ক্রীড়া ডেস্ক

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
অ্যাশেজ সিরিজের বাকি ৩ টেস্ট থেকে ছিটকে গেছেন মার্ক উড। এই পেসারের বাঁ হাঁটুর পুরোনো চোট নতুন করে ফিরে এসেছে। দেশে ফিরে চোট থেকে সেরে ওঠার লড়াই শুরু করবেন ৩৫ বছর বয়সী বোলার। এক বিবৃতিতে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
উডের চোট নিয়ে ইসিবি জানিয়েছে, বাঁ হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় এই সপ্তাহের শেষ দিকে উড দেশে ফিরে আসবেন। এরপর সুস্থতা এবং পুনর্বাসনের জন্য সে মেডিকেল টিমের সঙ্গে কাজ করবেন।
উডের পরিবর্তে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ দলে ডাকা হয়েছে ম্যাথু ফিশারকে। ২০২২ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় এই পেসারের। এরপর আর ইংলিশদের হয়ে মাঠে নামা হয়নি তাঁর। এবার উডের চোটে প্রায় ৪ বছর পর ডাক পেলেন ফিশার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার সময় গত ফেব্রুয়ারিতে বাঁ হাঁটুতে চোট পান উড। চোট থেকে সেরে উঠতে হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করানো হয়। সতর্কতার অংশ হিসেবে কয়েকদফা পেছানো হয় তাঁর মাঠে ফেরার সময়। অবশেষে পার্থ টেস্ট দিয়ে প্রত্যাবর্তন হয়। সে ম্যাচের পর হাঁটুতে ব্যথা বেড়ে যায় তাঁর। এজন্য ব্রিসবেন টেস্টে খেলতে পারেননি উড। শেষ পর্যন্ত শঙ্কা সত্যি করে অ্যাশেজ সিরিজের বাকি অংশ থেকে ছিটকে গেলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বার্তায় উড লিখেছেন, ‘অ্যাশেজ থেকে ছিটকে পড়ায় খুবই মর্মাহত হয়েছি। চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচার করিয়েছিলাম। ৭ মাসের কঠোর পরিশ্রম এবং পুনর্বাসনের পরেও পুনরায় হাঁটুতে ব্যথা ফিরে এসেছে। দলের কেউই এটা আশা করেনি। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে অ্যাশেজ খেলতে এসেছিলাম। ইনজেকশন এবং চিকিৎসা নেওয়ার পরও বুঝতে পারছি, যতটা শঙ্কা আছে আমার হাঁটুর সমস্যা তার চেয়েও বেশি।’

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
অ্যাশেজ সিরিজের বাকি ৩ টেস্ট থেকে ছিটকে গেছেন মার্ক উড। এই পেসারের বাঁ হাঁটুর পুরোনো চোট নতুন করে ফিরে এসেছে। দেশে ফিরে চোট থেকে সেরে ওঠার লড়াই শুরু করবেন ৩৫ বছর বয়সী বোলার। এক বিবৃতিতে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
উডের চোট নিয়ে ইসিবি জানিয়েছে, বাঁ হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় এই সপ্তাহের শেষ দিকে উড দেশে ফিরে আসবেন। এরপর সুস্থতা এবং পুনর্বাসনের জন্য সে মেডিকেল টিমের সঙ্গে কাজ করবেন।
উডের পরিবর্তে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ দলে ডাকা হয়েছে ম্যাথু ফিশারকে। ২০২২ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় এই পেসারের। এরপর আর ইংলিশদের হয়ে মাঠে নামা হয়নি তাঁর। এবার উডের চোটে প্রায় ৪ বছর পর ডাক পেলেন ফিশার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার সময় গত ফেব্রুয়ারিতে বাঁ হাঁটুতে চোট পান উড। চোট থেকে সেরে উঠতে হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করানো হয়। সতর্কতার অংশ হিসেবে কয়েকদফা পেছানো হয় তাঁর মাঠে ফেরার সময়। অবশেষে পার্থ টেস্ট দিয়ে প্রত্যাবর্তন হয়। সে ম্যাচের পর হাঁটুতে ব্যথা বেড়ে যায় তাঁর। এজন্য ব্রিসবেন টেস্টে খেলতে পারেননি উড। শেষ পর্যন্ত শঙ্কা সত্যি করে অ্যাশেজ সিরিজের বাকি অংশ থেকে ছিটকে গেলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বার্তায় উড লিখেছেন, ‘অ্যাশেজ থেকে ছিটকে পড়ায় খুবই মর্মাহত হয়েছি। চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচার করিয়েছিলাম। ৭ মাসের কঠোর পরিশ্রম এবং পুনর্বাসনের পরেও পুনরায় হাঁটুতে ব্যথা ফিরে এসেছে। দলের কেউই এটা আশা করেনি। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে অ্যাশেজ খেলতে এসেছিলাম। ইনজেকশন এবং চিকিৎসা নেওয়ার পরও বুঝতে পারছি, যতটা শঙ্কা আছে আমার হাঁটুর সমস্যা তার চেয়েও বেশি।’
ক্রীড়া ডেস্ক

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
অ্যাশেজ সিরিজের বাকি ৩ টেস্ট থেকে ছিটকে গেছেন মার্ক উড। এই পেসারের বাঁ হাঁটুর পুরোনো চোট নতুন করে ফিরে এসেছে। দেশে ফিরে চোট থেকে সেরে ওঠার লড়াই শুরু করবেন ৩৫ বছর বয়সী বোলার। এক বিবৃতিতে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
উডের চোট নিয়ে ইসিবি জানিয়েছে, বাঁ হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় এই সপ্তাহের শেষ দিকে উড দেশে ফিরে আসবেন। এরপর সুস্থতা এবং পুনর্বাসনের জন্য সে মেডিকেল টিমের সঙ্গে কাজ করবেন।
উডের পরিবর্তে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ দলে ডাকা হয়েছে ম্যাথু ফিশারকে। ২০২২ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় এই পেসারের। এরপর আর ইংলিশদের হয়ে মাঠে নামা হয়নি তাঁর। এবার উডের চোটে প্রায় ৪ বছর পর ডাক পেলেন ফিশার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার সময় গত ফেব্রুয়ারিতে বাঁ হাঁটুতে চোট পান উড। চোট থেকে সেরে উঠতে হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করানো হয়। সতর্কতার অংশ হিসেবে কয়েকদফা পেছানো হয় তাঁর মাঠে ফেরার সময়। অবশেষে পার্থ টেস্ট দিয়ে প্রত্যাবর্তন হয়। সে ম্যাচের পর হাঁটুতে ব্যথা বেড়ে যায় তাঁর। এজন্য ব্রিসবেন টেস্টে খেলতে পারেননি উড। শেষ পর্যন্ত শঙ্কা সত্যি করে অ্যাশেজ সিরিজের বাকি অংশ থেকে ছিটকে গেলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বার্তায় উড লিখেছেন, ‘অ্যাশেজ থেকে ছিটকে পড়ায় খুবই মর্মাহত হয়েছি। চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচার করিয়েছিলাম। ৭ মাসের কঠোর পরিশ্রম এবং পুনর্বাসনের পরেও পুনরায় হাঁটুতে ব্যথা ফিরে এসেছে। দলের কেউই এটা আশা করেনি। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে অ্যাশেজ খেলতে এসেছিলাম। ইনজেকশন এবং চিকিৎসা নেওয়ার পরও বুঝতে পারছি, যতটা শঙ্কা আছে আমার হাঁটুর সমস্যা তার চেয়েও বেশি।’

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
অ্যাশেজ সিরিজের বাকি ৩ টেস্ট থেকে ছিটকে গেছেন মার্ক উড। এই পেসারের বাঁ হাঁটুর পুরোনো চোট নতুন করে ফিরে এসেছে। দেশে ফিরে চোট থেকে সেরে ওঠার লড়াই শুরু করবেন ৩৫ বছর বয়সী বোলার। এক বিবৃতিতে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
উডের চোট নিয়ে ইসিবি জানিয়েছে, বাঁ হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় এই সপ্তাহের শেষ দিকে উড দেশে ফিরে আসবেন। এরপর সুস্থতা এবং পুনর্বাসনের জন্য সে মেডিকেল টিমের সঙ্গে কাজ করবেন।
উডের পরিবর্তে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ দলে ডাকা হয়েছে ম্যাথু ফিশারকে। ২০২২ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় এই পেসারের। এরপর আর ইংলিশদের হয়ে মাঠে নামা হয়নি তাঁর। এবার উডের চোটে প্রায় ৪ বছর পর ডাক পেলেন ফিশার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার সময় গত ফেব্রুয়ারিতে বাঁ হাঁটুতে চোট পান উড। চোট থেকে সেরে উঠতে হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করানো হয়। সতর্কতার অংশ হিসেবে কয়েকদফা পেছানো হয় তাঁর মাঠে ফেরার সময়। অবশেষে পার্থ টেস্ট দিয়ে প্রত্যাবর্তন হয়। সে ম্যাচের পর হাঁটুতে ব্যথা বেড়ে যায় তাঁর। এজন্য ব্রিসবেন টেস্টে খেলতে পারেননি উড। শেষ পর্যন্ত শঙ্কা সত্যি করে অ্যাশেজ সিরিজের বাকি অংশ থেকে ছিটকে গেলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বার্তায় উড লিখেছেন, ‘অ্যাশেজ থেকে ছিটকে পড়ায় খুবই মর্মাহত হয়েছি। চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচার করিয়েছিলাম। ৭ মাসের কঠোর পরিশ্রম এবং পুনর্বাসনের পরেও পুনরায় হাঁটুতে ব্যথা ফিরে এসেছে। দলের কেউই এটা আশা করেনি। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে অ্যাশেজ খেলতে এসেছিলাম। ইনজেকশন এবং চিকিৎসা নেওয়ার পরও বুঝতে পারছি, যতটা শঙ্কা আছে আমার হাঁটুর সমস্যা তার চেয়েও বেশি।’

পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার।
১৯ মিনিট আগে
আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
২৫ মিনিট আগে
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার। কিন্তু সব সময় তো ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হয় না। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচ হারের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে।
চ্যাম্পিয়নস লিগের লিগ পর্বের ম্যাচে গত রাতে ২৮ মিনিটে রদ্রিগোর গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল। ম্যানচেস্টার সিটিও ঘুরে দাঁড়াতে বেশি একটা সময় নেয়নি। ৩৫ মিনিটে নিকো ও’ রেলি সিটিকে সমতায় ফিরিয়েছেন। প্রথমার্ধ শেষের আগেই এগিয়ে যায় পেপ গার্দিওলার দল। ৪৩ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করেন আর্লিং হালান্ড। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। ম্যাচ শেষে টি এন টি স্পোর্টসকে গার্দিওলা বলেন, ‘আরও ভালো হতে পারত। বার্নাব্যুতে জেতা অবশ্যই কঠিন। চার-পাঁচ-ছয় খেলোয়াড় তাদের প্রথম ম্যাচ খেলেছে এখানে। তার মানে এখানে পুরোপুরি প্রস্তুত নই। তবে এটা একটা প্রক্রিয়া ও অনেক নতুন ফুটবলার রয়েছে। এখানে জিতে অবশ্যই আমি খুশি। বিশেষ করে পয়েন্টের দিক থেকে। ১৩ পয়েন্ট পেয়েছি। সেহেতু সেরা আটে থেকে শেষ করার সুযোগ এখনো আমাদের হাতে। সেটাই লক্ষ্য।’
কিলিয়ান এমবাপ্পে, দানি কারভাহাল, ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার আর্নল্ড—একগাদা তারকা ফুটবলার গতকাল খেলেননি ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে। তবু প্রথমার্ধ শেষে ২-১ গোলে এগিয়ে থেকেও চিন্তামুক্ত ছিল না গার্দিওলার দল। কারণ, দলটা যে রিয়াল মাদ্রিদ আর ম্যাচের ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। ম্যাচের শেষভাগে এসে বারবার সিটির রক্ষণদুর্গে হানা দিচ্ছিলেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র-জুড বেলিংহামরা। ৮৫ মিনিটে এনদ্রিক হেড দিয়ে রিয়ালকে সমতায় ফেরানোর একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে সিটি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা সেই আক্রমণ দারুণভাবে প্রতিহত করেছিলেন।
রিয়ালকে তাদের মাঠে হারিয়ে ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা যেমন খুশি, একই সঙ্গে ম্যাচ শেষে তাঁর কিছু দুশ্চিন্তাও রয়ে গেছে। ম্যাচ শেষে টি এন টি স্পোর্টসকে সিটি কোচ বলেন, ‘আমরা এখনো অনেক দূরে আছি (চ্যাম্পিয়নস লিগ জয় থেকে)। এখনো আমরা প্রস্তুত নই। ফেব্রুয়ারিতে আমরা আরও ভালো খেলতে পারব। অতীতে এখানে আজকের (গতকাল) চেয়ে ভালো খেলেছি ও হেরেছি। ফুটবল তো এমনই।’
৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে ম্যানচেস্টার সিটি অবস্থান করছে চার নম্বরে। পিএসজি, আতালান্তার ১৩ পয়েন্ট হলেও গোল ব্যবধানের কারণে তারা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে রয়েছে। পিএসজি ও আতালান্তা অবস্থান করছে তিন ও পাঁচ নম্বরে। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আর্সেনাল। দুইয়ে থাকা বায়ার্ন মিউনিখের পয়েন্ট ১৫। ১২ পয়েন্টে নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ সাত নম্বরে। প্রত্যেকেই ছয়টি করে ম্যাচ খেলেছে।

পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার। কিন্তু সব সময় তো ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হয় না। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচ হারের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে।
চ্যাম্পিয়নস লিগের লিগ পর্বের ম্যাচে গত রাতে ২৮ মিনিটে রদ্রিগোর গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল। ম্যানচেস্টার সিটিও ঘুরে দাঁড়াতে বেশি একটা সময় নেয়নি। ৩৫ মিনিটে নিকো ও’ রেলি সিটিকে সমতায় ফিরিয়েছেন। প্রথমার্ধ শেষের আগেই এগিয়ে যায় পেপ গার্দিওলার দল। ৪৩ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করেন আর্লিং হালান্ড। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। ম্যাচ শেষে টি এন টি স্পোর্টসকে গার্দিওলা বলেন, ‘আরও ভালো হতে পারত। বার্নাব্যুতে জেতা অবশ্যই কঠিন। চার-পাঁচ-ছয় খেলোয়াড় তাদের প্রথম ম্যাচ খেলেছে এখানে। তার মানে এখানে পুরোপুরি প্রস্তুত নই। তবে এটা একটা প্রক্রিয়া ও অনেক নতুন ফুটবলার রয়েছে। এখানে জিতে অবশ্যই আমি খুশি। বিশেষ করে পয়েন্টের দিক থেকে। ১৩ পয়েন্ট পেয়েছি। সেহেতু সেরা আটে থেকে শেষ করার সুযোগ এখনো আমাদের হাতে। সেটাই লক্ষ্য।’
কিলিয়ান এমবাপ্পে, দানি কারভাহাল, ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার আর্নল্ড—একগাদা তারকা ফুটবলার গতকাল খেলেননি ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে। তবু প্রথমার্ধ শেষে ২-১ গোলে এগিয়ে থেকেও চিন্তামুক্ত ছিল না গার্দিওলার দল। কারণ, দলটা যে রিয়াল মাদ্রিদ আর ম্যাচের ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। ম্যাচের শেষভাগে এসে বারবার সিটির রক্ষণদুর্গে হানা দিচ্ছিলেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র-জুড বেলিংহামরা। ৮৫ মিনিটে এনদ্রিক হেড দিয়ে রিয়ালকে সমতায় ফেরানোর একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে সিটি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা সেই আক্রমণ দারুণভাবে প্রতিহত করেছিলেন।
রিয়ালকে তাদের মাঠে হারিয়ে ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা যেমন খুশি, একই সঙ্গে ম্যাচ শেষে তাঁর কিছু দুশ্চিন্তাও রয়ে গেছে। ম্যাচ শেষে টি এন টি স্পোর্টসকে সিটি কোচ বলেন, ‘আমরা এখনো অনেক দূরে আছি (চ্যাম্পিয়নস লিগ জয় থেকে)। এখনো আমরা প্রস্তুত নই। ফেব্রুয়ারিতে আমরা আরও ভালো খেলতে পারব। অতীতে এখানে আজকের (গতকাল) চেয়ে ভালো খেলেছি ও হেরেছি। ফুটবল তো এমনই।’
৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে ম্যানচেস্টার সিটি অবস্থান করছে চার নম্বরে। পিএসজি, আতালান্তার ১৩ পয়েন্ট হলেও গোল ব্যবধানের কারণে তারা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে রয়েছে। পিএসজি ও আতালান্তা অবস্থান করছে তিন ও পাঁচ নম্বরে। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আর্সেনাল। দুইয়ে থাকা বায়ার্ন মিউনিখের পয়েন্ট ১৫। ১২ পয়েন্টে নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ সাত নম্বরে। প্রত্যেকেই ছয়টি করে ম্যাচ খেলেছে।

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
২ দিন আগে
আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
২৫ মিনিট আগে
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
আবারও আকবর আলীর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও। পরশু শিরোপা জিতে ফোনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন, সেটি সাক্ষাৎকারে রূপ নিল। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: ডাবল জেতার অনুভূতি কী?
আকবর আলী: আলহামদুলিল্লাহ, ভালো।
প্রশ্ন: জাতীয় লিগের ষষ্ঠ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় রংপুরকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কীভাবে?
আকবর: শুধু এই ছয় নম্বর ম্যাচটা হারায় আমরা একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমরা এক নম্বরেই ছিলাম প্রায় পুরো লিগে। এমনকি যখন পাঁচ নম্বর রাউন্ড শুরু করি, তখনো এক নম্বরে ছিলাম। ছয় নম্বর রাউন্ডে আমরা হেরে গিয়ে একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সিলেট জিতে গেলে তো হতো না। সিলেটের আর ময়মনসিংহের নেতিবাচক ফল দরকার ছিল আমাদের জন্য।
প্রশ্ন: এনসিএল টি-টোয়েন্টি যখন শেষ করলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। তখন আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, পরবর্তী লক্ষ্য লাল বলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়া। লক্ষ্য পূরণ হলো।
আকবর: চ্যাম্পিয়নশিপের তো একটা লক্ষ্য থাকেই। সাধারণত ম্যাচ জেতা গুরুত্বপূর্ণ। আর যখন আপনি বেশি ম্যাচ জিতবেন, সাধারণত যেটা হয় যে চার দিনের যখন ছয়—এবারই তো প্রথম সাত রাউন্ডের ম্যাচ খেলছি। সাধারণত আগে ছয় রাউন্ডের খেলা হতো। তো ছয় রাউন্ডে যেটা হয় যে আপনি তিনটা ম্যাচ জিতলে আর একটা-দুইটা ড্র করলে, একটা যদি হেরেও যাই, তা-ও দেখা যায়, চ্যাম্পিয়নশিপ হয়ে যায়। এবার যেহেতু সাত রাউন্ড ছিল, আমরা আশা করেছিলাম, দল চারটা ম্যাচ জিতবে, তারাই চ্যাম্পিয়ন হবে। তো চারটা হয়নি, তিনটা হয়েছে। বাকি সব কটি ড্র ছিল, একটা হার ছিল। এভাবে আসলে হয়ে গেছে।
প্রশ্ন: ঠিক, জয় যত বেশি, তার ঘরে ট্রফি আসার সম্ভাবনা বেশি।
আকবর: স্বাভাবিক। কারণ, আপনার ড্রয়ে হচ্ছে ২ পয়েন্ট; আর জিতলে ৮ পয়েন্ট। এটা অনেক বড় কিছু। কোনো দল চারটা ম্যাচ ড্র করল আর একটা দল তিন ম্যাচ হেরে একটা জিতল, শেষ পর্যন্ত পয়েন্ট একই। লাল বলের ক্রিকেটে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে উইকেটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: এ কারণে সিলেট পাঁচ ড্র, দুই জয়, কোনো হার নেই; তবু চ্যাম্পিয়ন হতে পারল না।
আকবর: এ রকম আমাদেরও একবার হয়েছিল। ২০২৩ সালে সম্ভবত। যে আমরা দুটি ম্যাচ জিতেছিলাম, চারটি ড্র করেছিলাম। একটা ম্যাচও হারিনি। অপরাজিত ছিলাম। কিন্তু তারপরও আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। ঢাকা বিভাগ ৩ ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে। ৩ ম্যাচ জিতেছিল। তারা মনে হয় একটা না, দুইটা হার ছিল। তারপরও ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছিল।
প্রশ্ন: তার মানে, লাল বলে ফলটা খুব জরুরি।
আকবর: অবশ্যই। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি, সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় রংপুরের কেউ নেই। তবু আপনাদের চ্যাম্পিয়ন হতে সমস্যা হয়নি।
আকবর: (হাসি) এর কারণ হলো, যখন যার প্রয়োজন ছিল, সে পারফর্ম করেছে। হ্যাঁ, অবশ্যই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হলে ভালো লাগত রংপুর বিভাগ থেকে। তখন আরও দাপট দেখিয়ে জিততে পারতাম। কিন্তু আসলে, ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্স ছিল আমাদের অনেকের।
প্রশ্ন: ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্সের কথা বললে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধর কথা আসবে।
আকবর: আমার মনে হয়, পুরো টুর্নামেন্টের সেরা বোলার ছিল সে। সাধারণত আমি তার ভক্ত। কারণ, সে যদি ফর্মে থাকে, ফিট থাকে—বাংলাদেশে অন্যতম সেরা বোলার।
প্রশ্ন: মুগ্ধর কোন দিকটা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আকবর: সে অনেকটাই স্বাভাবিক। যা চায়, সেটা আসলে করতে পারে। সে যদি চায় ইন সুইং করাবে, ইন সুইং করাতে পারে। আউট সুইং করাতে চাইলে তা-ও পারে। আল্লাহর রহমতে অনেক স্বাভাবিক প্রতিভা। বিকেএসপিতে আমরা একসঙ্গে ছিলাম অনেক দিন। তাকে যেটা দেখেছি, অনেক পেসার যেমন এক সপ্তাহ, এক মাস অনুশীলন করে যেটা করতে পারে না, মুগ্ধ এক দিনের অনুশীলনেই সেটা করতে পারে।
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল তো হলো। কিন্তু একটা আফসোস কি থেকে গেল নাকি যে কাতারে রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ জিততে পারলেই এ বছর ট্রেবল জেতার একটা সুযোগ ছিল আপনার?
আকবর: সেই আফসোস আছে। এখনো আছে। মনে হয়, প্রত্যেক খেলোয়াড়ের এটা সারা জীবন থাকবে। যতবার এটার কথা মনে করাবেন, এই যে এখন মনে করালেন, এখন আবার আফসোস হচ্ছে। যখন কোনো কিছু জেতেন, সেটার ভালো মুহূর্তগুলো আপনার সব সময় মনে থাকে এবং যতবার আপনি সেটা শোনেন, সেটার ছবি দেখেন, উৎফুল্ল থাকেন। একইভাবে যেমন কোনো একটা খারাপ বিষয়, সেটার স্মৃতি সব সময় থাকবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের পরিবর্তনটা কেমন দেখছেন?
আকবর: আমার অভিষেকের পর থেকে দেখছি, সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট হয়েছে এবার। যদি টেকনিক্যালি দেখেন, শেষ রাউন্ডে পাঁচ দলেরই সুযোগ ছিল চ্যাম্পিয়নশিপের। তো এ রকম প্রতিযোগিতা আগে কখনোই দেখিনি। একটু উনিশ-বিশ হলে যারা পাঁচ নম্বরে ছিল, সম্ভবত চট্টগ্রাম বা বরিশাল, তারাও চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতে পারত। ভালো প্রতিযোগিতা ছিল এবার।
প্রশ্ন: উইকেট, সুযোগ-সুবিধা—সব মিলিয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কী ধরনের পরিবর্তন দেখছেন?
আকবর: সুযোগ-সুবিধার কথা যদি বলেন, ভেন্যুতে খুবই ভালো পেয়েছি। হয়তোবা কক্সবাজারে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কিন্তু সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী খুবই ভালো ছিল। যদিও রাজশাহীতে এ বছর খেলিনি। যতটুকু শুনছি, খুবই ভালো ছিল। তবে সবাই জানি, বাংলাদেশের অন্যতম সেরা উইকেট বগুড়ায়।
প্রশ্ন: বিপিএল সামনে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ট্রেবল জেতার সুযোগ নিশ্চয় আছে?
আকবর: ইনশা আল্লাহ, চেষ্টা করব। সেটা নির্ভর করছে আমরা দল (রাজশাহী) হিসেবে কীভাবে খেলতে পারছি।
প্রশ্ন: ডাবল জেতার অনুভূতি কী?
আকবর আলী: আলহামদুলিল্লাহ, ভালো।
প্রশ্ন: জাতীয় লিগের ষষ্ঠ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় রংপুরকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কীভাবে?
আকবর: শুধু এই ছয় নম্বর ম্যাচটা হারায় আমরা একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমরা এক নম্বরেই ছিলাম প্রায় পুরো লিগে। এমনকি যখন পাঁচ নম্বর রাউন্ড শুরু করি, তখনো এক নম্বরে ছিলাম। ছয় নম্বর রাউন্ডে আমরা হেরে গিয়ে একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সিলেট জিতে গেলে তো হতো না। সিলেটের আর ময়মনসিংহের নেতিবাচক ফল দরকার ছিল আমাদের জন্য।
প্রশ্ন: এনসিএল টি-টোয়েন্টি যখন শেষ করলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। তখন আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, পরবর্তী লক্ষ্য লাল বলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়া। লক্ষ্য পূরণ হলো।
আকবর: চ্যাম্পিয়নশিপের তো একটা লক্ষ্য থাকেই। সাধারণত ম্যাচ জেতা গুরুত্বপূর্ণ। আর যখন আপনি বেশি ম্যাচ জিতবেন, সাধারণত যেটা হয় যে চার দিনের যখন ছয়—এবারই তো প্রথম সাত রাউন্ডের ম্যাচ খেলছি। সাধারণত আগে ছয় রাউন্ডের খেলা হতো। তো ছয় রাউন্ডে যেটা হয় যে আপনি তিনটা ম্যাচ জিতলে আর একটা-দুইটা ড্র করলে, একটা যদি হেরেও যাই, তা-ও দেখা যায়, চ্যাম্পিয়নশিপ হয়ে যায়। এবার যেহেতু সাত রাউন্ড ছিল, আমরা আশা করেছিলাম, দল চারটা ম্যাচ জিতবে, তারাই চ্যাম্পিয়ন হবে। তো চারটা হয়নি, তিনটা হয়েছে। বাকি সব কটি ড্র ছিল, একটা হার ছিল। এভাবে আসলে হয়ে গেছে।
প্রশ্ন: ঠিক, জয় যত বেশি, তার ঘরে ট্রফি আসার সম্ভাবনা বেশি।
আকবর: স্বাভাবিক। কারণ, আপনার ড্রয়ে হচ্ছে ২ পয়েন্ট; আর জিতলে ৮ পয়েন্ট। এটা অনেক বড় কিছু। কোনো দল চারটা ম্যাচ ড্র করল আর একটা দল তিন ম্যাচ হেরে একটা জিতল, শেষ পর্যন্ত পয়েন্ট একই। লাল বলের ক্রিকেটে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে উইকেটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: এ কারণে সিলেট পাঁচ ড্র, দুই জয়, কোনো হার নেই; তবু চ্যাম্পিয়ন হতে পারল না।
আকবর: এ রকম আমাদেরও একবার হয়েছিল। ২০২৩ সালে সম্ভবত। যে আমরা দুটি ম্যাচ জিতেছিলাম, চারটি ড্র করেছিলাম। একটা ম্যাচও হারিনি। অপরাজিত ছিলাম। কিন্তু তারপরও আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। ঢাকা বিভাগ ৩ ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে। ৩ ম্যাচ জিতেছিল। তারা মনে হয় একটা না, দুইটা হার ছিল। তারপরও ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছিল।
প্রশ্ন: তার মানে, লাল বলে ফলটা খুব জরুরি।
আকবর: অবশ্যই। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি, সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় রংপুরের কেউ নেই। তবু আপনাদের চ্যাম্পিয়ন হতে সমস্যা হয়নি।
আকবর: (হাসি) এর কারণ হলো, যখন যার প্রয়োজন ছিল, সে পারফর্ম করেছে। হ্যাঁ, অবশ্যই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হলে ভালো লাগত রংপুর বিভাগ থেকে। তখন আরও দাপট দেখিয়ে জিততে পারতাম। কিন্তু আসলে, ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্স ছিল আমাদের অনেকের।
প্রশ্ন: ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্সের কথা বললে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধর কথা আসবে।
আকবর: আমার মনে হয়, পুরো টুর্নামেন্টের সেরা বোলার ছিল সে। সাধারণত আমি তার ভক্ত। কারণ, সে যদি ফর্মে থাকে, ফিট থাকে—বাংলাদেশে অন্যতম সেরা বোলার।
প্রশ্ন: মুগ্ধর কোন দিকটা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আকবর: সে অনেকটাই স্বাভাবিক। যা চায়, সেটা আসলে করতে পারে। সে যদি চায় ইন সুইং করাবে, ইন সুইং করাতে পারে। আউট সুইং করাতে চাইলে তা-ও পারে। আল্লাহর রহমতে অনেক স্বাভাবিক প্রতিভা। বিকেএসপিতে আমরা একসঙ্গে ছিলাম অনেক দিন। তাকে যেটা দেখেছি, অনেক পেসার যেমন এক সপ্তাহ, এক মাস অনুশীলন করে যেটা করতে পারে না, মুগ্ধ এক দিনের অনুশীলনেই সেটা করতে পারে।
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল তো হলো। কিন্তু একটা আফসোস কি থেকে গেল নাকি যে কাতারে রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ জিততে পারলেই এ বছর ট্রেবল জেতার একটা সুযোগ ছিল আপনার?
