন্য রানে ফেরেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
আগে ব্যাটিং করা উত্তরাঞ্চলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয় মিডলঅর্ডার। শুরুতে ভালো করতে পারেনি তারাও। ১৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনার আউট হয়ে যান। ১১ বলে ১ রান করেন লিটন দাস, তাঁর সঙ্গী শাহাদাত হোসেন দীপু ফেরেন ৪ রানে। ভারত সিরিজের আগে বিসিএলে ব্যাটে সময়টা ভালো যায়নি লিটনের। লড়াইয়ে ফেরানোর ইঙ্গিত দেন সৈকত আলী ও ফজলে মাহমুদ রাব্বি। তৃতীয় উইকেটে ২৭ রানের জুটিতে ২২ রান করে আউট হন সৈকত।
তবে উত্তরাঞ্চলকে মূলত পথ দেখায় চতুর্থ উইকেট জুটি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে ৭৮ রানের জুটি গড়েন ফজলে। রাউন্ড রবিন লিগের শেষ ম্যাচে ৯৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে রানে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন উত্তরাঞ্চল অধিনায়ক। আজ অবশ্য ৩৯ রানে নাসির হোসেনের বলে বোল্ড হয়ে যান। মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর দলীয় ১৬৮ রানে ফিরে যান ফজলেও। ১১৪ বলে ৬৫ রান করেন তিনি। উত্তরাঞ্চলকে ২৫০ ছুঁই ছুঁই স্কোর এনে দেয় আকবর আলী ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর দুটো ইনিংস। ৪১ বলে ৪৪ রান করেন আকবর। ২০ বলে ৩৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন শামীম। দলের হয়ে ১০ ওভারে ৪৫ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলাম।
রাউন্ড রবিন লিগে টানা তিন জয় নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) ফাইনালে উঠেছিল বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল। তবে ফাইনালে বিসিবি উত্তরাঞ্চলের কাছে ৩ রানে হার মেনেছে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। দক্ষিণাঞ্চলের জয়রথ থামিয়ে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শিরোপা উৎসব করেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের উত্তরাঞ্চল।
খুব সহজে অবশ্য শিরোপা উৎসব করতে পারেনি উত্তরাঞ্চল। উত্তরাঞ্চলের দেওয়া ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একপর্যায়ে ১২১ রানে ৬ উইকেট হারায় দক্ষিণাঞ্চল। তবে সপ্তম উইকেটে লড়াইয় জমিয়ে তোলেন নাসির হোসেন ও নাসুম আহমেদ। ৮৫ রানের এই জুটি ভাঙে দলীয় ২১২ রানে। একপ্রান্তে টিকে ছিলেন নাসির। শেষ ওভারে সমীকরণ নেমে আসে ১০ রানে। তবে সেটা মেলাতে পারেননি দক্ষিণাঞ্চলের ব্যাটাররা। ব্যক্তিগত ৬১ রানে নাসির রানআউট হওয়ার পরই অবশ্য ম্যাচের ভাগ্য লেখা হয়ে যায়।
এর আগে শুরুটা ভালো হয়নি দক্ষিণাঞ্চলের। দলীয় ১৭ রানে ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম আউট হয়ে যান। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এই ব্যাটার ফাইনালে করেন ১১ রান। তবে দ্বিতীয় উইকেটে সেঞ্চুরি জুটি গড়েন এনামুল হক বিজয় ও জাকির হাসান। জাকির ৪২ রানে আউট হলে এই জুটি ভাঙে। ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মাঝে ৫৯ রানের ইনিংস খেলেন বিজয়। ৪৮ বলের ইনিংসে ৩ ছক্কার ও ৫টি ছক্কা মারেন এই ওপেনার। মিডলঅর্ডারে ভরসা হতে পারেননি নাঈম ইসলাম-তৌহিদ হৃদয়। দুজনই শূন্য রানে আউট হন। শূন্য রানে ফেরেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
আগে ব্যাটিং করা উত্তরাঞ্চলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয় মিডলঅর্ডার। শুরুতে ভালো করতে পারেনি তারাও। ১৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনার আউট হয়ে যান। ১১ বলে ১ রান করেন লিটন দাস, তাঁর সঙ্গী শাহাদাত হোসেন দীপু ফেরেন ৪ রানে। ভারত সিরিজের আগে বিসিএলে ব্যাটে সময়টা ভালো যায়নি লিটনের। লড়াইয়ে ফেরানোর ইঙ্গিত দেন সৈকত আলী ও ফজলে মাহমুদ রাব্বি। তৃতীয় উইকেটে ২৭ রানের জুটিতে ২২ রান করে আউট হন সৈকত।
তবে উত্তরাঞ্চলকে মূলত পথ দেখায় চতুর্থ উইকেট জুটি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে ৭৮ রানের জুটি গড়েন ফজলে। রাউন্ড রবিন লিগের শেষ ম্যাচে ৯৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে রানে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন উত্তরাঞ্চল অধিনায়ক। আজ অবশ্য ৩৯ রানে নাসির হোসেনের বলে বোল্ড হয়ে যান। মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর দলীয় ১৬৮ রানে ফিরে যান ফজলেও। ১১৪ বলে ৬৫ রান করেন তিনি। উত্তরাঞ্চলকে ২৫০ ছুঁই ছুঁই স্কোর এনে দেয় আকবর আলী ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর দুটো ইনিংস। ৪১ বলে ৪৪ রান করেন আকবর। ২০ বলে ৩৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন শামীম। দলের হয়ে ১০ ওভারে ৪৫ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলাম।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে