কিছুদিন আগে বিজ্ঞাপনী প্রচারণার উদ্দেশ্যে এক পোস্ট দিয়ে বেশ আলোচিত-সমালোচিত হয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। ‘আমি আর খেলব না। খেলবে কে জানাচ্ছি…।’ মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এই পোস্ট দেওয়ার পর থেকেই সমর্থকের মনে কৌতূহল জেগেছিল বাংলাদেশি অধিনায়ক কেন এমনটা বলছেন।
পরে অবশ্য সেই কৌতূহলের সমাধান হয়। এবার আরেকটি বিজ্ঞাপনী প্রচারণার পোস্ট দিয়েছেন সাকিব। তবে আগেরটির মতো এত কৌতূহলী নয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পর্কিত অতীব গুরুত্বপূর্ণ এক বিষয়। ব্যাটিং ইনিংসের শেষ দিকে প্রায়ই যে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় বাংলাদেশকে। তা নিয়েই এক বিজ্ঞাপনী কুইজ পোস্ট করেছেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার।
কুইজে এমন এক ব্যাটারের নাম রয়েছে, যিনি গত কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে আলোচিত নাম। আর তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশের অন্যতম ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এশিয়া কাপের দলে অভিজ্ঞ এই ব্যাটারের জায়গা পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য দলের সঙ্গে তাঁর যাওয়া হয়নি মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট খেলতে।
সুযোগ না হলেও আজ টুর্নামেন্ট শুরুর আগে মাহমুদউল্লাহর দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ের কথা ভোলেননি সাকিব। তাই তো কুইজের দুটি অপশনে মিডল অর্ডার ব্যাটারের নাম নিয়েছেন তিনি। কুইজটি ছিল—সাকিব অধিনায়ক থাকার সময় শেষ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ১৫ রান। তাহলে এ সময় তিনি কোন দুজন ব্যাটারকে ব্যাটিংয়ে নামাবেন? চার অপশন জুটির মধ্যে প্রথমটিতে মুশফিক-লিটন, দ্বিতীয়টিতে তৌহিদ হৃদয়-আফিফ, তৃতীয়টিতে দুই ভায়রা ভাই মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ আর শেষটিতে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গী সৌম্য সরকার। উত্তর অবশ্য এখনো বাংলাদেশের অধিনায়ক দেননি। বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠানের আড্ডায় জানাবেন। তাই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের উত্তর জানতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে ভক্ত-সমর্থকদের।
বাংলাদেশের অনেক কঠিন মুহূর্তের জয়ের সাক্ষী মাহমুদউল্লাহ, যাঁর ব্যাট থেকে জয়সূচক রান এসেছে কিংবা জয়ের ম্যাচে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিদাহাস ট্রফির জয়টা নিশ্চয়ই তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য। ২ বলে ৬ রানের সমীকরণ এক বল হাতে রেখে ছক্কায় মিলিয়ে দেন তিনি। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ঘরের মাটিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ২ উইকেটের জয়ে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংসও তাই। এমন আরও বেশ কিছু ইনিংসে বাংলাদেশকে জয় এনে দিয়েছেন ৩৭ বছর বয়সী তারকা। তাই শেষ ওভারের ১৫ রানের সমীকরণের কুইজ তাঁর নাম ছাড়া পূর্ণতা পাবে না, সাকিবও সেটা ভালো করে জানেন।
বিশ্বকাপেও মাহমুদউল্লাহ সুযোগ পাবেন কি না, তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। তবে দল ঘোষণার সময় যেহেতু এখনো রয়েছে, তাই অভিজ্ঞ ব্যাটারের আশাহত হওয়ার কিছু নেই। এ ছাড়া এশিয়া কাপের পারফরম্যান্স, সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের পারফরম্যান্সও বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় প্রভাব রাখবে। কিছু পরিবর্তন আসতে পারে এমনটা জানিয়ে রেখেছেন টিম ম্যানেজমেন্ট, বিসিবির বোর্ড পরিচালকসহ নির্বাচকেরাও। সে হিসাবেই মাহমুদউল্লাহরও ভিসা করিয়েছে বিসিবি। বিশ্বকাপের সম্ভাব্য তালিকায় থাকা খেলোয়াড়দের সঙ্গে হয়তো এ জন্য মিরপুরে অনুশীলনও করছেন তিনি।
কিছুদিন আগে বিজ্ঞাপনী প্রচারণার উদ্দেশ্যে এক পোস্ট দিয়ে বেশ আলোচিত-সমালোচিত হয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। ‘আমি আর খেলব না। খেলবে কে জানাচ্ছি…।’ মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এই পোস্ট দেওয়ার পর থেকেই সমর্থকের মনে কৌতূহল জেগেছিল বাংলাদেশি অধিনায়ক কেন এমনটা বলছেন।
পরে অবশ্য সেই কৌতূহলের সমাধান হয়। এবার আরেকটি বিজ্ঞাপনী প্রচারণার পোস্ট দিয়েছেন সাকিব। তবে আগেরটির মতো এত কৌতূহলী নয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পর্কিত অতীব গুরুত্বপূর্ণ এক বিষয়। ব্যাটিং ইনিংসের শেষ দিকে প্রায়ই যে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় বাংলাদেশকে। তা নিয়েই এক বিজ্ঞাপনী কুইজ পোস্ট করেছেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার।
কুইজে এমন এক ব্যাটারের নাম রয়েছে, যিনি গত কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে আলোচিত নাম। আর তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশের অন্যতম ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এশিয়া কাপের দলে অভিজ্ঞ এই ব্যাটারের জায়গা পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য দলের সঙ্গে তাঁর যাওয়া হয়নি মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট খেলতে।
সুযোগ না হলেও আজ টুর্নামেন্ট শুরুর আগে মাহমুদউল্লাহর দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ের কথা ভোলেননি সাকিব। তাই তো কুইজের দুটি অপশনে মিডল অর্ডার ব্যাটারের নাম নিয়েছেন তিনি। কুইজটি ছিল—সাকিব অধিনায়ক থাকার সময় শেষ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ১৫ রান। তাহলে এ সময় তিনি কোন দুজন ব্যাটারকে ব্যাটিংয়ে নামাবেন? চার অপশন জুটির মধ্যে প্রথমটিতে মুশফিক-লিটন, দ্বিতীয়টিতে তৌহিদ হৃদয়-আফিফ, তৃতীয়টিতে দুই ভায়রা ভাই মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ আর শেষটিতে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গী সৌম্য সরকার। উত্তর অবশ্য এখনো বাংলাদেশের অধিনায়ক দেননি। বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠানের আড্ডায় জানাবেন। তাই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের উত্তর জানতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে ভক্ত-সমর্থকদের।
বাংলাদেশের অনেক কঠিন মুহূর্তের জয়ের সাক্ষী মাহমুদউল্লাহ, যাঁর ব্যাট থেকে জয়সূচক রান এসেছে কিংবা জয়ের ম্যাচে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিদাহাস ট্রফির জয়টা নিশ্চয়ই তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য। ২ বলে ৬ রানের সমীকরণ এক বল হাতে রেখে ছক্কায় মিলিয়ে দেন তিনি। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ঘরের মাটিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ২ উইকেটের জয়ে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংসও তাই। এমন আরও বেশ কিছু ইনিংসে বাংলাদেশকে জয় এনে দিয়েছেন ৩৭ বছর বয়সী তারকা। তাই শেষ ওভারের ১৫ রানের সমীকরণের কুইজ তাঁর নাম ছাড়া পূর্ণতা পাবে না, সাকিবও সেটা ভালো করে জানেন।
বিশ্বকাপেও মাহমুদউল্লাহ সুযোগ পাবেন কি না, তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। তবে দল ঘোষণার সময় যেহেতু এখনো রয়েছে, তাই অভিজ্ঞ ব্যাটারের আশাহত হওয়ার কিছু নেই। এ ছাড়া এশিয়া কাপের পারফরম্যান্স, সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের পারফরম্যান্সও বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় প্রভাব রাখবে। কিছু পরিবর্তন আসতে পারে এমনটা জানিয়ে রেখেছেন টিম ম্যানেজমেন্ট, বিসিবির বোর্ড পরিচালকসহ নির্বাচকেরাও। সে হিসাবেই মাহমুদউল্লাহরও ভিসা করিয়েছে বিসিবি। বিশ্বকাপের সম্ভাব্য তালিকায় থাকা খেলোয়াড়দের সঙ্গে হয়তো এ জন্য মিরপুরে অনুশীলনও করছেন তিনি।
দুবাইয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর গ্রুপ পর্বের ম্যাচে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে ভারত। তবে ম্যাচ ছাপিয়ে সূর্যকুমার যাদবের সঙ্গে সালমান আলী আঘার করমর্দন না করা নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। এক সপ্তাহ পর আজ সুপার ফোরে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরের ‘বাঘ’ মোস্তাফিজুর রহমান বাইরের কোনো ভেন্যুতে খেললে তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যায় না—এমন একটা কথা শোনা যায় প্রায়ই। কারণ, শেরে বাংলার ‘ধানখেতে’র উইকেটের সুবিধা কাজে লাগিয়ে ব্যাটারদের বেশ চাপে রাখেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার এবারের এশিয়া কাপে দেখিয়ে দিচ্ছেন, মিরপুরসহ সব ভেন্যুতেই তিনি সমান কার্য
২ ঘণ্টা আগেবাইরে যতটা বিতর্ক হচ্ছে, এর ছিটেফোঁটাও যদি মাঠের লড়াইয়ে দেখা যেত! ভারত-পাকিস্তান লড়াই মানেই এখনো আগের মতো ‘ক্ল্যাসিক’ এক ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় বসে থাকেন সমর্থকেরা। এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের লড়াইয়ে যা হলো, তা অবশ্য ক্ল্যাসিক বলা চলে না। বরং ভুলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু বিতর্ক আর ভুলতে দিল কই।
৩ ঘণ্টা আগেঅনুজ সতীর্থদের সঙ্গে নুরুল হাসান সোহানকে দেখলে মনে হয়, বিদেশের শহরে তাঁর ভূমিকা দায়িত্বশীল ‘বড় ভাইয়ে’র মতো। এটাই হয়। অনুজেরা দলের অভিজ্ঞ সতীর্থের শরণ নেবেন, নতুন কী! শুধু দলের সতীর্থরা কেন, প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়েরাও সোহানকে দেখলেই এগিয়ে আসেন, হাসিমুখে কুশলাদি জানতে চান।
৩ ঘণ্টা আগে