আকবর: সেই আফসোস আছে। এখনো আছে। মনে হয়, প্রত্যেক খেলোয়াড়ের এটা সারা জীবন থাকবে। যতবার এটার কথা মনে করাবেন, এই যে এখন মনে করালেন, এখন আবার আফসোস হচ্ছে। যখন কোনো কিছু জেতেন, সেটার ভালো মুহূর্তগুলো আপনার সব সময় মনে থাকে এবং যতবার আপনি সেটা শোনেন, সেটার ছবি দেখেন, উৎফুল্ল থাকেন। একইভাবে যেমন কোনো একটা খারাপ বিষয়, সেটার স্মৃতি সব সময় থাকবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের পরিবর্তনটা কেমন দেখছেন?
আকবর: আমার অভিষেকের পর থেকে দেখছি, সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট হয়েছে এবার। যদি টেকনিক্যালি দেখেন, শেষ রাউন্ডে পাঁচ দলেরই সুযোগ ছিল চ্যাম্পিয়নশিপের। তো এ রকম প্রতিযোগিতা আগে কখনোই দেখিনি। একটু উনিশ-বিশ হলে যারা পাঁচ নম্বরে ছিল, সম্ভবত চট্টগ্রাম বা বরিশাল, তারাও চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতে পারত। ভালো প্রতিযোগিতা ছিল এবার।
প্রশ্ন: উইকেট, সুযোগ-সুবিধা—সব মিলিয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কী ধরনের পরিবর্তন দেখছেন?
আকবর: সুযোগ-সুবিধার কথা যদি বলেন, ভেন্যুতে খুবই ভালো পেয়েছি। হয়তোবা কক্সবাজারে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কিন্তু সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী খুবই ভালো ছিল। যদিও রাজশাহীতে এ বছর খেলিনি। যতটুকু শুনছি, খুবই ভালো ছিল। তবে সবাই জানি, বাংলাদেশের অন্যতম সেরা উইকেট বগুড়ায়।
প্রশ্ন: বিপিএল সামনে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ট্রেবল জেতার সুযোগ নিশ্চয় আছে?
আকবর: ইনশা আল্লাহ, চেষ্টা করব। সেটা নির্ভর করছে আমরা দল (রাজশাহী) হিসেবে কীভাবে খেলতে পারছি।

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
২ দিন আগে
পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার।
১৯ মিনিট আগে
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। সে সিরিজে ৩৯৮ ম্যাচে ৩৫১ ছক্কা মারা আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে যান রোহিত। ২৭৯ ওয়ানডে শেষে এই মারকুটে ব্যাটারের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ৩৫৫ ছক্কা।
রোহিতের ছক্কার রেকর্ড প্রসঙ্গে আফ্রিদি বলেন, ‘রেকর্ড তৈরি হয় ভাঙার জন্য। এই রেকর্ড এখন আরও উন্নত হয়েছে। আমি খুশি যে, একজন খেলোয়াড়, যাঁকে আমি সব সময় পছন্দ করি, তিনি এই রেকর্ড ভেঙেছেন।’
কোনো রেকর্ডই স্থায়ী বলে মনে করেন না আফ্রিদি, ‘আমার দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড প্রায় ১৮ বছর ধরে টিকে ছিল। কিন্তু সেটা ঠিকই ভেঙেছে। একজন খেলোয়াড় এসে রেকর্ড গড়ে আবার আরেকজন সেই রেকর্ড ভাঙে। ক্রিকেট আসলে এমনই।’
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) একই দলে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় রোহিত সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা আছে আফ্রিদির। তিনি বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালে আমার একমাত্র আইপিএল মৌসুমে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছি। সেবার রোহিতকে সতীর্থ হিসেবে পেয়েছিলাম। সেই সময় আমার তাঁকে পছন্দ হয়েছিল। দলীয় অনুশীলনে আমি তাঁকে ব্যাট করতে দেখেছি। তাঁর ক্লাস আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি জানতাম যে, একদিন রোহিত ভারতের হয়ে খেলবেন। দারুণ একজন ব্যাটার হিসেবে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’

ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। সে সিরিজে ৩৯৮ ম্যাচে ৩৫১ ছক্কা মারা আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে যান রোহিত। ২৭৯ ওয়ানডে শেষে এই মারকুটে ব্যাটারের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ৩৫৫ ছক্কা।
রোহিতের ছক্কার রেকর্ড প্রসঙ্গে আফ্রিদি বলেন, ‘রেকর্ড তৈরি হয় ভাঙার জন্য। এই রেকর্ড এখন আরও উন্নত হয়েছে। আমি খুশি যে, একজন খেলোয়াড়, যাঁকে আমি সব সময় পছন্দ করি, তিনি এই রেকর্ড ভেঙেছেন।’
কোনো রেকর্ডই স্থায়ী বলে মনে করেন না আফ্রিদি, ‘আমার দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড প্রায় ১৮ বছর ধরে টিকে ছিল। কিন্তু সেটা ঠিকই ভেঙেছে। একজন খেলোয়াড় এসে রেকর্ড গড়ে আবার আরেকজন সেই রেকর্ড ভাঙে। ক্রিকেট আসলে এমনই।’
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) একই দলে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় রোহিত সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা আছে আফ্রিদির। তিনি বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালে আমার একমাত্র আইপিএল মৌসুমে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছি। সেবার রোহিতকে সতীর্থ হিসেবে পেয়েছিলাম। সেই সময় আমার তাঁকে পছন্দ হয়েছিল। দলীয় অনুশীলনে আমি তাঁকে ব্যাট করতে দেখেছি। তাঁর ক্লাস আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি জানতাম যে, একদিন রোহিত ভারতের হয়ে খেলবেন। দারুণ একজন ব্যাটার হিসেবে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
২ দিন আগে
পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার।
১৯ মিনিট আগে
আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
২৫ মিনিট আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
গত অক্টোবরে বিসিবির পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করে সব ধরনের লিগ বর্জন করেছেন ৪৫ ক্লাবের সংগঠকরা। তাই কয়েকদফা পিছিয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। লিগ বর্জন করা ক্লাবগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেও রাজি করাতে পারেনি বিসিবি। সবশেষ ১২ ক্লাব নিয়ে আগামী ১১ ডিসেম্বর লিগ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু মাঠ প্রস্তুত না থাকায় আরও তিন দিন পেছানো হয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ শুরুর দিনক্ষণ। নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৪ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে প্রতিযোগিতার পরবর্তী আসর। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্টোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান আদনান রহমান দীপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের ২০ দলের মধ্যে আটটি লিগ বর্জন করেছে। তবে বিসিবির সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ মনে করেন, ক্রিকেটারদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত ক্লাবগুলোর। যেসব ক্লাব লিগে অংশ নেবে না তাদের বিরুদ্ধে সিসিডিএমের বাইলজ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে ফারুক বলেন, ‘একটা ব্যাপার স্পষ্ঠ। যারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তারাই এখন লিগ বর্জনে সোচ্চার। প্রতিবাদের ভাষা অনেক আছে। তাই বলে ক্রিকেটকে বন্ধ করা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। দেশে গুরুত্বপূর্ণ হলো খেলা। লিগ না হলে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন ক্রিকেটাররা। সে কারণেই ক্রিকেটারদের স্বার্থে খেলা মাঠে গড়ানো দরকার। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বোর্ড বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে।’

জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
গত অক্টোবরে বিসিবির পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করে সব ধরনের লিগ বর্জন করেছেন ৪৫ ক্লাবের সংগঠকরা। তাই কয়েকদফা পিছিয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। লিগ বর্জন করা ক্লাবগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেও রাজি করাতে পারেনি বিসিবি। সবশেষ ১২ ক্লাব নিয়ে আগামী ১১ ডিসেম্বর লিগ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু মাঠ প্রস্তুত না থাকায় আরও তিন দিন পেছানো হয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ শুরুর দিনক্ষণ। নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৪ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে প্রতিযোগিতার পরবর্তী আসর। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্টোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান আদনান রহমান দীপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের ২০ দলের মধ্যে আটটি লিগ বর্জন করেছে। তবে বিসিবির সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ মনে করেন, ক্রিকেটারদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত ক্লাবগুলোর। যেসব ক্লাব লিগে অংশ নেবে না তাদের বিরুদ্ধে সিসিডিএমের বাইলজ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে ফারুক বলেন, ‘একটা ব্যাপার স্পষ্ঠ। যারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তারাই এখন লিগ বর্জনে সোচ্চার। প্রতিবাদের ভাষা অনেক আছে। তাই বলে ক্রিকেটকে বন্ধ করা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। দেশে গুরুত্বপূর্ণ হলো খেলা। লিগ না হলে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন ক্রিকেটাররা। সে কারণেই ক্রিকেটারদের স্বার্থে খেলা মাঠে গড়ানো দরকার। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বোর্ড বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে।’

পার্থের পর ব্রিসবেন, অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টের একটিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি ইংল্যান্ড। দুটি ম্যাচেই ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে সফরকারী দল। টানা ২ হারে যখন উঁকি দিচ্ছে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা, তখন বড় ধরনের ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড।
২ দিন আগে
পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জেতার অনেক ঘটনা রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। বিশেষ করে, চ্যাম্পিয়নস লিগে তারা ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা তো এমনি এমনি পায়নি। সর্বোচ্চ ১৫ শিরোপা জয়ের পথে মিরাকল তারা ঘটিয়েছে অনেকবার।
১৯ মিনিট আগে
আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
২৫ মিনিট আগে
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে